মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

আমরা এমন চাকরি করি আমাদের সব সময় টেনশনে থাকতে হয়। আমাদের নেই ছুটি নাই কোন ভাতা, সকালে স্কুলে যেয়ে সন্ধা পর্যন্ত কাজ করি। আমরা কাউকে কিছু বলতেই পারিনা। শিক্ষকরাও সে নজরে দেখেনা। সারাদিন শুধু টেনশনে থাকি । আমাদের দ্বারা স্কুল চলে।। আমাদের নিয়ে কেউ ভাবেনা আমরা কোন অবস্থায় থাকি।। আমি কর্তৃপক্ষ কে দি্রষ্টি আকর্ষণ করে বলছি আমাদের ন্যায্য দাবি মেনে নেওয়া হোক।। আমাদের পেশাকে নেশা হিসেবে নেওয়ার সুযোগ করে দিন।।

দাবির সাথে আমি একমত

আমরা যারা নতুন জয়েন্ট করেছি তাদের জয়নিং থেকে বেতন দেয়ার কথা ছিল। দয়াকরে সে ব্যাপারে কিছু বলবেন। আর তৃতীয় তম কর্মচারী বলে কথা নয় সবার বেতন বৃদ্ধি দরকার। কোন দেশে এ ধরনের বেতন দেখতে পাওয়া যায় না। যে কোন পন্থায় হোক শিক্ষার মান উন্নতি করা বাধ্যতামূলক।

ধন্যবাদ জানাই দৈনিক শিক্ষা ডটকম কে।সম সাময়িক এবং বাস্তব সম্মত প্রতিবেদন প্রকাশ করার জন্য।

আমি উক্ত দাবীতে একমত

মোঃ আনিসুর রহমান অফিস সহকারী কুর্শা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও এস এস সি ভোকেশনাল, তারাগঞ্জ,রংপুর- ( সাধারন সম্পাদক তৃতীয় শ্রেনি কর্মচারী উপজেলা শাখা,তারাগঞ্জ,রংপুর) আমি তারাগঞ্জ উপজেলা তৃতীয় শ্রেনি কর্মচারীর পক্ষে পাচ দফা দাবী আদায়ের জন্য একমত পোষন করে নেতাদেরকে স্বাগত জানাচ্ছি=

তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীদের ১১ গ্রেডে এমপিও দেয়ার দাবি জানাই

আমি তাদের আন্দোলনের সাথে সহমত পোষন করি।কারণ তাদের দাবী যৌক্তিক। তাদের কাজের পরিধি ব্যাপক, তাই তাদের পদবী পরিবর্তন করে প্রশাসনিক কর্মকর্তা রাখা হোক এবং বেতন গ্রেড- ১১ করা হোক।

এমপিওভুক্ত ৩য় শ্রেনির পক্ষে কথা বলার মত মহোদয় গন কে পেয়ে আমরা খুবই আনন্দিত। আজ বাংলাদেশের দ্রব্য মূল্য উর্ধ্বগতির বাজারে 10220 টাকা বেতনে দায়িত্বপালন। যা দিয়ে না হয় খাওয়া ,না হয় পোশাক , না হয় বাসস্থান করা, না হয় পরিবারের সদস্যর সুচিকিৎসা করা। মেয়ে বিবাহ দেওয়া ,সন্তান লেখাপড়া করা। স্বাভাবিক ভাবে জীবনযাপন করলেও মাসে 8000-10000 টাকার দায় দেনা । মানে জীবনটা যেন একটা অভিশাপ। আমাদের জীবন নিয়ে সরকার যখন ভাবেনা তখন সরকার আমাদের মনের মাঝে কি ধরনের জায়গা নিয়ে আছে। সেটা আল্লাহ ই ভাল জানে। শ্রমিক দিয়ে কাজ করালে যদি নায্য অধিকার না পায় তখন সেটা কত বড় অভিশপ্ত সেটা আল্লাই ভাল জানে। আজকে কর্মচারী এই নামটা যখন কেহ মূখে নেয় তখন মনে হয় আমরা কামলা। কেহই মর্যাাদা দিতে চায় না । নেই কোন পদোন্নয়ন। মোরা সেই কেরানী , যদি জানতাম তাহলে চাকুরিটা নিতাম না। তাই আমাদের নেতা মহোদয় গণের দৃর্ষ্টি আকর্ষন করে বলছি সবাইকে একত্রিত করে দাবী আদায়ে রাস্তায় নামাটা জরুরি।

মাদরাসার এমপিও নীতিমালা সংশোধনে গঠিত কমিটি তাদের সুপারিশপত্র জমা দেয়ার কোন খবর আছে কি ?

Please go to infront

ধন্যবাদ দৈনিক শিক্ষাকে।

100% Right. Always hated of 3rd Class Service holder. Please help them of all. From United Arab Emirates. Md Jashim Uddin Chatkhil. Noakhali.