ঢাবিতে বন্ধ থাকা সত্ত্বেও পরিবহন-আবাসন ফি, আলোচনা করে সিদ্ধান্ত - দৈনিকশিক্ষা

ঢাবিতে বন্ধ থাকা সত্ত্বেও পরিবহন-আবাসন ফি, আলোচনা করে সিদ্ধান্ত

ঢাবি প্রতিনিধি |

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: গেল বছর দেশে করোনা রোগী শনাক্তের পর থেকে বন্ধ রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। লকডাউন, সীমিত লকডাউনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবকিছু খোলা হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল, পরিবহন সবই বন্ধ রয়েছে।

কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বর্ষের ভর্তিতে এসব ফিও গুনতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  

শিক্ষার্থীরা জানান, বিভিন্ন বর্ষের ভর্তিতে ১ হাজার ৮০ টাকা পরিবহন ফি, হল অনুযায়ী ৩০০ থেকে ৬০০ টাকা সিট ভাড়া, উন্নয়ন ফি, হল ইউনিয়ন ফি, গ্রন্থাগার ফিসহ বিভিন্ন চার্জ নেওয়া হচ্ছে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে। সব মিলিয়ে মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সর্বমোট নেওয়া হচ্ছে ৩ হাজার ৭১৫ টাকা, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৪ হাজার ২৮৫ টাকা ও বাণিজ্য বিভাগ থেকে নেওয়া হচ্ছে ৪ হাজার ৮৫ টাকা। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, কেউ কী পণ্য না নিয়ে কখনো টাকা দেয়? বা সেবা না দিয়ে কেউ কী ফি নেয়? সুতরাং হল ও পরিবহনসহ পুরো ক্যাম্পাস বন্ধ থাকা সত্ত্বেও এসবের ফি নেওয়া অযৌক্তিক।  

শিক্ষার্থীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও এসব ফি মওকুফ করার জোর দাবি জানাচ্ছেন।  

ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মো. ফাহিম খান। তিনি বলেন, প্রশাসন ফি নিয়ে অমানবিক কাজ করেছে। আমি এর প্রতিবাদ জানাই এবং জানাবো। দ্রুত সময়ের মধ্যে টাকা ফেরত দিতে হবে। 

প্রশাসন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসব ফি দীর্ঘদিন ধরে নেওয়া হচ্ছে। হঠাৎ করে মওকুফ বা বাদ দেওয়া হলে সব বিষয় পর্যালোচনায় নিতে হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, বিষয়টি ফাইন্যান্স কমিটিতে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে - dainik shiksha এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির - dainik shiksha খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি - dainik shiksha উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি শিক্ষক হতে চান না শিক্ষক দম্পতিদের কৃতী সন্তানরা - dainik shiksha শিক্ষক হতে চান না শিক্ষক দম্পতিদের কৃতী সন্তানরা কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস - dainik shiksha শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0031788349151611