বাকৃবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচন কাল | বিশ্ববিদ্যালয় নিউজ

বাকৃবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচন কাল

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) শিক্ষক সমিতির নিবার্চন কাল অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কমপ্লেক্স ভবনে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চলবে ভোট গ্রহন। নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করবেন শিক্ষক সমিতির বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) শিক্ষক সমিতির নিবার্চন কাল অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কমপ্লেক্স ভবনে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চলবে ভোট গ্রহন। নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করবেন শিক্ষক সমিতির বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম। এছাড়াও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন শিক্ষক সমিতির বর্তমান সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম ফারুক এবং সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবদুল মজিদ।

 

নির্বাচন কমিশনার সূত্রে জানা যায়, এ বছর বিএনপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সোনালি দলের প্যানেল থেকে সভাপতি পদে বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক এবং সাধারণ সম্পাদক পদে অধ্যাপক ড. মো. আরিফুল ইসলাম পদপ্রার্থী হয়েছেন। এদিকে দলীয় নেতৃত্বের দন্দ্বের কারণে আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরাম থেকে দুটি প্যানেল এবারের নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। যার মধ্যে গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের একটি প্যানেল থেকে সভাপতি পদে পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আসলাম আলী এবং সাধারণ সম্পাদক পদে প্যারাসাইটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম পদপ্রার্থী হয়েছেন। 

এছাড়াও গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের অপর একটি সংগঠনের প্যানেল থেকে সভাপতি পদে পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এম.এ .এম. ইয়াহিয়া খন্দকার এবং সাধারণ সম্পাদক পদে কৃষি রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন পদপ্রার্থী হয়েছেন।

 

জানা গেছে, বিগত বছর শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের আরেকটি সংগঠন নীল দল অংশ নিলেও এবছর অংশ নিচ্ছে না। নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার কারণ হিসেবে নীল দলের আহবায়ক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ এহসানুর রহমান জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের বিভাজনের কারণে আমরা এবছর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি না। আমরা আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের মধ্যে কোনো বিভাজন দেখতে চাই না। আওয়ামীপন্থি শিক্ষকরা যদি এক প্যানেলেই সবাই নির্বাচনে অংশ নিত, তাহলে আমরাও নির্বাচনে অংশ নিতাম।