পরীক্ষার অক্টোপাস থেকে শিশুদের রক্ষা করবে কে? - দৈনিকশিক্ষা

পরীক্ষার অক্টোপাস থেকে শিশুদের রক্ষা করবে কে?

এ কে এম শাহনাওয়াজ |

সদ্য শেষ হল ছোট শিশুদের পাবলিক পরীক্ষা। একে বলে পিইসি পরীক্ষা। ক্লাস ফাইভের সমাপনী পরীক্ষা। তবে আমাদের যুগের মতো সাদামাটা ম্যাড়মেড়ে অতি সাধারণ পরীক্ষা নয়। এটি এক অসাধারণ পরীক্ষা। এসএসসির মতোই একটি পাবলিক পরীক্ষা। এমন পাবলিক পরীক্ষার অর্থটি এই শিশুরা বুঝে কতটুকু গর্বিত হয় জানি না, তবে আমার কাছে একে মনে হয় আইয়ুব খানের বুনিয়াদি গণতন্ত্রের মতো। ইউনিয়ন কাউন্সিলের সাতপুরনো চেয়ারম্যান নন- ইউনিয়ন বোর্ডের সম্মানিত ‘প্রেসিডেন্ট’ করে তাদের সম্মান যেন বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। নিন্দুকরা শুধু বলবে, আসলে ‘যেই লাউ সেই কদু।’ কিন্তু অমন বেরসিক মন্তব্যের সঙ্গে আমি একমত হতে পারব না। যে আয়োজন স্কুল আর পরিবার পিইসি পরীক্ষার্থীকে ঘিরে করে থাকে, তেমন সম্মানের সিকিভাগও আমরা ক্লাস ফাইভের সমাপনী পরীক্ষার সময় পাইনি।

এখন তো শিশু ক্লাস ফাইভে উঠলে আনন্দ ও বেদনা অনুভব করেন বিভিন্ন আয়ের অভিভাবক। পিইসির ফলাফলের ব্যবহারিক বিশেষ মূল্য না থাকলেও সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক মূল্য আছে। অমুকের ছেলে বা তমুকের মেয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে তাই আমার মেয়েটি না পেলে সমাজে মুখ দেখানো যাবে না। শিশুটি হয়তো বাবা বা মায়ের মুখে এসব শোনে- কিন্তু গূঢ়ার্থ না বুঝে ফ্যালফেল করে তাকিয়ে থাকে। স্মার্ট কোচিং ব্যবসায়ীরা দেরি করেনি। খুলে বসেছে পিইসি কোচিং সেন্টার। গাইড বণিকরা তো আরও ঘুঘু। নানা মলাটের ‘শিওর সাকসেস’ টাইপের গাইড বই বের করে ফেলেছে। পকেট ফাঁকা হচ্ছে লক্ষ অভিভাবকের।

১৯ নভেম্বর পিইসি পরীক্ষার সময় স্কুলের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা অভিভাবকদের প্রতিক্রিয়া নিচ্ছিলেন টিভি সাংবাদিক। এক মা জানালেন, পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে তার ছেলেটিকে দিনে-রাতে বারো ঘণ্টা পর্যন্ত পড়িয়েছেন। ছেলে যদি এ-প্লাস না পায়, তবে তার দুঃখের অন্ত থাকবে না। এক বাবা ক্ষোভে কাঁপছেন। যে সার্টিফিকেটের ব্যবহারিক মূল্য নেই, তার জন্য শিশুকে এত কষ্ট দেয়া কেন! পরীক্ষা দিয়ে বেরিয়ে এসে এক ছাত্র সর্বাঙ্গে ক্লান্তি নিয়ে বলছে, ‘এত পড়তে ভালো লাগে না।’ আরেক শিশুকন্যা এক মুখ হাসি নিয়ে বলছে, ‘ইনশাআল্লাহ এ-প্লাস পাব।’ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার আমার এক প্রতিবেশীর মেয়ে আর ছোট ভাই একসঙ্গে পিইসি পরীক্ষা দিচ্ছে। বিরক্ত হয়ে বললেন, ‘যারা এই পরীক্ষাগুলোর আমদানি করেছে তাদের সঙ্গে নিশ্চয়ই কোচিং আর গাইডওয়ালাদের তলে তলে যোগাযোগ আছে।’ প্রসঙ্গ নাজুক দিকে চলে যাচ্ছে ভেবে আমি দ্রুত প্রসঙ্গান্তরে চলে গেলাম।

