অনশন করা শিক্ষার্থী অচেতন, হাসপাতালে ভর্তি - দৈনিকশিক্ষা

অনশন করা শিক্ষার্থী অচেতন, হাসপাতালে ভর্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক |

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে হত্যার প্রতিবাদে তিন দিন ধরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনশনরত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আরিফুল ইসলাম ওরফে আদীব অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এ জন্য তাকে সোমবার রাত সাড়ে ১১ টায় রাজধানীর মগবাজারে ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ভর্তি করা হয়েছে।

আরিফকে হাসপাতালে নিয়ে যান সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের সদস্য সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সটির শিক্ষার্থী ইনজামুল হকসহ কয়েকজন। ইনজামুল জানিয়েছেন, আরিফ অচেতন হয়ে পড়লে তারা তাকে হাসপাতালে ওই হাসপাতালে নিয়ে যান।

এর আগে সোমবার সন্ধ্যায় প্রেসক্লাবের সামনে চিকিৎসক এনে আরিফকে দেখানো হয়। তখন আরিফ প্রথম আলোকে জানিয়েছিলেন, তার পালস রেট কমে গেছে। প্রেশারও কমে গেছ। ডিহাইড্রেশন হয়েছে। সকাল থেকে তার ডায়েরিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়। গত ২২ ডিসেম্বর ডাকসুতে হামলার সময় তিনিও ভিপি নুরুল হকের সঙ্গে আহত হন। চিকিৎসক তাকে তিন মাস বিশ্রামে থাকতে বলেছিলেন।

চার দফা দাবিতে আরিফ গত শনিবার বিকেল থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনশন শুরু করেন। একই সময় সীমান্তে হত্যার প্রতিবাদে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ছাত্র ও ছাত্র ফেডারেশনের কর্মী নাসির আবদুল্লাহ। 

অন্যদিকে, গতকাল রোববার বিকেল থেকে আরিফের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান শুরু করেছেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) বিবিএর শিক্ষার্থী নাজমুল করিম ওরফে রিটু।

আরিফের চার দফা দাবি হলো ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে সব হত্যার আন্তর্জাতিক আইনে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করা। ভারতকে সীমান্তে হত্যার জন্য ক্ষমা চেয়ে আর হত্যা না করার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে। সীমান্তে হত্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সব পরিবারকে তদন্ত সাপেক্ষে দুই দেশের যৌথ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। জাতীয় সংসদে সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদ করে নিন্দা জানাতে হবে। নাসিরের দুই দফা দাবি হলো বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশের নাগরিকদের হত্যার সব ঘটনার বিচার ও সীমান্ত সমস্যার সমাধান।

সফটওয়্যারে কারিগরি ত্রুটি/ ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের তথ্য ইমেইলে আহ্বান - dainik shiksha সফটওয়্যারে কারিগরি ত্রুটি/ ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের তথ্য ইমেইলে আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বৈত নীতি! - dainik shiksha শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বৈত নীতি! হিটস্ট্রোকে শিক্ষকের মৃত্যু - dainik shiksha হিটস্ট্রোকে শিক্ষকের মৃত্যু লিখিততে প্রক্সি দিয়ে পার, মৌখিক পরীক্ষায় এসে ধরা - dainik shiksha লিখিততে প্রক্সি দিয়ে পার, মৌখিক পরীক্ষায় এসে ধরা কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন যেভাবে - dainik shiksha এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন যেভাবে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে শিক্ষক কেনো বদলি চান - dainik shiksha শিক্ষক কেনো বদলি চান ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা হতে পারে জুলাইয়ে - dainik shiksha ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা হতে পারে জুলাইয়ে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.010776996612549