স্কুল-কলেজের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মাদরাসার এমপিও নীতিমালা সংশোধন দাবি - দৈনিকশিক্ষা

স্কুল-কলেজের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মাদরাসার এমপিও নীতিমালা সংশোধন দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক |

স্কুল-কলেজের এমপিও নীতিমালার সাথে সামঞ্জস্য রেখে মাদরাসার এমপিও নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন মাদরাসার জেনারেল শিক্ষকরা। একই সাথে মাদরাসা সরকারিকরণ, মাদরাসার জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ এর সংশোধনী পুনর্বিবেচনা এবং ৫০ শতাংশ হারে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি অনতিবিলম্বে কার্যকর করার দাবি জানিয়েছেন তারা । 

মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে বাংলাদেশ মাদরাসা জেনারেল টিচার্স এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাধারণ সভায় এসব দাবি জানানো হয়। সভাপতি জহির উদ্দিন হাওলাদারের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ অডিটোরিয়ামে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সংগঠনের মহাসচিব মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় সভায় নেতারা শিক্ষক-কর্মচারীদেরকে সরকারী নিয়মে বাড়িভাড়া, উৎসব ভাতা, চিকিৎসা ভাতা দেওয়া ও সব এমপিওভুক্ত মাদরাসা সরকারিকরণের দাবি জানান। একই সাথে নীতিমালা প্রণয়নের মাধ্যমে।এমপিও শিক্ষকদের বদলি প্রথা চালু করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।  

একই সাথে নেতারা জ্যেষ্ঠ প্রভাষক পদ বিলুপ্ত, দাখিল স্তরে সিনিয়র শিক্ষক পদ সৃষ্টি ও সব স্তরের মাদরাসায় প্রশাসনিক পদে জেনারেল শিক্ষক নিয়োগের জোর দাবি জানান।

সংগঠনের সভাপতি জহির উদ্দিন হাওলাদার স্কুল- কলেজের এমপিও নীতিমালার সাথে সামঞ্জস্য রেখে মাদরাসার এমপিও নীতিমালা সংশোধন ও ৫০ শতাংশ হারে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি অনতিবিলম্বে কার্যকর করাসহ শিক্ষকদের সব যৌক্তিক দাবি পূরণে শিক্ষামন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। 

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে শিক্ষকদেরকে ২৫ শতাংশ ও কর্মচারীদেরকে ৫০ শতাংশ  উৎসব ভাতা দেওয়ার নিয়ম চালু হওয়ার পর ১৭ বছর পার হলেও খণ্ডিত উৎসব ভাতার পরিবর্তন হয়নি। এটি শিক্ষক সমাজের জন্য অত্যন্ত লজ্জার এবং দুঃখজনক ঘটনা। অনতিবিলম্বে শিক্ষক-কর্মচারীদেরকে শতভাগ উৎসব ভাতা দেওয়ার জোর দাবি জানান তিনি।

সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. ফজলুল বারী বেলাল, ড. মো. মোখলেছুর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, সহ-সভাপতি উপাধ্যক্ষ মুহা. জোহরুল ইসলাম, ড. মু. জাকির হোসেন, মো. আমির উদ্দিন, সহ অনেকে।

অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন - dainik shiksha অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি - dainik shiksha বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে - dainik shiksha শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ - dainik shiksha শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল - dainik shiksha ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের বিরুদ্ধে মাউশির তদন্ত কমিটি - dainik shiksha চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের বিরুদ্ধে মাউশির তদন্ত কমিটি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0056469440460205