সনদের বৈধতা নেই তবু কার্যক্রম চলাচ্ছে তিন বিশ্ববিদ্যালয় - দৈনিকশিক্ষা

সনদের বৈধতা নেই তবু কার্যক্রম চলাচ্ছে তিন বিশ্ববিদ্যালয়

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা—এ তিন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে গুরুতর অনিয়মের কারণে সম্প্রতি আলাদাভাবে চিহ্নিত করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)। এসব উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম তুলে ধরে গণমাধ্যমে সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তিও দেয় কমিশন। তবে এমন পদক্ষেপেও যেন কিছু হচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয় তিনটির ক্ষেত্রে। সনদের কোনো বৈধতা না থাকলেও দিব্যি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রমের অনুমোদনবিহীন এ তিন বিশ্ববিদ্যালয়। রোববার (৮ মে) বণিক বার্তা পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন সাইফ সুজন। 

কমিশন বলছে, বছরের পর বছর উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ—এ শীর্ষ পদগুলোয় বৈধ কোনো দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি নেই। কোনো কোনোটির আবার অনুমোদিত ক্যাম্পাসই নেই। দ্বন্দ্ব ও মামলা রয়েছে খোদ বোর্ড অব ট্রাস্টিজ (বিওটি) নিয়ে। এমনকি কোনোটির বিরুদ্ধে সনদ জালিয়াতির মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে। সর্বোপরি এ তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনোটিরই সনদের বৈধতা নেই।

যদিও অনুসন্ধানে দেখা গিয়েছে, এ তিন বিশ্ববিদ্যালয়ই নামে-বেনামে শিক্ষার্থী ভর্তি ও সনদ প্রদানের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি অর্থের বিনিময়ে তাত্ক্ষণিকভাবে সনদ প্রিন্ট করে দিচ্ছে এর একটি বিশ্ববিদ্যালয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, সাধারণত গণবিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অননুমোদিত প্রোগ্রাম ও ক্যাম্পাস বিষয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জানানো হয়। তবে এ তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কমিশনের কোনো সম্পর্কই নেই। এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একসময় সরকারের পক্ষ থেকে বন্ধ করে দেয়া হয়। পরবর্তী সময়ে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার কোনো অনুমোদন দেয়া হয়নি। যদিও এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে অনুমোদন ছাড়াই কার্যক্রম পরিচালনা ও সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। তাই শিক্ষার্থীরা যাতে প্রতারিত না হন, সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয় তিনটির অবস্থা গণবিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা যাতে ভর্তি হয়ে প্রতারিত বা ক্ষতির সম্মুখীন না হন, সে উদ্দেশ্যেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা তুলে ধরে সময়ে সময়ে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ইউজিসি। গণবিজ্ঞপ্তিতে ইবাইস ইউনিভার্সিটি বিষয়ে বলা হয়েছে, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিওটি নিয়ে দ্বন্দ্ব ও আদালতে একাধিক মামলা বিদ্যমান। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত কোনো ক্যাম্পাস ও ঠিকানা নেই।

ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইবাইস বিশ্ববিদ্যালয় ও আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে চ্যান্সেলর বা রাষ্ট্রপতির নিয়োগ দেয়া কোনো ব্যক্তি নেই। বর্তমানে কোনো পদেই আইনানুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই। ফলে বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টির সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ধারা ১৭ ও ১৯ অনুযায়ী বৈধ সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টির একাডেমিক, প্রশাসনিক, আর্থিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি, পরীক্ষা ও ফলাফল এবং প্রদত্ত একাডেমিক সনদের আইনগত কোনো বৈধতা নেই। 

দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা (ইউএনআইসি) বিষয়ে ইউজিসি বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা সরকারের অনুমোদন পায় ১৯৯৫ সালের ৪ ডিসেম্বর। তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন যথাযথভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত না করার কারণে ২০০৬ সালের ২২ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়টি বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। এরপর কমিশন থেকে দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার আর অনুমোদন দেয়া হয়নি। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি বা চ্যান্সেলরের নিয়োগ দেয়া ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোনো ব্যক্তি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে কোনো পদেই আইনানুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে এখন বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টির কারিকুলামও মেয়াদোত্তীর্ণ। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ধারা ১৭ ও ১৯ অনুযায়ী বৈধ সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টির একাডেমিক, প্রশাসনিক, আর্থিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ও ফলাফল এবং প্রদত্ত একাডেমিক সনদের আইনগত কোনো বৈধতা নেই।

যদিও উত্তরা ও নারায়ণগঞ্জসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অফিস খুলে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামেই নির্বিঘ্নে সনদ বিক্রি কার্যক্রম চলছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইউজিসির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের পরিচালক মো. ওমর ফারুখ  বলেন, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা—এ তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ প্রদানের কোনো আইনগত বৈধতাই নেই। শিক্ষার্থীরা যাতে কোনো ধরনের প্রতারণা কিংবা সংকটের সম্মুখীন না হন, সেজন্য কমিশনের পক্ষ থেকে এ সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিভিন্ন অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার চিত্র তুলে ধরা হয়। গণমাধ্যমে এত প্রচার হওয়ার পরও কোনো শিক্ষার্থী এসব প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলে তাদের সদিচ্ছা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা—এ তিন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে গুরুতর অনিয়মের কারণে সম্প্রতি আলাদাভাবে চিহ্নিত করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)। এসব উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম তুলে ধরে গণমাধ্যমে সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তিও দেয় কমিশন। তবে এমন পদক্ষেপেও যেন কিছু হচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয় তিনটির ক্ষেত্রে। সনদের কোনো বৈধতা না থাকলেও দিব্যি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রমের অনুমোদনবিহীন এ তিন বিশ্ববিদ্যালয়।

