দাখিলে বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের তথ্য সফটওয়্যারে অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ - দৈনিকশিক্ষা

দাখিলে বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের তথ্য সফটওয়্যারে অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক |

জিটুপি পদ্ধতিতে বৃত্তির টাকা পাঠাতে দাখিল পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে বৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যার অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। আগামী ১৪ ফ্রেব্রুয়ারির মধ্যে শিক্ষার্থীদের তথ্য সফটওয়্যারে এন্ট্রি করতে হবে মাদরাসা প্রধান ও মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তাদের। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে জারি করা এক আদেশে সব মাদরাসার অধ্যক্ষ ও সুপারদের বিষয়টি জানানো হয়েছে।

আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের দাখিল পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে বৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে অন্তর্ভুক্ত করতে বলা হয়েছে মাদরাসা প্রধানদের। 

শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা পাওয়ার ভোগান্তি কমাতে সরাসরি জিটুপি এর আওতায় অনলাইনে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হচ্ছে। ইতোমধ্যে ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে বৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের গেজেট প্রকাশ করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। জিটুপি পদ্ধতিতে ইএফটির মাধ্যমে সরাসরি শিক্ষার্থীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠাতে এমআইএস সফটওয়্যারে বৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি করতে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা ও মাদরাসাগুলোকে বলা হয়েছে। 

এমআইএস সফটওয়্যারে তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থী নিয়মিত ও ধারবাহিবাহিকভাবে অধ্যয়নরত রয়েছে তা নিশ্চিত হয়ে তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে বলা হয়েছে। পাঠবিরতিতে আছে এমন শিক্ষার্থীদের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। 

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, অনলাইন সুবিধা সম্পন্ন তফসিলভুক্ত ব্যাংকে শিক্ষার্থীদের নিজ নামে বা ১৮ বছরের নিচে হলে বাবা-মায়ের সাথে যৌথ নামে বা স্কুল ব্যাংক হিসাব খুলতে হবে। যৌথ নামে ব্যাংক হিসাব বা স্কুল ব্যাংক হিসাব খোলা হলে এমআইএসে তথ্য এন্ট্রির ক্ষেত্রে যৌথ নাম অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। শিক্ষার্থীর একক বা যৌথ নামের অ্যাকাউন্ট ছাড়া বাবা-মা বা অন্য কোন অভিভাবকের ব্যাংক হিসাব দেয়া যাবে না। শিক্ষার্থীর পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও জন্মসনদের নাম ও অনলাইন ব্যাংক হিসেবের নাম অভিন্ন হতে পারে। অনলাইন ব্যাংক হিসাব নম্বর অবশ্যই ১৩ থেকে ১৭ ডিজিটের মধ্যে হতে হবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে। কোন এজেন্ট ব্যাংকের হিসাব নম্বর বা মোবাইল ব্যাংকিং হিসেব দেয়া যাবে না। 

এছাড়া শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পরীক্ষার নাম, বছর, বৃত্তির ক্যাটাগরি, ব্যাংকের নাম, ব্যাংকের শাখার নাম সঠিকভাবে পূরণ করতে নির্দেশনা দিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। তথ্য পাঠানো ক্ষেত্রে ভুল হলে মাদরাসা প্রধান ও কর্মকর্তারা দায়ী থাকবেন বলে বলেছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য পাঠানো সুযোগ পাবেন প্রতিষ্ঠান প্রধান ও কর্মকর্তারা। 

এইচএসসি-এমআইএস সফটওয়্যারের নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (http://hspbd.com/HSP-MIS/login) ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

তথ্য অন্তর্ভুক্তি বিস্তারিত প্রক্রিয়া জানিয়ে নির্দেশনা দিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। দৈনিক শিক্ষাডটকমের পাঠকদের জন্য নির্দেশনাটি তুলে ধরা হল। 

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল  SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0041639804840088