হাওরের পানিতে ভাসছিলো মা-ছেলের নিথর দেহ

হাওরের পানিতে ভাসছিলো মা-ছেলের নিথর দেহ

সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের হাওরে ভাসমান অবস্থায় মা ও ছেলের লাশ উদ্ধার করেছে মডেল থানা পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের হাওরের পানিতে বোরকা পরা অবস্থায় একজন নারীর লাশ ভাসমান অবস্থায় থাকতে দেখে পুলিশ ও স্থানীয় চেয়ারম্যানদের খরব দেন এলাকাবাসী।

সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের হাওরে ভাসমান অবস্থায় মা ও ছেলের লাশ উদ্ধার করেছে মডেল থানা পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের হাওরের পানিতে বোরকা পরা অবস্থায় একজন নারীর লাশ ভাসমান অবস্থায় থাকতে দেখে পুলিশ ও স্থানীয় চেয়ারম্যানদের খরব দেন এলাকাবাসী।

সংবাদ পেয়ে জৈন্তাপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম দস্তগীর আহমেদ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল আহমদ ও ইউপি চেয়ারম্যান বাহারুল আলম বাহার ঘটনাস্থলে পৌঁছে মা ও ছেলের লাশ হেফাজতে নেন।

নিহতরা হলেন, উপজেলার দরবস্ত ইউপির মহালীখলা গ্রামের মৃত আজব আলীর স্ত্রী নাজমুন নেছা (৫০) এবং তার ছেলে আব্দুর রহমান (১৪)। 

এলাকাবাসী জানান, গত শুক্রবার মেয়ের বাড়ি ছাতারখাই যাওয়ার পথে বাছার খাল এলাকায় পৌঁছালে পাহাড়ি ঢলের পানিতে নাজমুন নেছা ও তার ছেলে আব্দুর রহমান তলিয়ে যেতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। বন্যার কারণে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকা

জৈব কৃষি উৎপাদনের লক্ষ্যে ভারত থেকে ১৯২ মেট্রিক টন গরুর গোবর নিচ্ছে কুয়েত। ভারতের জয়পুরের একটি ফার্ম থেকে এ গোবর আমদানি করছে দেশটির ল্যামর কোম্পানি। বলা হচ্ছে, প্রথমবারের মতো দুই দেশের মধ্যে এ ধরনের চুক্তি।

ভারতের জাতীয় জৈব কৃষক উৎপাদক সংস্থার সভাপতি অতুল গুপ্ত বলেন, “জয়পুরের সানরাইজ এগ্রিল্যান্ড অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ প্রাইভেট লিমিটেড কুয়েত থেকে একটি অর্ডার পেয়েছে।”

বুধবার (১৫ জুন) কনাকাপুরা রেলওয়ে স্টেশন থেকে গোবরের প্রথম চালান কুয়েতের উদ্দেশে রওনা হয়। ভারতের শুল্ক দপ্তরের তত্ত্বাবধানে গোবর প্যাকেটজাত করার কাজ চলছে বলেও জানায় দেশটির গণমাধ্যম।

গোবর ব্যবহার করে জৈব চাষ করা নিয়ে দীর্ঘদিন থেকেই গবেষণা চলছিল কুয়েতে। দেশটিতে কৃষিকাজের ক্ষেত্রে প্রধান পরিপন্থী শুষ্ক জলবায়ু এবং পর্যাপ্ত পানির অভাব। আর সেই কারণেই গোবর ব্যবহার করে জৈব চাষে আগ্রহী কুয়েত।