সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনবৈষম্য নিরসনে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরকে। মঙ্গলবার (২২ জানুয়ারি) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
সূত্র জানায়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকরা দ্বিতীয় শ্রেণির হলেও তাঁরা একাদশ গ্রেডে বেতন পান। তাঁরা দীর্ঘদিন ধরেই দশম গ্রেডে বেতনের দাবি করছেন। আর সহকারী শিক্ষকরা প্রধান শিক্ষকদের তিন ধাপ নিচে বেতন পান। তাঁরাও প্রধান শিক্ষকদের এক ধাপ নিচে বেতনের দাবিতে আন্দোলন করেছেন। আওয়ামী লীগ তাঁদের নির্বাচনী ইশতেহারে শিক্ষকদের বেতনবৈষম্য নিরসনের অঙ্গীকার করেছিল। তাই সরকার গঠনের শুরুতেই অঙ্গীকার পূরণে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।