চলতি বছরের ছুটি কমিয়ে শিক্ষায় ঘাটতি পূরণের পরিকল্পনা - দৈনিকশিক্ষা

চলতি বছরের ছুটি কমিয়ে শিক্ষায় ঘাটতি পূরণের পরিকল্পনা

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

করোনা ভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ‘লাটে ওঠা পড়াশোনা’ কীভাবে গতি ফিরে পাবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কিন্তু শিক্ষা প্রশাসন এখনো কোনো রূপরেখা প্রণয়ন করতে পারেনি। এর ফলে স্বাভাবিকভাবেই অভিভাবকদের প্রশ্ন, চলতি শিক্ষাবর্ষে কীভাবে তাদের সন্তানের পড়াশুনা হবে? কীভাবে পড়াশোনা না হওয়া গত বছরের ঘাটতি পূরণ হবে? এছাড়া কেউ কেউ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালুর বিষয়েও তথ্য জানতে চেয়েছেন। তবে ফেব্রয়ারি মাসের যে কোনো দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন।  বুধবার (২৭ জানুয়ারি) ভোরের কাগজ পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন অভিজিৎ ভট্টাচার্য্য।

প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, করোনা পরিস্থিতির কারণে গত ১০ মাস ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। ২০২০ সালের পঞ্চম, অষ্টম ও এইচএসসি পরীক্ষা বাতিল করে অটোপাস দেয়া হয়। চলতি শিক্ষাবর্ষের এক মাস পার হতে চললেও এখনো বন্ধ রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কয়েক দফায় আগামী ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত এ ছুটি বাড়ানো হয়েছে। ছুটি আরেক দফা বাড়তে পারে। এর ফলে বছরের প্রথম দেড়মাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকতে পারে। এই ঘাটতি পূরণেও হিমশিম খেতে হবে সংশ্লিষ্টদের। চলতি বছরের ছুটি কমিয়ে এই ঘাটতি পূরণ করা হবে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে প্রশ্ন নয়, এই মাসে না হলে সামনের মাসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে। করোনার কারণে এক বছর ধরে লাটে ওঠা পড়াশোনা চলতি বছর কীভাবে হবে তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি শিক্ষা প্রশাসন। মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য কাটছাঁট করে যে সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে সেটিও আরো ছোট করার কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু অন্যান্য শ্রেণির শিক্ষার্থীরা শিক্ষাক্রমের কতটুকু পড়বে তা এখনো প্রকাশ করা হয়নি। তাদের মতে, গত বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা না হওয়ায় এমনিতেই শিক্ষার্থীদের ঘাটতি রয়েছে। এ অবস্থায় নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থীরা আগের বছরের ঘাটতি থাকার মধ্যে কতটুকু এই বছরে পড়বে এবং নতুন বছরের শিক্ষাক্রমে কতটুকু পড়তে হবে তা এখনই জানিয়ে দেয়া উচিত শিক্ষা প্রশাসনের। কিন্তু শিক্ষা প্রশাসন এখনো তা ঠিক করে উঠতে পারেনি।

জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ গোলাম ফারুক গতকাল  বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু হলে বোঝা যাবে শিক্ষার্থীদের কতটুকু ‘গ্যাপ’ রয়েছে। ওই ‘গ্যাপ’ বুঝেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। মূলত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালুর আগে কোনো সিদ্ধান্তই নেয়া যাচ্ছে না। কবে নাগাদ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালুর প্রাথমিক একটি দিনক্ষণ প্রস্তুত করা আছে। কিন্তু সেই দিনক্ষণটি এখনই সাংবাদিকদের বলা যাবে না।

গত রবিবার জাতীয় সংসদে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আগামী মাসে বা দুমাস পরে পেনডেমিক কোথায় কোন অবস্থায় থাকবে তা এখনো আমাদের বলবার সুযোগ আসেনি। তবে যে তথ্য আছে তাতে দেখছি আমাদের দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের নিম্নগতি। এতে সরকারের বিরাট সাফল্য রয়েছে। সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়ার ফলে এটা সম্ভব হয়েছে। শিক্ষার্থীদের কোন জায়গায় শিক্ষাজীবন ব্যাহত হচ্ছে, কোন জায়গায় ঘাটতি হচ্ছে আগামী শিক্ষাবর্ষে কী করে তা পূরণ করব সমস্ত কিছুই বিবেচনায় নিয়ে আমাদের কাজ করতে হচ্ছে। যার ফলে আমরা নভেম্বর-ডিসেম্বরের মধ্যে অ্যাসাইনমেন্ট দিয়েছি। আমরা এখন ঠিক করছি এই শিক্ষাবর্ষে (চলতি-২০২১) কোথায় কোথায় কী ঘাটতি রয়েছে। সেটাকে কী করে পূরণ করব? এই শিক্ষাবর্ষ আমরা কতদিন পেতে পারি সেটার ওপরও অ্যাসেসমেন্ট করছি। পরবর্তী ধাপে যাওয়ার জন্য ন্যূনতম যে দক্ষতাগুলো অর্জন করতে হবে তা কারিকুলামের মাধ্যমে কতটুকু দিতে পারব তা বিবেচনায় নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। আমরা প্রতিদিন এসএমএস, ই-মেইলসহ নানা ধরনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে তথ্য পাচ্ছি তার ক্ষেত্রে আমরা এর উল্টোটা দেখতে পাচ্ছি। অবশ্যই আমরা শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা প্রশাসনের সঙ্গে যারা যুক্ত রয়েছি তাদের নিয়ে চিন্তাভাবনা করেই আমরা অগ্রসর হচ্ছি।

