এক মাসেও শেষ হয়নি তদন্ত - Dainikshiksha

এক মাসেও শেষ হয়নি তদন্ত

জবি প্রতিবেদক |

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষ ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে তদন্ত কমিটি গঠনের পর এক মাস পেরিয়ে গেলেও শেষ হয়নি তদন্ত। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি ধামাচাপা দিতেই এ কালক্ষেপণ।

গত ১৩ অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠলে ১৫ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অভিযোগ তদন্তে আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. সরকার আলী আককাসকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। সাত দিনের মধ্যে কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত তা দেওয়া হয়নি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর দপ্তর সূত্রে জানা যায়, ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরুর আগে মোবাইলে উত্তর পড়ার সময় বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রের ভেতরে দুই পরীক্ষার্থীর মোবাইল জমা নেওয়া হয় এবং পরীক্ষা শেষে তাদের আটক করা হয়। আটক পরীক্ষার্থীদের মোবাইলের ফেসবুক মেসেঞ্জারে ১টা ১৬ ও ২টা ২৮ মিনিটে উত্তরপত্র পাঠানোর প্রমাণ পাওয়া যায়। এ উত্তরপত্রের সঙ্গে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের হুবহু মিল পাওয়া গেছে। পরে পাঁচ শিক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করা হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের এক জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষকদের পক্ষে ২ ঘণ্টা আগে প্রশ্ন ফাঁস করা সম্ভব নয়। প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনাটি সংশ্নিষ্ট ইউনিটের পরীক্ষা কমিটির কেউ করতে পারে। তাই তদন্তের কাজ শেষ হচ্ছে না।

প্রতিবেদনে বিলম্বের কারণ জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. সরকার আলী আককাস বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ তদন্তে টেকনিক্যাল কিছু বিষয় খতিয়ে দেখতে তদন্তের কাজ শেষ করতে দেরি হচ্ছে। এ ছাড়া ‘এ’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. জাকারিয়া মিয়া দেশের বাইরে অবস্থান করায়ও দেরি হচ্ছে। তিনি দেশে ফিরলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।

নতুন শিক্ষাক্রমের ৩১ পাঠ্যবইয়ে ১৪৭ ভুল - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রমের ৩১ পাঠ্যবইয়ে ১৪৭ ভুল বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ ছাত্র আহত, হাসপাতালে ১১ - dainik shiksha বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ ছাত্র আহত, হাসপাতালে ১১ যতো লিখেছি, ছিঁড়েছি তার বেশি - dainik shiksha যতো লিখেছি, ছিঁড়েছি তার বেশি তত্ত্বাবধায়ককে বাধ্য করে ঢাবি শিক্ষকের পিএইচডি - dainik shiksha তত্ত্বাবধায়ককে বাধ্য করে ঢাবি শিক্ষকের পিএইচডি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই কবির জন্মবার্ষিকী পালনের নির্দেশ - dainik shiksha সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই কবির জন্মবার্ষিকী পালনের নির্দেশ শিক্ষকদের চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই - dainik shiksha শিক্ষকদের চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই বিদ্যালয়ের ক্লাস থামিয়ে ভোট চাইলেন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী - dainik shiksha বিদ্যালয়ের ক্লাস থামিয়ে ভোট চাইলেন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0048348903656006