তবে একই দিনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী সাংবাদিকদের কাছে তার অস্বস্তির কথাও জানালেন। বললেন, এ সার্টিফিকেটের কোনো ব্যবহারিক মূল্য নেই, তাই এ পরীক্ষা নেয়ার তাৎপর্য তার কাছেও স্পষ্ট নয়। সরকার- বিশেষ করে কেবিনেট থেকে বন্ধের সিদ্ধান্ত হলেই তিনি এ পরীক্ষা বন্ধ করতে পারবেন। শুনে আমি বিনা কারণেই চমকে গেলাম। আমার এক ঝলক সত্যজিৎ রায়ের হীরক রাজার কথা মনে হল। রাজাই সিদ্ধান্ত নেন পাঠশালা চলবে কী চলবে না। শিক্ষার সঙ্গে সার্বক্ষণিক যুক্ত শিক্ষকের বিবেচনার কোনো মূল্য নেই। শিক্ষাবিদ নন, সর্বজ্ঞানে প্রজ্ঞাবান আমলা-মেধা থেকে পিইসি নাজিল হয়েছিল। সুতরাং তা বহাল থাকবে কী থাকবে না, তা নির্ধারণের এখতিয়ার তো তাদেরই থাকবে। লাখ লাখ অভিভাবক আর গিনিপিগ শিক্ষার্থীরাও এদেরই খেয়ালখুশিমতো চলতে বাধ্য। কথাটি বলার কারণ আছে। অনেকদিন আগের কথা, যখন জেএসসি ও পিইসি নামের দুটো পাবলিক পরীক্ষা চালু হয়েছে শুনে খুব বিরক্ত হয়েছিলাম।

প্রায় ৩৫ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থেকেই আমার মধ্যে এ বিরক্তির জন্ম। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করলেও শিশুশিক্ষার সঙ্গে আমার যোগাযোগ আছে। ১৯৯৬ সাল থেকে মাঝে মাঝেই এনসিটিবি ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ওপেন স্কুলের কারিকুলাম তৈরি ও পুস্তক প্রণয়নের সঙ্গে আমার যুক্ত থাকার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আমি বরাবর যেখানে পরীক্ষার অক্টোপাস থেকে যতটা পারা যায় শিশু শিক্ষার্থীদের মুক্ত করায় বিশ্বাসী, সেখানে এমন পরীক্ষার অত্যাচার আমার কাছে খুব অবৈজ্ঞানিক মনে হতে লাগল। সে সময় একজন স্বনামধন্য বিদগ্ধ অধ্যাপকের সাফাই বক্তব্য পত্রিকায় পড়েছিলাম। নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কমিটির সদস্য তিনি ছিলেন। বললেন, ‘আমরা তো শুধু জেএসসি পরীক্ষা নেয়ার সুপারিশ করেছিলাম। পিইসি পরীক্ষার কথা বলিনি।’ দু’দিন পর এ রহস্য উন্মোচিত হল। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যুক্ত এক বড় আমলা টেলিভিশন টকশোতে বেশ গর্বের সঙ্গেই জানালেন, পিইসি তার নিজস্ব জ্ঞানপ্রসূত সিদ্ধান্ত। কারণ হিসেবে বললেন, শিশুদের এমন একটি পাবলিক পরীক্ষার ব্যবস্থা হলে শিক্ষকরা স্কুলে পড়ানোর ক্ষেত্রে আরও মনোযোগী হবেন। বুঝলাম শিক্ষকদের টাইট দেয়ার জন্য নিজ ক্ষমতাবলে একটি বড় যজ্ঞের আয়োজন করেছেন তিনি। এখন আমাদের দেশ হয়ে গেছে এমন যে, চোখের ডাক্তারও চান্স পেলে হার্টের অপারেশন করেন।

