এতসব জটিল প্রশ্ন! - Dainikshiksha

এতসব জটিল প্রশ্ন!

একেএম শাহনাওয়াজ |

২৯ এপ্রিল ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের সম্মেলন হয়ে গেল। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি বরাবরের মতো অনেক উপদেশ রাখলেন।


 তবে অব্যক্ত রয়ে গেল অনেক কিছু। চলমান সময়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের প্রতি আওয়ামী লীগ নেতাদের কখনও দৃষ্টি আকর্ষণ করতে দেখি না। আমি নিকট অতীত থেকে কয়েকটি খণ্ডচিত্র এখানে উপস্থাপন করতে চাই।
বছর দেড়েক আগের কথা। ক্লাসে এসেছি। সাধারণত আমার ক্লাসে ছাত্রছাত্রীতে ঠাসা থাকে। কিন্তু সেদিন অর্ধেকও ছাত্রছাত্রী নেই। বিষয়টি বিসদৃশ লাগল। আমি একটা কিছু ওদের জিজ্ঞেস করলাম ঘটনা কী। একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে বলল, আজ হলগুলোয় ঝামেলা আছে।

দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় আমি আঁচ করতে পারলাম। বললাম, আজ ছাত্রলীগের মিছিল আছে বোধহয়। ওরা মাথা নিচু করল। এটি এখন নিয়মে পরিণত হয়ে গেছে। বিএনপির আমলে ছাত্রদল আর আওয়ামী লীগের আমলে ছাত্রলীগ। ছাত্ররাজনীতির স্বর্ণালি অধ্যায় এখন ধূসর ইতিহাস হয়ে গেছে।

এসব সংগঠনের তরুণ তুর্কিদের এখন ছাত্র কল্যাণমূলক কোনো কর্মসূচি নেই। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তো সংস্পর্শই নেই। মাঝেমধ্যে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ভীতি প্রদর্শন এদের প্রধান কাজ। সবকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় অভিন্ন চিত্র। কোনো উপলক্ষে সরকারি দলের প্রতাপশালী ছাত্র সংগঠনের বড় মিছিল বের করতে হবে।

ওরা জানে ওদের আহ্বানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাধারণ শিক্ষার্থী মিছিলে আসবে না। তাই প্রথমে হল থেকে বেরোনোর কলাপসিবল গেট বন্ধ করতে গার্ডদের বাধ্য করে। ক্লাস পরীক্ষার দোহাই দিয়ে কোনো ক্ষমা পাওয়া যায় না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিশেষ করে প্রক্টোরিয়াল বডি এর প্রতিবিধানে কখনও সরব হয় না। এখন আরেকটু ডিজিটাল হয়েছে। হলের গেট বন্ধ করতে হয় না। নেতা বড় ভাইদের ফোন এলে ক্লাস ফেলে ছুটতে হয়। না হলে অবধারিত শাস্তি।

শুধু ছাত্রদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। নানামুখী সংকটের মুখে এখন শিক্ষার্থীরা। বছর দুয়েক আগে আমাদের অফিস সহকারী ছেলেটি জানাল, প্রথমবর্ষের তিন ছাত্রীর আর্থিক অবস্থা খুব খারাপ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ কেন্দ্র নাকি এ ধরনের শিক্ষার্থীদের তালিকা তৈরি করছে। সুযোগ এলে তাদের আর্থিক সহায়তা দেবে। আমাকে বলল তালিকা তৈরি নাকি শেষ। এখন আমি যেন ওদের আবেদনপত্রে সুপারিশ করে দিই। এর কারণ আমি তখন বিভাগের ছাত্রকল্যাণ বিষয়ের ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক। আবার একসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ ও পরামর্শদান কেন্দ্রের পরিচালক ছিলাম।

ছাত্রী তিনজন ওদের আবেদনপত্র নিয়ে এলো। ওদের বসতে বলে খোঁজখবর করলাম। ওদের কারও বাড়ি থেকে আর্থিক সহায়তা পাওয়ার সুযোগ নেই। এদের একজন একটু ভালো অবস্থায় আছে একটি টিউশন পেয়েছে বলে। জানতে পারলাম দু’বেলা খাওয়া জুটছে না ওদের। বন্ধুদের সামান্য সহযোগিতায় টিকে আছে।

