অনলাইন শিক্ষা আরও ত্বরান্বিত করতে হবে : মিলন - দৈনিকশিক্ষা

অনলাইন শিক্ষা আরও ত্বরান্বিত করতে হবে : মিলন

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন বলেছেন, দেশের যে জায়গাগুলোয় শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ায় পিছিয়ে যাচ্ছে সেখানে অনলাইন শিক্ষাকে আরও ত্বরান্বিত করতে হবে। সরকার যদিও এ ব্যাপারে বাজেটে কোনো কিছু উল্লেখ করেনি। তারপরও  স্ব স্ব উদ্যোগে এটি করা উচিত। ব্রডব্যান্ড ও ইন্টারনেট সার্ভিসগুলোকে ফ্রি করতে হবে। প্রান্তিক পর্যায়ের স্কুলগুলোতে যেখানে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমের কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই সেখানে গুরুত্ব সহকারে ছাদের ওপর ও মাঠে ক্লাস, তিন সিফটে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য শিফটিং ক্লাসের ব্যবস্থা করতে হবে। আর যে শিক্ষার্থীদের জানুয়ারি মাসে পাঠ্যপুস্তক দিতে চাচ্ছে এর পরিবর্তে আমি মনে করি ট্যাব আকারে ই-নোটবুক আকারে পাঠ্যপুস্তক ইনস্টল করা যেতে পারে। শনিবার (১৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে আরও জানা যায় এহছানুল হক মিলন আরও বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেহেতু পরীক্ষার বিকল্প হিসেবে কোনো অবস্থাতেই শিক্ষার্থী ভর্তি করবে না আবার এত শিক্ষার্থী ঢাকায় নিয়ে এসেও পরীক্ষা দেওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য আমি উপজেলাভিত্তিক এইচএসসি পরীক্ষার আদলে কেন্দ্র্র করে পরীক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিধি ও দূরত্ব বজায় রেখে পরীক্ষা নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি। কারণ এখন প্রাইমারি স্কুল থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগুলো খালি পড়ে আছে। আবার প্রাথমিক থেকে কলেজের শিক্ষকরাও ছুটিতে আছেন।

অতএব তারা যদি উপজেলা পর্যায়ে তাদের বাড়ির পাশ থেকে শুরু করে ঢাকাসহ সারা দেশে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করেন আর এই ফলাফলকেই যদি এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বলে গণ্য করা হয় তাহলে অটোপাশের আর প্রয়োজন নেই। এটিই হবে শিক্ষার্থীদের মার্কসিট যা দিয়ে তারা বহির্বিশ্বে গিয়েও ভর্তি হতে পারবে। সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, এসএসসি পরীক্ষার বিষয়ে বলতে  গেলে বলতে হবে সরকার তো বলেই দিয়েছে যে করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে আসছে। আর ভ্যাকসিন আসলে চিন্তার কোনো কারণ নেই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি তো সরকার ডিসেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি  করেছে। এখন সরকার ভালো জানে তারা ভ্যাকসিন পাবে কিনা।

যদি ভ্যাকসিন পায় তাহলে ২০২১ সালের শিক্ষা কার্যক্রম নিয়ে আমাদের কোনো চিন্তা করতে হবে না। তিনি বলেন, আমরা অন্য দেশগুলোকে মডেল হিসেবে দেখতে পারি কে কীভাবে এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে। এখন কেউ চায় না অটোপাশ দিয়ে তাদের শিক্ষার্থীরা বিদেশে গিয়ে লেখাপড়া করুক। এডুকেশন হাব বলে যেসব দেশ আছে যেমন-আমেরিকা, ইউরোপ, কানাডা, ভারত, মালয়েশিয়া তাদের মডেল অনুসরণ করা যেতে পারে।

শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাকে নির্যাতনের অভিযোগ - dainik shiksha শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাকে নির্যাতনের অভিযোগ শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস - dainik shiksha শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস সপ্তদশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা কাল - dainik shiksha সপ্তদশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা কাল দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা - dainik shiksha রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা - dainik shiksha শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0035929679870605