মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

নন এমপিও প্রতিষ্ঠান ছাত্রছাত্রীরা যোগ্য হয়ে অনেক সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তা পদে সার্ভিস দিচ্ছে আর তাদের শিক্ষক যারা তিনারা এখনো রয়ে গেলেন হায় আফসোস এই দুঃখ কারে বোঝাবেন কোথায় আছি আমরা মানবতার জীবনযাপন করছেন যারা তাদের দিকে আমাদের কারো নজর নেই শুধু স্বার্থের মার্কেট

কাম্য যোগ্যতা থাকার পরেও যদি সামান্য অজুহাত দেখিয়ে এম পি ও না দেওয়া হয়, তা হবে আমদের মৃত্যুর শামিল।

চাকরি প্রাপ্ত বেকারদের বেকার ভাতা দেওয়ার জন্য সরকার বাহাদুরের প্রতি আমাদের সুশীল সমাজের নাগরিকদের কোন কথা বলতে শোনা যাচ্ছে না তাহলে আপনারা কি করে সুশীল সমাজের নাগরিক আমাদের মনে দারুন প্রশ্ন হায়রে দেশ এই লোকদের সংসার জীবন সবই প্রায় শেষ উপায় নেই উপায় নেই উপায় নেই উপায় নেই উপায় নেই আফসোস আফসোস আফসোস আফসোস আফসোস আফসোস আফসোস আফসোস আফসোস

দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে ননএমপিও স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারীগণ পিছনে তাহলে জাতি জাতি গড়ার কারিগর দ্বারা তাদের জীবন ছন্নছাড়া এখন তারা হবেন সংসার ছাড়া পরিবার ছাড়া তারা সমাজের রাষ্ট্রের নিম্ন শ্রেণীর জীবন যাপন করা নাগরিক

দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে ননএমপিও স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারীগণ পিছনে তাহলে জাতি জাতি গড়ার কারিগর দ্বারা তাদের জীবন ছন্নছাড়া এখন তারা হবেন সংসার ছাড়া পরিবার ছাড়া তারা সমাজের রাষ্ট্রের নিম্ন শ্রেণীর জীবন যাপন করা নাগরিক

যে দেশ বেকারদের ভাতা দেওয়ার জন্য তালিকা প্রস্তুত করতেছে সেই দেশে যুগ যুগ ধরে চাকরি প্রাপ্ত বেকার হয়ে নন এমপিও প্রতিষ্ঠান হাজার হাজার শিক্ষক কর্মচারী বেকার ভাতার বাহিরে রয়ে যাবে এইটা কোন বুদ্ধিমান দেশের নাগরিকের জন্য সম্মানজনক হতে পারে কি প্রশ্ন রেখে গেলাম

শিক্ষার্থীরা যোগ্য হয়ে সরকারি চাকরিজীবী আর যেসব শিক্ষক শিক্ষা দিলেন তারা অযোগ্য আজব কথা এরকম আজব দেশের আজব কথা শুনে ঘুরে সবার মাথা এরা হইলো রোহিঙ্গাদেরকে নিম্ন শ্রেণীর নাগরিক

যে শর্ত আরোপ করা হয়েছে তাতে মরা ছাড়া উপায় নাই যুগ যুগ ধরে যারা বেকার জীবন কাটাচ্ছেন তাদের অবস্থা রোহিঙ্গাদের কেউ খারাপ তাহলে আমাদের স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে পরিচয় দেওয়ার কোন উপায় আছে কি শিক্ষকরা যোগ্য নন কিন্তু শিক্ষার্থীরা সরকারি বিভিন্ন কর্মচারী কর্মকর্তা হয়েছেন তাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন এই অযোগ্য শিক্ষকগণ তাহলে ছাত্র-ছাত্রী যোগ্য শিক্ষক ম্যাডাম অযোগ্য

জেনারেল প্রতিষ্ঠান এম পিও আবেদন পরেছে ৪০০০ এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এম পিও আবেদন পরেছে ৩৯০০।মোট এম পিও দেবে ২২০০ প্রতিষ্ঠান। তার মধ্যে জেনারেল প্রতিষ্ঠান ২০৫০টি।.তাহলে মাদ্রাসা এবং কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এম পিও দেবে ২২০০-২০৫০=১৫০টি।এটি কি ভাবে সম্ভব। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আকুল আবেদন মাদ্রাসা এবং কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতি সুদৃষ্টি কামনা করছি।

শুধু কি নতুন প্রতিষ্টান এমপিও নাকি ৫০%প্রভাষকদের পদোন্নতির রুপরেখা চুড়ান্ত করনের ও সই হবে।