বর্তমানে কিছু অনলাইনভিত্তিক প্লটফর্ম ছাড়া বাকি কোচিং সেন্টারগুলো চালাচ্ছে রমরমা অর্থ বাণিজ্য। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর দাবি, এই ধরনের কোচিং সেন্টার বিশেষ সুবিধা দেওয়ার কথা বলে বিশাল অঙ্কের অর্থ তাদের কাছ থেকে নিয়ে থাকে। বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রকাশিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে আরও জানা যায়, কিন্তু দেখা যায়, ঐ বিশেষ সুবিধা দেওয়া তো দূরের কথা, বরং নির্দিষ্ট ক্লাসগুলো তারা যথাসময়ে নেয় না। এক শ্রেণির অর্থলোভী শিক্ষক তাঁদের শ্রেণিকক্ষে বিভিন্ন গল্প, কবিতা ও হাস্যরসাত্মক কথা বলে শিক্ষার্থীদের মূল্যবান সময় অপচয় করছেন।
তাঁদের কাছ আমরা প্রকৃত শিক্ষা কখনোই আশা করতে পারি না। তাই শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের উচিত হবে, তারা তাদের ছেলেমেয়েদের যত্রতত্র ভর্তি না করিয়ে, ঐ শিক্ষক বাছাই করা, যিনি প্রকৃত মানুষ গড়ার কারিগর এবং শিক্ষার্থীদের গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট করবেন না। সরকারের উচিত হবে, এই ধরনের ওয়েবসাইটকে নজরদারিতে আনা এবং অর্থপিপাসু শিক্ষকদের জরিমানা করা এবং শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা।
লেখক: মো. রফি উদ্দিন শাব্বির