বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে লাইনম্যানের মৃত্যু | বিবিধ নিউজ

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে লাইনম্যানের মৃত্যু

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পটুয়াখালীর বাউফলে আলামিন (৩২) নামে এক লাইনম্যানের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১১ জুন) সকাল ১০টার দিকে চন্দ্রদ্বীপ ইউপির চর ধানদী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সে ঝালকাঠির কাঠালিয়ার উত্তর-তালগাছিয়া গ্রামের আ. ছোমেদের ছেলে।

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পটুয়াখালীর বাউফলে আলামিন (৩২) নামে এক লাইনম্যানের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১১ জুন) সকাল ১০টার দিকে চন্দ্রদ্বীপ ইউপির চর ধানদী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সে ঝালকাঠির কাঠালিয়ার উত্তর-তালগাছিয়া গ্রামের আ. ছোমেদের ছেলে। 

স্থানীয়রা দৈনিক শিক্ষাডটকমকে জানান, বিদ্যুতায়নের কাজ চলছিল মূল ভূখণ্ড বিচ্ছিন্ন চন্দ্রদ্বীপে। সকালে লাইনের ৭ নম্বর খুঁটির টানা বসাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মাটিতে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায়।

স্থানীয় কয়েকজন অভিযোগ করে দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, মেইনসুইচ বন্ধ না করেই খুঁটিতে উঠানো হয় তাকে। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শরীরের অনেকখানি পুড়ে নীচে মাটিতে পড়ে যায় সে। এরপর কাউকে কিছু না জানিয়ে তড়িঘরি করে স্পিড বোডে তুলে লাশ গ্রামের বাড়ি নিয়ে যায় একই এলাকার ফোরম্যান নাঈম।

প্রথমে কথা বলতে অপরগতা প্রকাশ ও নাম-ঠিকানা ভুল জানালেও অফিস থেকে লাইন চালু রাখার বিষয়টি জানানো হয়নি বলে অভিযোগ করেন ফোরম্যান নাঈম। তিনি দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, ‘ঘটনা শুনে নির্মাণ কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের হারুন খান কিংবা হাসান খান বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে স্পিডবোর্ড পাঠিয়ে লাশ নিয়ে যায়।’

পল্লীবিদ্যুতের বাউফল জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. সোহরাব হাছান দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমি জানি না। সচল লাইনে কাজ করতে যাবে কেন? ঠিকাদার আমাদেরকে বিদ্যুতের লাইন বন্ধ করার জন্য অবহিত করেননি। অবহিত করলে এ দুর্ঘটনা ঘটত না’