যারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী, তারা ভ্যাক্সিন পাচ্ছেন। পাশাপাশি সম্মানীত শিক্ষকমণ্ডলীও পেয়েছেন বা পাচ্ছেন। যাদের বয়স ৩৫ বছর বা তার বেশি, তারাও পাচ্ছেন। এটা খুবই ভালো উদ্যোগ, এভাবেই স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা যাবে। বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রকাশিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে আরও জানা যায়, কিন্তু উচ্চশিক্ষিত বেকার যারা রানিং শিক্ষার্থী নয়, তাদের কী হবে? তাদের কথা কি কেউ ভেবেছেন? নাকি তাদের ঘর থেকে বের হওয়ার প্রয়োজন নেই? ২৫-৩০ বছর বয়সি লাখ লাখ শিক্ষার্থী এই করোনায় পরিচয়হীনতায় ভোগছেন। একটি বিশাল জনগোষ্ঠী যারা এই লকডাউনে বাসায় বসে দিন গুনছে কখন এই অবস্থার শেষ হবে এবং তারা তাদের সেই স্বপ্নের চাকরিটা পেয়ে নিজের মর্যাদা নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। এই করোনা তাদের জীবন থেকে চাকরির বয়সসহ অনেক কিছু কেড়ে নিয়ে তাদের একটা চাপা কষ্টের মধ্যে রেখেছে, তাদের হতাশার জায়গাটা কেউ বাইরে থেকে দেখবে না, বুঝবে না। তাদেরও স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করুন।
তারা যেন আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে, তাদেরকেও ভ্যাকসিন প্রদানের একটা প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
লেখক : আবু তাহের তাহসান, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ঢাকা