ফেব্রয়ারির যে কোনো দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবে : করোনা ভাইরাস সংক্রমণ হ্রাসে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ফেব্রæয়ারি মাসের যে কোনো দিন খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন। এ বিষয়ে সরকারের নির্দেশনা মেনে এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা অনুযায়ী সময় নির্ধারণ করব। প্রতিমন্ত্রী আরেক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ফেব্রুয়ারির প্রথম অথবা দ্বিতীয় সপ্তাহে (বিদ্যালয়) খুলে দেয়ার চিন্তাভাবনা করছি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ইতোমধ্যে চিঠি ইস্যু করা হয়েছে এবং একটি গাইডলাইন অনুসরণ করতে বলা হয়েছে, বললেন জাকির হোসেন। প্রতিমন্ত্রী জানান, বিদ্যালয় খুলে দিয়ে সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিনে পালা করে ক্লাস নেয়ার ব্যবস্থা চালু করা হবে। এক্ষেত্রে সপ্তাহে দুয়েক দিন পঞ্চম শ্রেণি এবং এভাবে পর্যায়ক্রমে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পাঠদান হবে। আর প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির ক্লাস নেয়া হবে সপ্তাহে একদিন করে। বেসরকারি ও কিন্ডারগার্টেন স্কুল খোলার বিষয়ে কী নির্দেশনা থাকবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বেসরকারি ও কিন্ডারগার্টেন স্কুল নিয়ে কিছু জানি না। কিন্ডারগার্টেন আমাদের কাছ থেকে কোনো নিবন্ধন নেয় না। তাই তাদের বিষয় কোনো দায়িত্ব আমাদের নেই। করোনার টিকা বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সব শিক্ষক ও কর্মচারীকে টিকার আওতায় আনতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি। আর যেহেতু ১৮ বছরে নিচেদের টিকা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেই; সেহেতু শিক্ষার্থীরা তা পাবে না।

জুনে এসএসসি পরীক্ষা, ২৫ শতাংশ কমিয়ে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস : আগামী জুন মাসে শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় পরীক্ষার জন্য একটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রণয়ন করা হয়েছে। নবম-দশম শ্রেণির প্রতিটি বিষয় থেকে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ কমিয়ে এ সিলেবাস তৈরি করা হয়েছে। তবে এটি আরো ছোট করা হচ্ছে। এজন্য আজ এনসিটিবিতে বৈঠক ডাকা হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী তিন মাস পর চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা হবে। এই তিন মাসে শিক্ষার্থীরা পড়তে পারে এমন সিলেবাস তৈরির জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এজন্য আজ এনসিটিবিতে বৈঠক ডাকা হয়েছে।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সরকার নবম-দশম শ্রেণির সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করতে প্রতিটি বিষয়ের জন্য দুইজন সিনিয়র শিক্ষক, এনসিটিবির একজন বিষয়ভিত্তিক বিশেষজ্ঞ মিলে একটি দল গঠন করে। এভাবে প্রতিটি বিষয়ের জন্য তিন সদস্যের একটি করে দল গঠন করে সিলেবাস সংক্ষিপ্তকরণের কাজ করা হয়েছে। এনসিটিবির আরেকটি বিশেষজ্ঞ দল ওই দলকে পরামর্শ দেয়া, দিকনির্দেশনা ও মনিটরিং করেছে। কর্মকর্তারা জানান, শিক্ষক ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে মোট ১২ কর্মদিবসে চারটি কর্মশালা করে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করা হয়েছে। নবম-দশম শ্রেণির মোট ৩৬টি পাঠ্যবইয়ের জন্য নতুন সিলেবাস প্রণয়ন করা হয়েছে। তার মধ্যে নবম শ্রেণিতে পড়ানো হয়েছে এমন বিষয়ের মধ্যে যেগুলোর সঙ্গে দশম শ্রেণির বিষয়ের মিল রয়েছে, সেসব বাদ দেয়া হয়েছে। এ স্তরের সঙ্গে একাদশ শ্রেণির সঙ্গে মিল রয়েছে সেগুলোরও কিছু বাদ পড়েছে। তবে পরের স্তরের সঙ্গে যে বিষয়গুলো যুক্ত রয়েছে এবং নবম-দশম স্তরে যে বিষয়গুলো শেখা ও জানা প্রয়োজন, সেগুলোর আলোকে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি বইয়ের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বিষয়বস্তু সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে কমানো হয়েছে। এখন সিলেবাস আরো কমানো হবে।

