আফগানিস্তানের ৬০ শতাংশ মেয়ে শিশুই শিক্ষাবঞ্চিত: ইউনিসেফ - Dainikshiksha

আফগানিস্তানের ৬০ শতাংশ মেয়ে শিশুই শিক্ষাবঞ্চিত: ইউনিসেফ

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

যুদ্ধ, দারিদ্র, বাল্যবিবাহ ও মেয়ে শিশুদের প্রতি বৈষম্য ইত্যাদি নানা কারণে আফগানিস্তানে প্রায় অর্ধেক শিশু স্কুলে যাওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।রোববার (৩ জুন) প্রকাশিত ইউনিসেফ, ইউএসএইড এবং স্বাধীন স্যামুয়েল হল থিঙ্ক-ট্যাংকের এক যৌথ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে আসে।দেশটিতে ২০০২ সালে থেকে শিশুদের স্কুলে যাওয়ার হার কমতে শুরু করেছে এবং বছর বছর এ হার বাড়ছে বলে।

ইউনিসেফ, ইউএসএইড এবং স্বাধীন স্যামুয়েল হল থিঙ্ক-ট্যাংকের পরিসংখ্যানের বরাত দিয়ে এক সেমিনারে আফগান শিক্ষামন্ত্রী মিরওয়াইজ বালখি বলেন, আফগানিস্তানে সাত থেকে ১৭ বছরের প্রায় ৩৭ লাখ শিশু স্কুলে যায় না। যা দেশের মোট শিশুর ৪৪ শতাংশ। এদের মধ্যে প্রায় ২৭ লাখই মেয়েশিশু।

“শিশুদের স্কুলে না যাওয়ার অনেক কারণ আছে। যেকোনো মানব সভ্যতায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হচ্ছে শিশুদের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করা। এটা যুদ্ধ, দারিদ্র ও বেকারত্বের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।”

শিশুদের স্কুলে না যাওয়ার অনেক কারণ আছে জানালেও ঠিক কি কি কারণে শিশুরা স্কুলে যেতে পারছে না তা স্পষ্ট করে বলেননি শিক্ষামন্ত্রী মিরওয়াইজ।২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন বাহিনী তালেবান সরকার উৎখাত করলেও এখনও দেশটিতে জঙ্গিদলটি ভীষণ প্রভাবশালী।

তারা যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত সরকার উৎখাত করে আবারও ক্ষমতায় ফিরে দেশে কট্টর ইসলামিক শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে। তারা মেয়ে শিশুদের স্কুলে যেতে নিষেধ করেছে, নতুবা হামলার হুমকি দিয়েছে।

ইউনিসেফের আদেল খদর বলেন, “যদি আমরা আফগানিস্তানের প্রতিটি শিশুর শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করতে না পারি তবে আর সব চেষ্টাই প্রতিবারের মত বৃথা হবে।“শিশুরা স্কুলে না গেলে সেখানে তাদের নির্যাতিত, শোষিত ও জঙ্গি দলে যোগ দেওয়ার হার বাড়বে।”

সফটওয়্যারে কারিগরি ত্রুটি/ ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের তথ্য ইমেইলে আহ্বান - dainik shiksha সফটওয়্যারে কারিগরি ত্রুটি/ ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের তথ্য ইমেইলে আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বৈত নীতি! - dainik shiksha শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বৈত নীতি! হিটস্ট্রোকে শিক্ষকের মৃত্যু - dainik shiksha হিটস্ট্রোকে শিক্ষকের মৃত্যু লিখিততে প্রক্সি দিয়ে পার, মৌখিক পরীক্ষায় এসে ধরা - dainik shiksha লিখিততে প্রক্সি দিয়ে পার, মৌখিক পরীক্ষায় এসে ধরা কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন যেভাবে - dainik shiksha এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন যেভাবে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে শিক্ষক কেনো বদলি চান - dainik shiksha শিক্ষক কেনো বদলি চান ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা হতে পারে জুলাইয়ে - dainik shiksha ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা হতে পারে জুলাইয়ে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0048520565032959