উচ্চশিক্ষার অদম্য আগ্রহ এবং মেধার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। এখন দারুণ হতাশ ওরা। সংকোচ নিয়েই বলল, বেশ কয়েকটি কোর্সে শিক্ষকরা ক্লাস নিতে তেমন আসেন না। ক্লাসে বিঘ্ন ঘটছে প্রায়ই। এতে সেশনজট বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে।

এমনিতেই মাটি কামড়ে পড়ে আছে, তার মধ্যে যদি সেশনজট বৃদ্ধি পায়, তবে ওদের টিকে থাকা দায় হবে। দু’জন তো জানিয়ে দিল ওদের সম্ভবত আর পড়া চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে না।
কয়েক বছর আগে দেখা একটি ছাত্রের কথা আমার মনে পড়ে গেল। ছিপছিপে গড়নের সাদামাটা চেহারার ছেলে। গায়ের রং শ্যামলা। কথা বলার ঢঙে একটা বিনীত ভাব। বলল স্যার, আপনার সঙ্গে একটু কথা বলব। তখন আমি ছাত্রকল্যাণ ও পরামর্শদান কেন্দ্রের পরিচালকের দায়িত্বে। সেই সূত্রে মাঝেমধ্যে বিচিত্র সব বিষয়ে পরামর্শ চাইতে আসে ছাত্ররা। আমাদের অফিসে একজন পুরুষ ও একজন নারী মনোবিজ্ঞানী আছেন। তাদের ব্যস্ত সময় কাটাতে হয়। ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে নানা জটিল ও বিচিত্র মনো-সমস্যা রয়েছে। ভালো লাগে যখন দেখি মনোবিজ্ঞানীদের তত্ত্বাবধানে থেকে অনেক ছেলেমেয়ে সংকট থেকে বেরিয়ে আসছে। আরও একটি কাজ তখন চলছিল এই কেন্দ্রে। তালিকা তৈরি হচ্ছিল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের। যে অভিভাবকরা বাড়িতে পড়ানোর জন্য প্রাইভেট টিউটর চান এবং যে ছাত্ররা টিউশন পেতে আগ্রহী, আমরা তাদের মধ্যে একটি যোগসূত্র তৈরির দায়িত্ব নিয়েছিলাম।

এ দুই প্রয়োজনেই ছাত্রছাত্রীরা তখন বেশি আসছিল কেন্দ্রে। অবশ্য এসবের জন্য আমার কাছে সরাসরি আসার প্রয়োজন পড়ে না। তাই এই ছেলেটির আমার সঙ্গে কথা বলতে চাওয়ার কারণ চট করে বুঝতে পারছিলাম না। আমি ওকে সামনের চেয়ারটিতে বসতে বললাম। সামান্য দ্বিধা নিয়েই ও সব কথা খুলে বলল। বাংলাদেশের এক প্রান্ত থেকে এসেছে। মেধা ছাড়া ওর আর কোনো শক্তি নেই। স্কুলের শিক্ষক আর এলাকার এক বড়ভাইয়ের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত আসতে পেরেছে ও। ছেলেটি তিনটি টিউশন করে নিজের খরচ চালায়। চেষ্টা করে বাবাকে পাঁচ-সাতশ’ টাকা পাঠাতে। আর প্রতিদিন কর গুনে কবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শেষ হবে। চাকরি জোগাড় করে সংসারের হাল ধরবে। ওর কাছে একেকটি দিন একেকটি বছরের মতো।

