সরকারিকৃত স্কুলে তিন শিক্ষকের তথ্য জালিয়াতি - Dainikshiksha

সরকারিকৃত স্কুলে তিন শিক্ষকের তথ্য জালিয়াতি

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি |

মৌলভীবাজারের বড়লেখায় সদ্য সরকারিকৃত একটি প্রাইমারি স্কুলের ৩ শিক্ষককে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এসব শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণের আওতায় আনতে কাগজপত্রে নিয়োগের তারিখ ও ঠিকানা বদলে ফেলা হয়। উপজেলার রহমানিয়া চা বাগান সরকারি প্রাইমারি স্কুলে নিয়ম-নীতির লংঘন করে শিক্ষক নিয়োগে এ জালিয়াতির ঘটনাটি ঘটেছে।

গত বছর তৃতীয় ধাপে বড়লেখার রহমানিয়া চা বাগান প্রাথমিক বিদ্যালয়টিও সরকারিকরণ হয়। ২০১৫ সালে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো তথ্যে ওই প্রতিষ্ঠানে ৪ জন শিক্ষক কর্মরত থাকার তথ্য দেয়া হয়। কিন্তু যেসব শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণের জন্য মন্ত্রণালয়ে তথ্য পাঠানো হয় তাদের মধ্যে ৩ জন শিক্ষকের নিয়োগের ক্ষেত্রে তারিখ ও ঠিকানায় জালিয়াতির আশ্রয় নেয়া হয়। অনিয়মের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া ওই তিন শিক্ষক হচ্ছেন রোমেনা আক্তার, রত্না দেবনাথ ও রুজিনা আক্তার।

রোমেনা আক্তার ও রত্না দেবনাথকে স্কুলে নিয়োগ দেখানো হয়েছে ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে। আর রুজিনা আক্তারকে দেখানো হয় ২০১১ খ্রিস্টাব্দে। কিন্তু এদের কেউই ২০১১ খ্রিস্টাব্দের আগে এ এলাকায় অবস্থান করতেন না। তিনজনই অন্য উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা।

অভিযুক্ত রত্না বেগম জানান, মাকসুদ স্যার বলেছেন চাকরি স্থায়ী করতে এগুলো করতে হয়।

স্কুলের সভাপতি ও চা বাগান ব্যবস্থাপক নজরুল ইসলাম জানান, ‘১১ খ্রিস্টাব্দে আমি বাগানে যোগদান করি তা সত্য। ২০১৫ খ্রিস্টাব্দে মাকসুদ স্যার জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা পঞ্চানন বালা ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা নিগার সুলতানকে নিয়ে আসেন।

জালিয়াতির অভিযোগের বিষয়ে সহকারী শিক্ষক মাকসুদুর রহমান জানান, ম্যানেজারের স্ত্রীর চাকরির জন্য এটা করেছি। আমার বোনের রুজিনা (আক্তার বিষয়ে) যে অভিযোগ তা সঠিক নয়। সভাপতি আমার বোনকে ২ বার নিয়োগপত্র দিয়েছেন। আমি মুক্তিযোদ্ধার নাতি। মুক্তিযোদ্ধার নাতনি হিসেবে দেশের যে কোনো জায়গায় আবেদন করে চাকরি করা যায়। এটা সরকার স্বীকৃত।’

নতুন শিক্ষাক্রমের ৩১ পাঠ্যবইয়ে ১৪৭ ভুল - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রমের ৩১ পাঠ্যবইয়ে ১৪৭ ভুল বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ ছাত্র আহত, হাসপাতালে ১১ - dainik shiksha বজ্রপাতে মাদরাসার ২১ ছাত্র আহত, হাসপাতালে ১১ যতো লিখেছি, ছিঁড়েছি তার বেশি - dainik shiksha যতো লিখেছি, ছিঁড়েছি তার বেশি তত্ত্বাবধায়ককে বাধ্য করে ঢাবি শিক্ষকের পিএইচডি - dainik shiksha তত্ত্বাবধায়ককে বাধ্য করে ঢাবি শিক্ষকের পিএইচডি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই কবির জন্মবার্ষিকী পালনের নির্দেশ - dainik shiksha সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই কবির জন্মবার্ষিকী পালনের নির্দেশ শিক্ষকদের চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই - dainik shiksha শিক্ষকদের চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই বিদ্যালয়ের ক্লাস থামিয়ে ভোট চাইলেন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী - dainik shiksha বিদ্যালয়ের ক্লাস থামিয়ে ভোট চাইলেন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0035090446472168