মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

বেসরকারি মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে জাতীয়করণ করার এটাই উপযুক্ত সময় ,এখনই সময় এসেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা আমাদের দেশনেত্রী স্বাধীন বাংলাদেশকে সোনার বাংলা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তা আগামী মুজিব বর্ষ ঘোষণা দিবেন আমরা আমাদের দেশনেত্রী মায়ের কাছে এই ঘোষণা পাওয়ার আশায় শিক্ষক সমাজ বুক পেতে আছি ,অবশ্যই তিনি আমাদের আশা পূরণ করবেন ইনশাআল্লাহ, মহান আল্লাহ আপনার প্রতি সন্তুষ্ট থাকবেন

স্বাধীনতা শিক্ষক কর্মচারী ফেডারেশন যদি সত্যিকারের সংগঠন হয়ে থাকে তাহলে তাহলে শিক্ষকদের অধিকার আদায় করতে এত তেল মারার কি দরকার? আর এত শর্ত বা দাবী দেয়ারও কি দরকার ছিল? জাতীয়করণ হলেতো সব৷ দাবি অটোমেটিক হয়ে যায়। তাদের অন্যান্য দাবিগুলো হলো- আসন্ন ঈদের আগেই পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা দেওয়া ও সরকারি অনুরূপ বাড়ি ও চিকিৎসা ভাতা দেওয়ার জন্য আসন্ন বাজেটে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করা; সরকারি সব শর্ত পূরণ করে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি (স্বতন্ত্র এবতেদায়ি, অনার্স/মাস্টার্সসহ) প্রতিষ্ঠানকে অতিদ্রুত এমপিওভুক্তির ব্যবস্থা করা; শিক্ষা প্রশাসন, বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়,

কাজের কাজ কিছুই হবে না, যতদিন এসব নেতা-কেতারা থাকবে। এদের কারণেই শিক্ষকদের অধিকার দিন দিন খর্ব হচ্ছে।

সংযুক্ত এবতেদায়ী এবং স্বতন্র এবতেদায়ী জাতীয়করণ না হলে মাদরাসা শিক্ষা আধুনিকি করণ করা সম্ভব না, তাই সংলিষ্ট সকল কে অনুরোধ জানাচ্ছি জাতীয়করন করা এটা সময়ের দাবি

সবার দাবী একটাই জাতীয়করণ চাই।

জাতীয়করণের দাবি তুলে অন্য কিছু চাওয়ার দরকার কী? জাতীয়করণ হলেই তো সবই পাওয়া যাবে।

কমিটি প্রথা বাতিল করা উচিত। অধ্যক্ষ গন অবসরে গিয়ে শিক্ষক হিসেবে চাকুরির মেয়াদ বাড়িয়ে নেয়ার পর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দিচ্ছেন গভর্নিং বডির সভাপতি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উক্ত ব্যক্তি কে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব প্রদান করা যাবে না মর্মে চিঠি প্রদান করেন।

দাবি একটাই হওয়া উচিত সেটা হলো জাতিয় করন

আর কত দাবি ও আশ্বাস শুনতে হবে আমাদের, আল্লাহই ভালো জানেন।

জাতীয়করণের দাবি তুলে অন্য কিছু চাওয়ার দরকার কী? জাতীয়করণ হলেই তো সবই পাওয়া যাবে।

আলহামদুলিল্লাহ ।