বিএড ও বিপিএড সনদ জটিলতায় আর আটকে থাকবে না এমপিওভুক্তি। মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র অনুযায়ী বিএড এবং বিপিএড সনদের মান এক। কিন্তু তা সত্ত্বেও সরকারি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকদের পদ থেকে হঠাৎ উপ-পরিচালক হওয়া শিক্ষা অধিদপ্তরের একাধিক উপ-পরিচালক এ বিষয়টি জানতেন না। এ নিয়ে ২৫ সেপ্টেম্বর এমপিওভুক্তির সভায় ধমক খেয়েছেন একাধিক উপ-পরিচালক।
এমনই জটিলতায় এমপিও আটকে ছিলো কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার শরীফেরহাট এম ইউ উচ্চ বিদ্যালয়ের নিয়োগপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুর রউফের।
জানা যায়, শরীফেরহাট এম ইউ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালে ২৬শে এপ্রিল। নিয়োগকৃত প্রধান শিক্ষকের বিএড এর পরিবর্তে বিপিএড থাকায় প্রতিদ্বন্দ্বীতাকারী ২ শিক্ষকসহ স্থানীয় একজন চিতলমারীর সহকারি জজ আদালতে মামলা করেন।
বিপিএড সনদ বিএড এর সমমান। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক পরিপত্রে বিষয়টি স্পষ্টীকরণ করা আছে। এজন্য প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুর রউফের এমপিওভুক্তিতে আর কোন বাধা থাকল না।