ই-কমার্সে প্রতারণার প্রাথমিক দায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের : অর্থমন্ত্রী - দৈনিকশিক্ষা

ই-কমার্সে প্রতারণার প্রাথমিক দায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের : অর্থমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক |
ই-কমার্সে প্রতারণার জন্য প্রাথমিকভাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দায়িত্ব নিতে হবে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
 
এ নিয়ে তিনি বলেছেন, এসব প্রতিষ্ঠান করার সময় কারও না কারও ছাড়পত্র নিয়েই করা হচ্ছে। এখানে ছাড়পত্র দিচ্ছে কমার্স মিনিস্ট্রি। তাদের প্রাইমারিলি দায়িত্ব নিতে হবে। তাদের সঙ্গে অন্য যাদের সম্পৃক্ততা আছে, তাদের সবারই আমি মনে করি দায়িত্ব নেওয়া উচিত।
 
বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি অর্থনৈতিক সংক্রান্ত এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন। 
 
ই-কমার্সে প্রতারণা নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি অর্থ মন্ত্রণালয়ের কোনো উদ্যোগ থাকবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বলব না। মূলত কাজটি এখন আমাদের অর্থ মন্ত্রণালয়ের। এখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা আছে, তারা এসব বিষয় নিয়ে আসে আমাদের এখানে। আইটির বিষয় আছে, সেখানে আইসিটি মিনিস্ট্রি আছে, তারাও দায়িত্ব নেবে। এ প্রতিষ্ঠানগুলো মাঝে মধ্যে তৈরি করে মানুষকে ঠকায়। এটা কিন্তু চলে আসছে। আগে যেভাবে হতো, সেটি এখন ভিন্ন আঙ্গিকে আসছে। আগে ম্যানুয়ালি করতো, এখন ইলেক্ট্রিক্যালি করছে। ডিজিটালাইজড ওয়েতে করা হচ্ছে। মানুষ বিশ্বাস করে এখন, কতদিকে নিয়ন্ত্রণ করবে? সরকারকে দায়িত্ব নিতে হবে অবশ্যই। সরকারই দায়িত্ব নেবে। সরকার দায়িত্ব এড়াবে কেন?
 
ঢাকার ওপর চাপ কমাতে বিভিন্ন অফিস ঢাকার বাইরেও করা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঢাকার ওপর চাপ কমাতে বাইরে অফিস করা হবে কি না সেটা অন্য মন্ত্রণালয়গুলো বলতে পারবে। যে অফিসগুলো আছে, আমরা কোনো এক সময় ঢাকায় এসেছি। আমরা লেখাপড়া, চাকরি সব করেছি ঢাকায়। আগে ঢাকার বাইরে কিছু ছিল না। আমরা অনেকগুলো উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা বলেছি ঢাকার মধ্যে যেসব সুযোগ সুবিধা থাকবে পর্যায়ক্রমে সেই সুযোগ-সুবিধা আমাদের উপজেলা-জেলা লেভেলে নিয়ে যাবো। সেভাবেই কাজ হচ্ছে। এখন আমরা সেজন্য বারবার বলে আসছি, শহর আর গ্রামের যে ফারাক সেটা থাকবে না। ক্রমান্বয়ে এ ফারাক কমে আসবে।
 
তিনি বলেন, আমরা চাই গ্রামের মানুষকে গ্রামে রাখার জন্য। উপজেলার মানুষকে উপজেলায় রাখার জন্য। এজন্য গ্রামের অবকাঠামো, গ্রামীণ মানুষের জন্য সুযোগ সুবিধা দেওয়া, আরও অনেক কিছু করতে হবে। সেটি আমরা করে যাচ্ছি। এখন গ্রামের দিকে তাকালে দেখবেন অনেক কিছুই এখন গ্রামে আছে। গ্রামে অনেক সুযোগ সুবিধা আছে। রাস্তা, হাসপাতাল সবই আছে। আমি মনে করি যে সুযোগ-সুবিধা থাকলে তারা শহরে আসবে না। আগে দেখার জন্য ঢাকায় আসত, এখন কক্সবাজার যায়। কিছুদিন পর পদ্মা দেখার জন্য মাওয়া যাবে। ভ্রমণের জন্য ঢাকায় আসত, এখন আর ঢাকায় আসবে না। এখন অন্য জায়গায় যেতে আমরা উৎসাহিত করি।
ভুইফোঁড় শিক্ষক সমিতি নেতাদের এমপিও বাতিল হতে পারে - dainik shiksha ভুইফোঁড় শিক্ষক সমিতি নেতাদের এমপিও বাতিল হতে পারে শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্যবইয়ের সংশোধনী প্রকাশ - dainik shiksha শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্যবইয়ের সংশোধনী প্রকাশ ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের জাপান টিকিট ৩০ লাখ! - dainik shiksha ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের জাপান টিকিট ৩০ লাখ! যৌন হয়রানি: ঢাবি শিক্ষক নাদির জুনাইদকে অব্যাহতি - dainik shiksha যৌন হয়রানি: ঢাবি শিক্ষক নাদির জুনাইদকে অব্যাহতি জাল সনদধারী শিক্ষকের এমপিও বাতিল - dainik shiksha জাল সনদধারী শিক্ষকের এমপিও বাতিল অভিযুক্ত শিক্ষা সাংবাদিকদের পক্ষে জোর তদবির - dainik shiksha অভিযুক্ত শিক্ষা সাংবাদিকদের পক্ষে জোর তদবির কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে যৌ*ন হয়*রানি: ঢাবি শিক্ষক নাদির জুনাইদকে অব্যাহতি - dainik shiksha যৌ*ন হয়*রানি: ঢাবি শিক্ষক নাদির জুনাইদকে অব্যাহতি দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে ষষ্ঠ-নবম শ্রেণিতে ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের সূচি - dainik shiksha ষষ্ঠ-নবম শ্রেণিতে ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের সূচি please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0035481452941895