ছেলেটির হিসাব থেকে দেখলাম এর আগের তিন বছরে রাজনৈতিক বা সন্ত্রাসী ঝামেলায় মাঝেমধ্যে ক্লাস পরীক্ষার বিঘ্ন ঘটেছে। সামান্য সেশনজটও তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে নানা কারণে আর্থিক সংকট বেড়েছে। এখন সেশনজটের আশঙ্কা ওকে বিমর্ষ করে। কিন্তু তখন ওকে খুব শঙ্কায় ফেলে দিয়েছিল ভিসি পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষকদের একটি অংশের আন্দোলন। বেশিরভাগ শিক্ষক ক্লাস নিলেও আন্দোলনকারী শিক্ষকদের অনেকেই নিচ্ছিলেন না। কষ্টের সঙ্গে মাসুদ জানাল, যখন অধিকাংশ কোর্সের ক্লাস শেষের দিকে, তখন আন্দোলনকারী শিক্ষকনেতা মাত্র দুটি ক্লাস নিয়েছেন। শিক্ষকদের ক্লাস ধর্মঘট ও ব্যক্তিগত অসাধুতায় ক্লাস না নেয়ার কারণে ওদের হিসাবে ছয় মাস থেকে এক বছর সেশনজটের ফাঁদে পড়ে যাবে। মাসুদের পক্ষে টিকে থাকার সংগ্রমে এ এক কঠিন সংকট।

ছাত্রটি প্রশ্ন করে- স্যার, এ থেকে বেরোনোর উপায় কী? শিক্ষকরা কি আমাদের কথা একবারও ভাববেন না? আমি বিব্রত। কুণ্ঠিত কণ্ঠে বললাম- এর উত্তর আমার জানা নেই। পরক্ষণেই মনে হল এ আমার আত্মপ্রবঞ্চনা নয়তো! সত্যি কি উত্তরটি আমার জানা নেই?

শেষ এপিসোডটি গত বছরের। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন ভর্তি পরীক্ষার কার্যক্রম শেষ হয়েছে। শুরু হয়েছে ভর্তি প্রক্রিয়া। হঠাৎ স্থগিত করা হল ভর্তি কার্যক্রম। পরিচিত দু’একজন অভিভাবকের ফোনে বিষয়টি আমি জানতে পারি। টিভি স্ক্রলেও দেখতে পেলাম। প্রকৃত বিষয়টি জানার চেষ্টা করলাম। জানলাম বামপন্থী ছাত্র সংগঠনের কর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত ব্যাংকে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। তাদের ভাষায় ভর্তিচ্ছুদের কাছ থেকে বিভাগের উন্নয়ন ফি নামে যে অর্থ নেয়া হয়, তা বন্ধ করতে হবে।

পাঠককে একটু খোলাসা করা দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে সাকুল্যে ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ হয়। এর বাইরে প্রতি বিভাগ উন্নয়ন ফি নামে একটি অর্থ গ্রহণ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট যেহেতু সীমিত, তাই এই ফি থেকে নেয়া টাকা দিয়ে ছাত্রকল্যাণ, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদির ব্যয় নির্বাহ করা হয়। কিন্তু ফি নির্ধারণে বিভাগগুলোর ওপর কোনো কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আবার সাধারণ ও অভিজাত দু’ধরনের বিভাগ আছে। কারণ অনেক বিভাগ দুই থেকে তিন হাজার টাকা উন্নয়ন ফি নিলেও কোনো কোনো বিভাগ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা ছাত্রছাত্রীদের একটি অংশের পরিবার দরিদ্র। এরা ধারদেনা করে পাঁচ-ছয় হাজার টাকা নিয়ে এসে ভর্তি হতে গিয়ে উন্নয়ন ফির লম্বা অঙ্ক দেখে হোঁচট খায়।

অনেক বছর আগের কথা, যখন কলা অনুষদভুক্ত অধিকাংশ বিভাগ ২ হাজার টাকা উন্নয়ন ফি নিচ্ছিল, তখন ব্যবসাসংশ্লিষ্ট একটি বিভাগ উন্নয়ন ফি নির্ধারণ করেছিল ১০ হাজার টাকা। প্রথম বর্ষে ভর্তি কার্যক্রম চলার সময়ে উদ্ভ্রান্তের মতো আমার কাছে ছুটে এলেন একজন অভিভাবক তার মেয়েকে নিয়ে।

