একশো নম্বরের পরীক্ষায় পেয়েছেন ৫২৫! - দৈনিকশিক্ষা

একশো নম্বরের পরীক্ষায় পেয়েছেন ৫২৫!

দৈনিক শিক্ষা ডেস্ক    |

ভারতের মধ্যপ্রদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় চারটি বিষয়ের মোট নম্বর ছিল ৪৫০। কিন্তু ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষার্থী পরীক্ষায় পেয়েছেন মোট ৭২৭ নম্বর। শুধু তাই নয়, অর্থনীতির পরীক্ষা ১০০ নম্বরের হলেও ওই শিক্ষার্থী পেয়েছেন ৫২৫!

মধ্যপ্রদেশের অবধেশ প্রতাপ সিং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএ প্রথম বর্ষের মার্কশীট প্রকাশিত হওয়ার পর এ ঘটনার কথা সামনে চলে এসেছে। শিখা ত্রিপাঠি নামের ওই ছাত্রী বিএ পড়েন। ফাউন্ডেশন কোর্স, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি আর সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম বর্ষের বার্ষিক পরীক্ষায় বসেছিলেন তিনি।

মার্কশিট হাতে পেয়ে তার চোখ কপালে উঠে গেছে। বিবিসিকে ত্রিপাঠি জানান, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুল। এ ধরনের ভুল নিয়মিতই হয়ে থাকে। কেউ পরীক্ষায় অনুপস্থিত থাকলেও পরে দেখা যায়, সে নম্বর পেয়ে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এসব ভুল করে আর আমাদের ভুগতে হয়।

এই অদ্ভুত ফলাফল সামনে আসার পরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি কমিটি গঠন করে তদন্ত শুরু করেছেন। এমন এক সময় এ ঘটনা সামনে এল যখন ভারতে উচ্চ শিক্ষাক্ষেত্রে একটি বড় ধরনের কেলেঙ্কারি ও দুর্নীতি নিয়ে দেশে তোলপাড় চলছে।

বিহার রাজ্যে দ্বাদশ শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকারী এক ছাত্রী নিজের বিষয়ের নামও ঠিক মতো বলতে না পারার ঘটনা নিয়ে হইচই শুরু হয়েছিল। তারপর প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে ওই ছাত্রী যে কলেজ থেকে পাশ করেছিল, তারা মোটা টাকার বিনিময়ে ছাত্র ছাত্রীদের র্যাঙ্ক পাইয়ে দেয়। কোনও পড়াশোনা না করেই ভাল র্যাঙ্ক পেয়ে যাওয়া যায় যদি রাজনৈতিক প্রভাবশালী ব্যক্তির মালিকানাধীন ওই কলেজে ভর্তি হওয়া যায়।

এর আগে, গত ২০ জুন অর্থের বিনিময়ে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল জালিয়াতির অভিযোগে ভারতের বিহার অঙ্গরাজ্যের শিক্ষাবোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার করা হয়। পরে বিহার অঙ্গরাজ্যের উচ্চ মাধ্যমিকের ফলে শীর্ষস্থান অর্জনকারী শিক্ষার্থী রুবি রায়কেও গ্রেফতার করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

নতুন শিক্ষাক্রমের ৩১ পাঠ্যবইয়ে ১৪৭ ভুল - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রমের ৩১ পাঠ্যবইয়ে ১৪৭ ভুল বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ ছাত্র আহত, হাসপাতালে ১১ - dainik shiksha বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ ছাত্র আহত, হাসপাতালে ১১ যতো লিখেছি, ছিঁড়েছি তার বেশি - dainik shiksha যতো লিখেছি, ছিঁড়েছি তার বেশি তত্ত্বাবধায়ককে বাধ্য করে ঢাবি শিক্ষকের পিএইচডি - dainik shiksha তত্ত্বাবধায়ককে বাধ্য করে ঢাবি শিক্ষকের পিএইচডি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই কবির জন্মবার্ষিকী পালনের নির্দেশ - dainik shiksha সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই কবির জন্মবার্ষিকী পালনের নির্দেশ শিক্ষকদের চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই - dainik shiksha শিক্ষকদের চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই বিদ্যালয়ের ক্লাস থামিয়ে ভোট চাইলেন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী - dainik shiksha বিদ্যালয়ের ক্লাস থামিয়ে ভোট চাইলেন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0035519599914551