জানতে চাইলে এনসিটিবির সদস্য (শিক্ষক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে চলতি বছরের এসএসসি-সমমান পরীক্ষার্থীদের জন্য আমরা একটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করেছি। তিনি বলেন, সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে প্রতিটি বই থেকে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বিষয়বস্তু কমানো হয়েছে। শিক্ষার্থীরা পরবর্তী ক্লাসে গিয়ে যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেটিকে মাথায় রেখে সিলেবাস কমানো হয়েছে। শিক্ষার্থীদের আগের ক্লাসে যা পড়ানো হয়েছে বা পরবর্তী ক্লাসে পাবে সেসব বিষয় বাদ দেয়া হয়েছে। যেগুলো না পড়লে একাদশে গিয়ে বুঝতে সমস্যা হবে সেসব বিষয় রাখা হয়েছে। তিনি বলেন, তত্ত্বীয় বিষয়গুলো থেকে বিভিন্ন বিষয় বাদ দেয়া হলেও ব্যবহারিক বিষয় থেকে তেমন কিছু বাদ দেয়া হয়নি। তবে তত্ত্বয় যে বিষয়গুলো বাদ দেয়া হয়েছে তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারিকও বাদ পড়বে বলে জানান তিনি।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পরে যেভাবে হবে ক্লাস : করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে বন্ধ থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যে গাইডলাইন প্রকাশ করা হয়েছে তাতে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব পেয়েছে। তিন ফুট দূরত্বে ক্লাসরুমের বেঞ্চগুলোকে স্থাপন করতে বলা হয়েছে। পাঁচ ফুটের কম দৈর্ঘ্যরে একজন শিক্ষার্থী এবং পাঁচ থেকে সাত ফুট দৈর্ঘ্যরে বেঞ্চে দুজন শিক্ষার্থী স্বাস্থ্যবিধি মেনে গাইডলাইন অনুসারে ক্লাস করতে পারবে। স্কুলে ঢোকার আগেই থার্মোমিটার দিয়ে তাপমাত্রা পরীক্ষা করার কথাও বলা হয়েছে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বেঞ্চের দৈর্ঘ্য পাঁচ ফুটের কম হলে প্রতি বেঞ্চে একজন করে শিক্ষার্থী বসতে পারবে। বেঞ্চের দৈর্ঘ্য পাঁচ থেকে সাত ফুট হলে প্রতি বেঞ্চে দুজন করে শিক্ষার্থী বসতে পারবে। যদি বেঞ্চের দৈর্ঘ্য পাঁচ ফুট বা তার বেশি হয়, তবে প্রতিটি বেঞ্চে দুজন করে ছয়টি বেঞ্চে ১২ জন শিক্ষার্থী বসতে পারবে।

এছাড়াও প্রথম ১৫ দিন সহশিক্ষা কার্যক্রম গ্রহণ করে আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি এবং দুই মাসের মধ্যে কোনো পরীক্ষা না নেয়ার কথা বলা হয়েছে নির্দেশনায়। ৩৯ পৃষ্ঠার নির্দেশনাটি ইউনিসেফের সহযোগিতায় প্রস্তুত করা হয়েছে। কোভিড-১৯ পরিস্থিতিকে নতুন স্বাভাবিকতা (নিউ নরমাল) হিসেবে বিবেচনা করে এই নির্দেশিকা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যবহার করতে পারবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রথম এক বা দুই সপ্তাহ পাঠক্রমভিত্তিক শিখনের ওপর গুরুত্ব না দিয়ে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা ও সহশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। শিক্ষার্থীদের মনোসামাজিক সহায়তা এবং মানসিক ও শারীরিক কার্যক্রমের মধ্যে খেলাধুলা, মেডিটেশন, যোগব্যায়াম, গাছ লাগানো ও পরিচর্যা, সংগীত চর্চা, ছবি আঁকা, সামাজিক সেবামূলক কাজ করতে নির্দেশনা রয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালুর প্রথম দুই মাসের মধ্যে এমন কোনো আনুষ্ঠানিক পরীক্ষা বা মূল্যায়নের ব্যবস্থা রাখা যাবে না যা শিক্ষার্থীর ওপর চাপ তৈরি করতে পারে।

জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন - dainik shiksha জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ - dainik shiksha পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা - dainik shiksha হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে - dainik shiksha সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো - dainik shiksha ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা - dainik shiksha তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0067801475524902