বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের ফাঁসি কার্যকর করার দাবি

বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের ফাঁসি কার্যকর করার দাবি

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে তাদের ফাঁসি কার্যকর হওয়ার দাবি জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষা গবেষণা পরিষদের উপদেষ্টা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগীয় সাবেক উপপরিচালক ইন্দু ভুষণ দেব।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে তাদের ফাঁসি কার্যকর হওয়ার দাবি জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষা গবেষণা পরিষদের উপদেষ্টা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগীয় সাবেক উপপরিচালক ইন্দু ভুষণ দেব। 

বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর খিলগাঁও হুসেইন মো. এরশাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হলরুমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষা গবেষণা পরিষদের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ দাবি জানান তিনি। বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষা গবেষণা পরিষদের সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইন্দু ভুষণ দেব বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশে এনে দণ্ড কার্যকর করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

বিশেষ অতিথি বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষা গবেষণা পরিষদের উপদেষ্টা ও সাবেক বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক কাজী আ কা ফজলুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর দুঃসাহসী পদক্ষেপে প্রাথমিক শিক্ষা জাতীয়করণ ও প্রাথমিক শিক্ষকরা সরকারি কর্মচারী মর্যাদা লাভ করেন।

সভাপতির বক্তব্যে মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষা গবেষণা পরিষদের কোন নেতৃত্বের অহমিকা নেই। সবাইকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে সেবকের মনোভাব নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের ফাঁসি কার্যকর করার দাবি

সভায় বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। সভা শেষে সর্বসম্মতিক্রমে মো. সিদ্দিকুর রহমানকে সভাপতি, এ এ ছিদ্দিক মিয়াকে সাধারণ সম্পাদক, বিমান বাইনকে (গোপালগঞ্জ) সাংগঠনিক সম্পাদক, মো. গোলাম মোস্তফা (ঠাকুরগাঁও), সুব্রত রায়, মো. সাখাওয়াত হোসেনকে সভাপতিমন্ডলির সদস্য ও খন্দকার মনিরুজ্জামানকে উপদেষ্টা করে ৪ বছরের জন্য ১০১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়।

আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে বক্তব্য রাখেন মো. শফিকুল ইসলাম মানিক (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), সেলিম মুজাহিদ (পিরোজপুর), মুনশি জাহিদুল আহমদ (মাগুরা),ম হুমায়ুন কবির (বাগেরহাট), মঞ্জুরুল হক সেলিম (গাইবান্ধা), আছমা খানম (গোপালগঞ্জ), সুবল চন্দ্র পাল (ঢাকা), মো. সামছুদ্দিন বাবুল (লক্ষীপুর), রাজু আহমেদ লেলিন ( গোপালগঞ্জ), মোহাম্মদ আবদুল কাদেরসহ অনেকে।

গাছের চারা রোপনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।