এসএসসি পরীক্ষা শুরু নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে - দৈনিকশিক্ষা

এসএসসি পরীক্ষা শুরু নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে

রুম্মান তূর্য |

আসছে নভেম্বর মাসের  ১০ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হতে পারে। এ সময়ে পরীক্ষা শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। সরকারের পূর্বঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুসারে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে ক্লাস করিয়ে শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হবে। ইতোমধ্যে পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে পরীক্ষা শুরুর সম্ভাবনা আছে। আর অক্টোবর মাসের শেষে এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ হতে পারে। 

এদিকে শিক্ষা বোর্ডগুলো এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রির নির্দেশ দিয়েছে। আগামীকাল ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে শিক্ষার্থীদের নম্বর এন্ট্রির নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ নির্দেশনা পাওয়া শিক্ষকদের অনেকের মনেই প্রশ্ন করছেন, এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হবে না পরীক্ষা নেওয়া হবে।

এর জবাবে শিক্ষা প্রশাসনের কর্তারা বলছেন, হঠাৎ বিপুল হারে করোনা সংক্রমণ বেড়ে না গেলে সরকারি সিদ্ধান্ত অনুসারে নভেম্বরের মাঝামাঝি এসএসসি পরীক্ষা নেওয়া হবে। 

নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এসএসসি পরীক্ষা শুরুর প্রস্তুতি :

এ বিষয়ে জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী নভেম্বরে পরীক্ষা নিতে প্রস্তুতি চলছে। এজন্য একাধিক মিটিং করছি। ছুটিসহ সব দিক বিবেচনা করেই রুটিন তৈরি করতে হবে। পরীক্ষার অন্তত ১৫ দিন আগে রুটিন প্রকাশ করতে পারব। 

এদিকে ঢাকা বোর্ডের একটি সূত্র দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, আগামী ১১ নভেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরুর সম্ভাবনা আছে। সেভাবেই রুটিনের খসড়া প্রস্তাবনা করা হবে। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এতে আপত্তি জানালে তারিখ পরিবর্তন হতে পারে। 

পরীক্ষা কবে নাগাদ শুরু হতে পারে জানতে চাইলে  অধ্যাপক নেহাল আহমেদ দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, ১০ নভেম্বর থেকে ১৫ নভেম্বরের মধ্যে পরীক্ষা শুরুর পরিকল্পনা আছে। তবে নির্দিষ্ট তারিখ এখনই বলা যাচ্ছে না। এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হবে। অনুমোদন পেলে সে হিসেবে পরীক্ষার সূচি চূড়ান্ত করা হবে। 

ঢাকা বোর্ডর চেয়ারম্যান আরো বলেন, এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ করেছি। ইতোমধ্যে প্রশ্ন তৈরি করা হয়েছে। পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত থাকতেই হবে। যেহেতু এটি একটি পাবলিক পরীক্ষা। সরকার ঘোষণা দিলে ১৫ দিনের মধ্যেই পরীক্ষা নিতে পারবে শিক্ষা বোর্ডগুলো-সেরকমভাবেই প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। 

এ বিষয়ে যশোর শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান  অধ্যাপক ড. মোল্লা আমির হোসেন দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, শিক্ষাবোর্ডগুলো পরীক্ষা নেওয়ার জন্য প্রস্তুত। পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা আয়োজনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা পরীক্ষার প্রশ্নও প্রস্তুত করে ফেলেছি। 

স্বাস্থ্যবিধি মেনে হবে এসএসসি পরীক্ষা :

স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসএসসি পরীক্ষা আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে জানতে চাইলে যশোর বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোল্লা আমির হোসেন দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, সরকার যেভাবে নির্দেশনা দেবে সেভাবেই এসএসসি পরীক্ষা নেওয়া হবে। আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে কেন্দ্রগুলোর কাছ থেকে তথ্য নিয়ে রেখেছি। 