লন্ডন প্রবাসী আমার এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের ৬ বছরের মেয়েটি স্কুলে পড়ে। জানাল, প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের স্কুলেই প্রতিদিনের পড়াশোনা সেরে আসতে হয়। বাসায় পড়াশোনার তেমন প্রয়োজন নেই। তাছাড়া স্কুলের পড়াও চার দেয়ালে আটকে থাকা সিলেবাস আবদ্ধ পড়াশোনা নয়। সপ্তাহে হয়তো একটি দিনে শিক্ষার্থীদের নিয়ে যায় পাহাড়, ঝরনা, নদী বা সমুদ্রের কাছে। প্রকৃতি থেকেই ওরা অনেক কিছু শেখে। পরীক্ষাতঙ্কে ভুগতে হয় না বলে ওদের মেধা বিকাশের শুরুতে সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটার সহায়ক পরিবেশের সৃষ্টি হয়। অন্যদিকে শিক্ষাকে আধুনিক ও লাগসই করার জন্য আমাদের তো গবেষণার অন্ত নেই। আর সেই গবেষণার ফসল হিসেবে শিশুশিক্ষার্থী থেকে শুরু করে স্কুলের উচ্চপর্যায় পর্যন্ত চালু হয়ে গেল সৃজনশীল পরীক্ষা পদ্ধতি। এটি কার্যকর করার সূচনাস্থলে আমার থাকার সুযোগ হয়েছিল। সম্ভবত ২০১১ সালের কথা। এনসিটিবিতে নতুন শিক্ষানীতির আলোকে নতুনভাবে মাধ্যমিক ও নিন্মমাধ্যমিক পর্যায়ে কারিকুলাম তৈরি ও বই লিখতে হবে। প্রথমে সরল ধারণা ছিল। সৃজনশীল বলতে শ্রেণীকক্ষ থেকে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়ে যাবেন কাছের নদীর তীরে অথবা ফুটবল খেলার মাঠে। শিক্ষার্থীরা যা দেখে এসেছে শিক্ষকের নির্দেশনামতো লিখে তাদের সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটাবে; কিন্তু পরে তা পাল্টে গেল। বিদেশ থেকে নানা কিছু আমদানি করতে আমাদের ভালো লাগে। শেষ পর্যন্ত নদী আর ফুটবল খেলা দেখা হল না, ইমপোর্টেড সৃজনশীল পদ্ধতি আরোপিত হল। দুর্বল মেধার কারণে আমি এর অনেক কিছু বুঝতে পারিনি। এখনও বুঝতে পারছি না এ দিয়ে কী সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটানো হয়েছে। যে প্রশিক্ষণ হয়েছে তাতে সিকিভাগ শিক্ষকও দক্ষ হয়ে উঠতে পারেননি। প্রত্যাশা ছিল সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটিয়ে পুঁথিগত এবং মুখস্থবিদ্যা থেকে বের করে আনা হবে শিক্ষার্থীদের। কিন্তু বাস্তবে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেয়ায় শিশু শিক্ষার্থীর কাছেও চলে এসেছে সৃজনশীলের গাইড বই। এসব গাইড পুস্তক দেখেই অনেক স্কুলে অভ্যন্তরীণ পরীক্ষাগুলোতে প্রশ্ন তৈরি হয়। শিক্ষার্থী উত্তর লেখে গাইড বই মুখস্থ করে। এভাবেই আমাদের উদ্ভাবনী মেধার অধিকারীরা চৌকস মেধাবী করে তুলছেন আগামী প্রজন্মকে।

গোড়া কেটে আগায় জল ঢেলে কী হবে আমি বুঝতে পারি না। একের পর এক পরীক্ষার চাপে শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের পথগুলো সব রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। পরীক্ষার জন্য ছকবন্দি পড়া ছাড়া শিশুটির আর কোনো সময়ের অবকাশ নেই। ওর জানার জগতের চারপাশের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিয়ে জিপিএর যুদ্ধে নামানো হয়েছে। পাঠবহির্ভূত বই পড়া তো দূরের কথা- নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে পরীক্ষা মোকাবেলা করতে গিয়ে নিজের পাঠ্যবই গোটাটা পড়ারই সময় পাচ্ছে না।

যেসব গবেষক নীতি-পদ্ধতি উদ্ভাবন করে দু’দিন পরপর শিক্ষাকে আধুনিক করতে গিয়ে শিশুদের শৈশব কেড়ে নিচ্ছেন, তাদের কাছে বিনীত নিবেদন- আপনারা কি দয়া করে এসব ‘আধুনিক’ পরীক্ষার ফলাফল জানাবেন? সৃজনশীল পাঠের যুগে পিইসি-জেএসসি পরীক্ষা উতরিয়ে এ প্রজন্ম কতটা অতিরিক্ত সৃজনশীল মেধার অধিকারী হল? এ ধারার প্রজন্মকে এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ে পাইনি। হয়তো কয়েক বছর পর পেয়ে যাব; কিন্তু এর আগে সনাতনী পাঠ বাদ দিয়ে বৃত্ত ভরাটের যুগে প্রবেশ করানো হয়েছিল। এ দুর্ভাগা মেধাবীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পেয়েছি। দেখেছি ‘এ’ আর ‘স্বর্ণখচিত ‘এ’ পাওয়া মেধাবীদের বড় অংশের জানার জগৎটিকে কতটা সংকুচিত করে ফেলা হয়েছে। গণ্ডির বাইরে ওদের অনেকেই অন্ধকারে হাতড়ে বেড়ায়।

