মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

প্রতিষ্ঠান এম পিও দেয়ার জন্য মাদ্রাসার পাসের হার নীতিমালায় পরিবর্তন আনা দরকার। কর্মকর্তাদের পরর্যালোচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কলেজ ও মদ্রাসার গ্রন্থাগার প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে বৈষম্য করা হয়েছে। স্কুল কলেজের নীতিমালায় গ্রন্থাগার প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক সহ গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রাখা হয়েছে। কিন্তু মদ্রাসার নীতিমালায় গ্রন্থাগার প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক সমমান ফাজিল ডিগ্রি সহ গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি না রেখে কামিল ডিগ্রি দিয়ে গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা রাখা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে পেশাগত মানের বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, সকল নীতিমালায় সকল বিষয়ের প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ঐ বিষয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রাখা হলেও মদ্রাসার নীতিমালায় গ্রন্থাগার প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ঐ বিষয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রাখা হয়নি।

সমস্যাটি জটিল দ্রুত সমাধানের আশ্বাস জানাচ্ছি শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর কে

মাদ্রাসায় জ্যৈষ্ঠ প্রভাষক / সহকারী অধ্যাপক পদে ৩ বছর চাকরিসহ প্রভাষক পদে মোট ১২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের স্কুল এন্ড কলেজ/ উচ্চ মাধ্যমিক কলেজে অধ্যক্ষ পদে আবেদনের সুযোগ করে নিতিমালা জারি করা হোক।

আমরা কি সহঃ মৌঃকামিল উচচতর স্কেল পাব ?

কলেজের প্রভাষকদের ক্ষেত্রে .৫ এর উপরে হলেই পরবর্তী সংখ্যা হিসেবে গণনার বিধান থাকলেও মাদ্রাসার ক্ষেত্রে তা রাখা হয়নি।

আমরা যারা কৃষি ,কৃষি অর্থনীতি, উদ্ভিদবিদ্যা ও প্রাণিবিদ্যা বিষয়ে পড়াশোনা করে সহকারী শিক্ষক কৃষি পদে মাদ্রাসায় নিয়োগ পেয়েছি এদের সংখ্যা আমার জানামতে 500 থেকে 600 জন হবে কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীতভাবে আবেদন জানাচ্ছি বিষয়টি দ্রুত সমাধান করে আমাদের এমপিওভুক্তি করা হোক এবং দৈনিক শিক্ষা ডটকম অনেক অনেক ধন্যবাদ