কমিশন বলছে, বছরের পর বছর উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ—এ শীর্ষ পদগুলোয় বৈধ কোনো দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি নেই। কোনো কোনোটির আবার অনুমোদিত ক্যাম্পাসই নেই। দ্বন্দ্ব ও মামলা রয়েছে খোদ বোর্ড অব ট্রাস্টিজ (বিওটি) নিয়ে। এমনকি কোনোটির বিরুদ্ধে সনদ জালিয়াতির মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে। সর্বোপরি এ তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনোটিরই সনদের বৈধতা নেই।

যদিও অনুসন্ধানে দেখা গিয়েছে, এ তিন বিশ্ববিদ্যালয়ই নামে-বেনামে শিক্ষার্থী ভর্তি ও সনদ প্রদানের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি অর্থের বিনিময়ে তাত্ক্ষণিকভাবে সনদ প্রিন্ট করে দিচ্ছে এর একটি বিশ্ববিদ্যালয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ  বলেন, সাধারণত গণবিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অননুমোদিত প্রোগ্রাম ও ক্যাম্পাস বিষয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জানানো হয়। তবে এ তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কমিশনের কোনো সম্পর্কই নেই। এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একসময় সরকারের পক্ষ থেকে বন্ধ করে দেয়া হয়। পরবর্তী সময়ে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার কোনো অনুমোদন দেয়া হয়নি। যদিও এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে অনুমোদন ছাড়াই কার্যক্রম পরিচালনা ও সনদ জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। তাই শিক্ষার্থীরা যাতে প্রতারিত না হন, সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয় তিনটির অবস্থা গণবিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা যাতে ভর্তি হয়ে প্রতারিত বা ক্ষতির সম্মুখীন না হন, সে উদ্দেশ্যেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা তুলে ধরে সময়ে সময়ে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ইউজিসি। গণবিজ্ঞপ্তিতে ইবাইস ইউনিভার্সিটি বিষয়ে বলা হয়েছে, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিওটি নিয়ে দ্বন্দ্ব ও আদালতে একাধিক মামলা বিদ্যমান। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত কোনো ক্যাম্পাস ও ঠিকানা নেই।

ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইবাইস বিশ্ববিদ্যালয় ও আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে চ্যান্সেলর বা রাষ্ট্রপতির নিয়োগ দেয়া কোনো ব্যক্তি নেই। বর্তমানে কোনো পদেই আইনানুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই। ফলে বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টির সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ধারা ১৭ ও ১৯ অনুযায়ী বৈধ সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টির একাডেমিক, প্রশাসনিক, আর্থিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি, পরীক্ষা ও ফলাফল এবং প্রদত্ত একাডেমিক সনদের আইনগত কোনো বৈধতা নেই।

দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা (ইউএনআইসি) বিষয়ে ইউজিসি বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা সরকারের অনুমোদন পায় ১৯৯৫ সালের ৪ ডিসেম্বর। তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন যথাযথভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত না করার কারণে ২০০৬ সালের ২২ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়টি বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। এরপর কমিশন থেকে দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার আর অনুমোদন দেয়া হয়নি। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি বা চ্যান্সেলরের নিয়োগ দেয়া ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোনো ব্যক্তি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে কোনো পদেই আইনানুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে এখন বৈধ কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টির কারিকুলামও মেয়াদোত্তীর্ণ। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০-এর ধারা ১৭ ও ১৯ অনুযায়ী বৈধ সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টির একাডেমিক, প্রশাসনিক, আর্থিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ও ফলাফল এবং প্রদত্ত একাডেমিক সনদের আইনগত কোনো বৈধতা নেই।

যদিও উত্তরা ও নারায়ণগঞ্জসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অফিস খুলে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামেই নির্বিঘ্নে সনদ বিক্রি কার্যক্রম চলছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইউজিসির বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের পরিচালক মো. ওমর ফারুখ  বলেন, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ও দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা—এ তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ প্রদানের কোনো আইনগত বৈধতাই নেই। শিক্ষার্থীরা যাতে কোনো ধরনের প্রতারণা কিংবা সংকটের সম্মুখীন না হন, সেজন্য কমিশনের পক্ষ থেকে এ সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিভিন্ন অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার চিত্র তুলে ধরা হয়। গণমাধ্যমে এত প্রচার হওয়ার পরও কোনো শিক্ষার্থী এসব প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলে তাদের সদিচ্ছা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।

শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাকে নির্যাতনের অভিযোগ - dainik shiksha শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাকে নির্যাতনের অভিযোগ শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস - dainik shiksha শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস সপ্তদশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা কাল - dainik shiksha সপ্তদশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা কাল দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা - dainik shiksha রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা - dainik shiksha শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0040581226348877