আমার বিশ্বাস ঘন ঘন পাবলিক পরীক্ষার অক্টোপাস না থাকলে স্বাধীন মেধা বিকাশের পথে প্রজন্ম অনেক বেশি নিজেদের মেলে ধরতে পারত। সে ক্ষেত্রে ওদের পথ দেখানোর দায়িত্ব পরিবারের পর স্কুলগুলো নিতে পারত। বরাবরের মতো স্কুল পরীক্ষাগুলোই হতো ওদের মেধা যাচাইয়ের জায়গা। আর এ ক্ষেত্রে সাফল্য পেতে হলে শিক্ষার্থীদের ওপর গবেষণা কম করে স্কুল ও শিক্ষকদের ওপর গবেষণা বাড়ানো প্রয়োজন। স্কুলগুলোর অবকাঠামো আর শিক্ষা উপকরণ ঠিক আছে কিনা, শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের প্রতি কাক্সিক্ষত দৃষ্টি দিতে পারছেন কিনা, শিক্ষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কতটা শানিত ইত্যাদি।

স্কুলই তো হতে পারে শিশুর মেধা বিকাশ ও মেধা যাচাইয়ের জায়গা। শহরাঞ্চলের সব সুবিধাপ্রাপ্ত স্কুল আর যমুনার চরের খুঁড়িয়ে চলা স্কুলের শিক্ষক একইভাবে শিক্ষার্থীদের ‘সৃজনশীলতা’র চর্চায় দাঁড় করাতে হয়তো পারবেন না। তাই সমান সুবিধাভোগী হতে পারবে না সব শিক্ষার্থী।

প্রশ্ন ফাঁস তো এখন একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোতে দাঁড়িয়েছে। মন্ত্রণালয় নানা প্রতিষেধক নিয়েও রোগ সারাতে পারছে না। পরীক্ষার অক্টোপাস যত ছড়ানো হচ্ছে ফাঁসের মচ্ছবও তত বাড়ছে। ‘অহেতুক পরীক্ষা’গুলো কমে গেলে ফাঁসও স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে যেত। শিক্ষা- বিশেষ করে শিশুশিক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত যারা, তাদেরই ভাবতে দেয়া উচিত শিক্ষা আর শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন কোন পথে পরিচালিত হবে। বড় সাইনবোর্ড থাকলেই হবে না। কোন ধারার বিশেষজ্ঞ কোন কাজে অবদান রাখবেন, তা বিবেচনায় না রেখে চোখের ডাক্তারকে দিয়ে প্রতিদিন হার্টের অপারেশন করিয়ে যাওয়ার মতো দশায় পড়েছি আমরা। আমার প্রয়াত শিক্ষক ভারতীয় ইতিহাসের গুরুনানক অধ্যাপক ড. অমলেন্দু দে বলতেন ইতিহাসের ঘটনা সৃষ্টিতে থাকেন রাজনীতিকরা আর সেসব ঘটনা বিশ্লেষণ করে ইতিহাস লিখতে হয় পেশাজীবী ইতিহাসবিদদের। কিন্তু ভারতবর্ষে ইতিহাসের ঘটনা সৃষ্টি করেন রাজনীতিকরা আবার সেই ইতিহাস লেখেন তারাই। এ জন্য এত বিবর্ণ দশা।

আমাদের মনে হয় আর বিলম্ব না করে শিশুদের পিইসি, জেএসসির মতো উচ্চমার্গের পরীক্ষার মহাযজ্ঞে না ফেলে আবার সুস্থ ধারায় ফিরিয়ে আনার কথা ভাবা উচিত; কিন্তু তা সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। কারণ সরকারের উচ্চতম পর্যায় কী কারণে কে জানে এসব পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে।

এ কে এম শাহনাওয়াজ : অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

 

সৌজন্যে: যুগান্তর

শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা - dainik shiksha শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা - dainik shiksha রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু - dainik shiksha ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল - dainik shiksha গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী - dainik shiksha শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী এনটিআরসিএর সার্টিফিকেট সংশোধনের নতুন নির্দেশনা - dainik shiksha এনটিআরসিএর সার্টিফিকেট সংশোধনের নতুন নির্দেশনা মর্নিং স্কুলের ছয় সুবিধা উল্লেখ করলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা - dainik shiksha মর্নিং স্কুলের ছয় সুবিধা উল্লেখ করলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দেড় মাস পর ক্লাসে ফিরছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা, স্থগিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা - dainik shiksha দেড় মাস পর ক্লাসে ফিরছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা, স্থগিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা বাড়াতে চায় সরকার - dainik shiksha অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা বাড়াতে চায় সরকার দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.003242015838623