পরিচয় দিলেন গ্রাম সম্পর্কে তিনি আমাদের আত্মীয় হন। চাষবাস করে কোনো রকমে সংসার নির্বাহ করেন। তার মেধাবী মেয়েটি ভর্তি পরীক্ষায় মেধা তালিকায় টিকে গেছে। তিনি কয়েক বস্তা ধান আর আলু বিক্রি করে ছয় হাজার টাকা নিয়ে এসেছেন মেয়েকে ভর্তি করাতে। বিভাগের অফিস জানিয়ে দিল ১০ হাজার টাকা উন্নয়ন ফি না দিলে ফরম দেয়া হবে না। সেদিনই ভর্তির শেষ দিন। ভদ্রলোক জানালেন, তার আর ক্ষমতা নেই। মেয়েকে ভর্তির আশা ছেড়ে দিতে হবে।

মেয়েটির চোখ ছলছল করছিল। আমি সংশ্লিষ্ট বিভাগের দু’একজন পরিচিত শিক্ষককে ফোন করে বুঝতে পারলাম উন্নয়ন ফির কোনো রেয়াত পাওয়া যাবে না। পরে আমি বাসায় ফোন করে আমার স্ত্রীর বদান্যতায় মেয়েটির ভর্তি সম্পন্ন করতে পেরেছিলাম। এখন নাকি এ ধরনের অভিজাত বিভাগের সংখ্যা বেড়েছে। এসব বিচারেই ছাত্ররা উন্নয়ন ফি বন্ধের জন্য অবরোধ তৈরি করেছে। এতে অবশ্য দূরদূরান্ত থেকে আসা অনেক অভিভাবক বিপদে পড়েছেন।

এভাবে ছাত্রদের অবরোধ করা কতটা যৌক্তিক হয়েছে, তা ভিন্ন আলোচনার বিষয়। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আন্দোলনকারীদের সতর্ক করে দিয়ে নোটিশ জারি করেছে। আমরা অবশ্য ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়ার মতো এমন অবরোধকে যৌক্তিক মনে করি না। কিন্তু এটিও বোধগম্য নয় যে, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বা একাডেমিক কাউন্সিল কেন সব বিভাগের জন্য একটি সহনীয় অভিন্ন অঙ্কের উন্নয়ন ফি ধার্য করবে না। যেখানে সাধারণ নাগরিকের শিক্ষার প্রশ্ন জড়িত, সেখানে বিভাগগুলোর অবারিত স্বাধীনতা থাকার কথা নয়। আর প্রতিবাদী ছাত্রদের উচিত ছিল সারা বছরেই এ ব্যাপারে সরব থাকা। ভর্তি প্রক্রিয়া চলার
সময় এভাবে জিম্মিদশা সৃষ্টি করা কাম্য হতে পারে না।

এসব খণ্ডচিত্র বলে দেয়, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কত বিচিত্র সংকট নিয়ে ধুঁকে ধুঁকে চলছে। এ থেকে উদ্ধারের জন্য ত্রাতার ভূমিকায় কে বা কারা থাকবেন, এখন এটি সবচেয়ে জটিল প্রশ্ন।

ড. এ কে এম শাহনাওয়াজ : অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

 

সৌজন্যে: যুগান্তর

শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা - dainik shiksha শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা - dainik shiksha রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু - dainik shiksha ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল - dainik shiksha গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী - dainik shiksha শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী এনটিআরসিএর সার্টিফিকেট সংশোধনের নতুন নির্দেশনা - dainik shiksha এনটিআরসিএর সার্টিফিকেট সংশোধনের নতুন নির্দেশনা মর্নিং স্কুলের ছয় সুবিধা উল্লেখ করলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা - dainik shiksha মর্নিং স্কুলের ছয় সুবিধা উল্লেখ করলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দেড় মাস পর ক্লাসে ফিরছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা, স্থগিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা - dainik shiksha দেড় মাস পর ক্লাসে ফিরছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা, স্থগিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা বাড়াতে চায় সরকার - dainik shiksha অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা বাড়াতে চায় সরকার দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0035440921783447