স্বাস্থ্যবিধি মেনে আসন বিন্যাস কিভাবে হবে জানতে চাইলে তিনি দৈনিক আমাদের বার্তাকে আরও বলেন, আমরা এক বেঞ্চে একজন বা তিন বেঞ্চে ৫জন শিক্ষার্থী বসিয়ে কিভাবে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়া যায় সেভাবে তথ্য সংগ্রহ করেছি। এক বেঞ্চে একজন করে বা প্রথম বেঞ্চে দুইজন দ্বিতীয় বেঞ্চে একজন তৃতীয় বেঞ্চে দুইজন করে জেড অক্ষরের মত আসন বিন্যাস করতে কেন্দ্রগুলোর কি সক্ষমতা লাগবে সে তথ্যও সংগ্রহ করা হয়েছে। আর কিছু প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষার আয়োজনের স্থান সংকুলান না হওয়ায় তাদের পাশের প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা আয়োজনের বিষয়ে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। 

এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রির নির্দেশ :

এদিকে চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রির নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা বোর্ড। তাই পরীক্ষা নেওয়া হবে কি না তা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন উঠেছে। 

১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্টর নম্বর এন্ট্রি শুরু হবে। আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন প্রতিষ্ঠান প্রধানরা। আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১ম, ২য় ও ৩য় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টর নম্বর এন্ট্রি করতে হবে। ৭ অক্টোবর থেকে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত ৪র্থ ও ৫ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রি করতে হবে। আর ১৪ অক্টোবর থেকে ২১ অক্টোবর পর্যন্ত চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রি করতে হবে।

যেভাবে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নম্বর এন্ট্রি : 

যেভাবে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নম্বর এন্ট্রি করতে হবে তার বিস্তারিত পদ্ধতি নির্দেশনায় তুলে ধরেছে ঢাকা বোর্ড। বোর্ড থেকে দেওয়া নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকেই বোর্ডের ওয়েবসাইটে ওইএমএস প্যানেলের মাধ্যমে লগইন করে অ্যাসাইনমেন্ট এন্ট্রি প্যানেলে প্রবেশ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে অ্যাসাইনমেন্টের বিষয়ভিত্তিক ফাঁকা নম্বরফর্দ প্রিন্ট করে দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্ধারিত শিক্ষককে তার অংশ সরবরাহ করতে হবে। ফাঁকা নম্বরফর্দে শিক্ষার্থীর নাম, রেজিস্ট্রেশন নম্বর থাকবে। দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষককে ইতোমধ্যে শিক্ষার্থী যে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিয়েছে সেই অ্যাসাইনমেন্টে শিক্ষার্থীর নাম, রেজিস্ট্রেশন নম্বর নিশ্চিত হয়ে অ্যাসাইনমেন্টের টপ শিটে এসএসসির রোল নম্বর লেখার জন্য নির্ধারিত ফাঁকা ঘরে মোটা কালির কলম দিয়ে (লাল কালির সাইনপেন ব্যবহার করলে ভালো হবে) এসএসসির রোল নম্বর লিখতে হবে। বিষয়ভিত্তিক প্রতিটি অ্যাসাইনমেন্টর জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে বরাদ্দকৃত অ্যাসাইনমেন্টে একই নিয়মে রোল নম্বর তুলতে হবে। একইভাবে ১ থেকে ৮ টি পর্যন্ত প্রতিটি অ্যাসাইনমেন্টের টপশিটে রোল নম্বর তুলতে হবে। প্রতিটি অ্যাসাইনমেন্টে উপরোক্ত কাজগুলো করতে হবে। একটি অ্যাসাইনমেন্টের মূল্যায়ন ও রোল নম্বর বসানো শেষ হলে অ্যাসাইনমেন্টেগুলো রোল নম্বর অনুযায়ী ক্রমানুসারে সাজিয়ে রাখতে হবে।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, দায়িত্বপ্রাপ্ত সংশ্লিষ্ট শিক্ষক অ্যাসাইনমেন্টের বিষয়ভিত্তিক ফাঁকা নম্বরফর্দে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, নাম ইত্যাদি সতর্কতার সঙ্গে মিলিয়ে লাল কালির বল পয়েন্ট কলম ব্যবহার করে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর অ্যাসাইনমেন্টের ১ থেকে ৮ পর্যন্ত প্রতিটি অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর আলাদা আলাদাভাবে তুলতে হবে। নম্বরফর্দে অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর তোলা শেষ হওয়ার পর প্রতিটি পৃষ্ঠায় নির্ধারিত স্থানে সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে স্বাক্ষর দিয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছে জমা দিতে হবে। উল্লেখ্য, সংশোধনের প্রয়োজন হলে ঘষামাজা বা ফ্লুয়িড ব্যবহার না করে, এক টান দিয়ে কেটে সংশোধন করতে করে স্বাক্ষর দিতে হবে। প্রতিষ্ঠান প্রধান সংশ্লিষ্ট শিক্ষক কর্তৃক সরবরাহকৃত নম্বরফর্দে প্রতি পৃষ্ঠায় স্বাক্ষর করবেন এবং তার প্রতিনিধির মাধ্যমে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে অ্যাসাইনমেন্ট মার্কস্ এন্ট্রি প্যানেলে এন্ট্রি করবেন। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকও উপস্থিত থেকে প্রয়োজনে এন্ট্রির কাজে সহযোগিতা করতে হবে। প্রতিটি অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রি শেষ হলে প্রাথমিক তালিকা প্রিন্ট করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষক পুনরায় যাচাই করে কোন সংশোধন থাকলে লাল কালির কলম ব্যবহার করে তা সংশোধন করবেন এবং স্বাক্ষর করবেন। কোন সংশোধন থাকলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে নিজ দায়িত্বে পুনরায় প্যানেলের মাধ্যমে সংশোধন করতে হবে। সংশোধন শেষে ফাইনাল সাবমিট বাটনে ক্লিক করে করে একটি অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রি কার্যক্রম শেষ করতে হবে। উল্লেখ্য, ফাইনাল সাবমিট দেওয়ার পর আর সংশোধনের সুযোগ থাকবে না। একটি অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রি শেষ হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে নম্বরফর্ম ফেরত দিতে হবে।  এ নিয়মে সবগুলো অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রি শেষ হলে ফাইনাল সাবমিট করে চূড়ান্ত প্রিন্ট আউট নিয়ে প্রতি পৃষ্ঠায় স্বাক্ষর করে এক কপি প্রতিষ্ঠান প্রধান সংরক্ষণ করবেন এবং মূল কপি সংশ্লিষ্ট শিক্ষক সংরক্ষণ করবেন। বোর্ড থেকে যেকোনো অ্যাসাইনমেন্ট পুনঃনিরীক্ষণ বা পুনঃমূল্যায়নের জন্য চাইলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের কাছে সংরক্ষিত অ্যাসাইনমেন্ট এবং নম্বরফর্দের সংশ্লিষ্ট পৃষ্ঠার স্বাক্ষরিত কপি বোর্ডে নির্ধারিত সময়ে জমা দিবেন। উল্লেখ্য সংরক্ষিত অ্যাসাইনমেন্ট এবং নম্বরফর্দ বোর্ডে জমা দেওয়ার সময় চাহিত অ্যাসাইনমেন্ট কোন অবস্থায় পুনঃমূল্যায়ন করা যাবে না।

অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রি নিয়ে শিক্ষা প্রশাসন যা বলছে :

কেন অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রি তা জানতে চাইলে ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, শিক্ষামন্ত্রী মহোদয় জানিয়েছিলেন যে যদি সংক্রমণ বেড়ে গেলে পরীক্ষা না নেওয়া যায় সেক্ষেত্রে অ্যাসাইনমেন্টর ফল যাচাই করে ফল দেওয়া হবে। যেহেতু করোনা সংক্রমণের বিষয়ে কেউই কিছু বলতে পারে না, তাই আমরা বিকল্প প্রস্তুতি হিসেবে অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর সংগ্রহ করা হচ্ছে। 

বোর্ড চেয়ারম্যান আরও বলেন, আমরা পরীক্ষা নিতে চাই। আমরা পরীক্ষার সব প্রস্তুতি নিয়েছি। তবুও সংক্রমণের বিষয়ে কিছু বলা যায়না। আমরা সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে চাই। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এস এম আমিরুল ইসলাম দৈনিক আমাদের বার্তাকে জানান, চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্টের নম্বর এন্ট্রি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শিক্ষকরা ও প্রতিষ্ঠান প্রধানরা বোর্ডের দেওয়া নির্দেশনা অনুসারে তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন। পরীক্ষা নিতে আমরা প্রস্তুত আছি। সরকারি ঘোষণা অনুসারেই পরীক্ষার আয়োজন করা হবে। 

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের - dainik shiksha অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের - dainik shiksha হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা - dainik shiksha মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো - dainik shiksha ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0033338069915771