এনটিআরসিএর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগ বিবেচনা হচ্ছে : শিক্ষামন্ত্রী - দৈনিকশিক্ষা

এনটিআরসিএর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগ বিবেচনা হচ্ছে : শিক্ষামন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক |

শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন, অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টিও এনটিআরসিএর মাধ্যমে করার বিবেচনা করা হচ্ছে।

আজ রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এসব কথা জানান। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের আওতায় বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়ার বিষয় নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। 

দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ এখন বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কতৃর্পক্ষের (এনটিআরসিএ) অধীন কেন্দ্রীয় পরীক্ষার মাধ্যমে হয়। এর ফলে নিয়োগের ক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ প্রায় নেই। কিন্তু স্কুল-কলেজের অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগের বিষয়টি এখনো পরিচালনা কমিটির হাতে রয়ে যাওয়ায় এসব পদে নিয়োগে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ঘুষ দিয়ে নিয়োগ পেতে হয়।

 এ বিষয়ে গত সাত বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে টকশো ও প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে। তবে, কতিপয় শিক্ষার দালাল ও সংসদ সদস্যের বিরোধীতায় এটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। 

গত বছরের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগে সাড়ে ৩ লাখ থেকে শুরু করে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত নিয়মবহির্ভূতভাবে দিতে হয়। এ টাকা দিতে হয় স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা ও পরিচালনা কমিটিকে। এ ছাড়া বিভিন্ন সময় এসব পদে নিয়োগ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ আছে। এ অবস্থায় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি আজ এই তথ্য জানালেন।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে দীপু মনি বলেন, ‘আমরা এটি বিবেচনা করছি। কারণ, এই প্রশ্ন বারবার উত্থাপিত হচ্ছে। যখন এনটিআরসিএর সামগ্রিক বিষয় নিয়ে বসব তখন বিষয়টিও বিবেচনা করা হবে।’

নিয়োগ পাওয়ার পর শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির কাজটিও সহজ করার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা চলছে বলে জানান দীপু মনি। তিনি বলেন, বিকেন্দ্রীকরণ ভালো। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভালো হলেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে হয়রানি বেড়ে যেতে পারে।

শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাকে নির্যাতনের অভিযোগ - dainik shiksha শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাকে নির্যাতনের অভিযোগ শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস - dainik shiksha শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস সপ্তদশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা কাল - dainik shiksha সপ্তদশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা কাল দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা - dainik shiksha রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা - dainik shiksha শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0034689903259277