মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

MD. MASUD RANA, ০৩ জুলাই, ২০২২
অধিকার বঞ্চিতরা তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আইনের আশ্রয় নিবে সেটা অবশ্যই যুক্তিসংগত, তবে হতে হবে সকল নিবন্ধনধারীদের জন্য, একার জন্য নয়। যারা রিট করবে শুধু কি তারাই চাকুরী পাবে ? আমরা যারা রিট করেনি তারা কেন বঞ্চিত হবো। ব্যাচ ধরে ধরে রিট করবে আর তারাই যে শুধু নিয়োগের আশ্বাস পাবে এটা কোন ধরনের আইনের দ্বারস্থ হল ? সকল ব্যাচের সকল নিবন্ধন সার্টিফিকেট প্রাপ্তদের জন্য আইনের দ্বারস্থ হতে হবে, তাহলে সেটা হবে বঞ্চিতদের জন্য অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই।
মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, ২৯ জুন, ২০২২
অধিকার বঞ্চিতরা তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আইনের দ্বারস্থ হলে দোষের কিছু নয়। তাতে MD MASUD RANA আপনার দুঃখের কারণ কি!!!! আইসিটি নিবন্ধিতদের সাথে ntrca বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। তাদেরকে ntrca সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা নিয়ে উর্ত্তীণ করেছে,, শিক্ষকতার যোগ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে কিন্তু চাকুরীতে আবেদন করতে দিচ্ছে না। তাহলে আমাদেরকে এই সনদ দিল কি জন্য???? নাকি এই সনদ দিয়ে ভিজিয়ে ভিজিয়ে পানি খাব আমরা?????????
মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, ২৯ জুন, ২০২২
অধিকার বঞ্চিতরা তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আইনের দ্বারস্থ হলে দোষের কিছু নয়। তাতে MD MASUD RANA আপনার দুঃখের কারণ কি!!!! আইসিটি নিবন্ধিতদের সাথে ntrca বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। তাদেরকে ntrca সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা নিয়ে উর্ত্তীণ করেছে,, শিক্ষকতার যোগ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে কিন্তু চাকুরীতে আবেদন করতে দিচ্ছে না। তাহলে আমাদেরকে এই সনদ দিল কি জন্য???? নাকি এই সনদ দিয়ে ভিজিয়ে ভিজিয়ে পানি খাব আমরা?????????
MD. MASUD RANA, ২৯ জুন, ২০২২
প্রতিটি গণবিজ্ঞপ্তীর সময় হাইকোর্ট এর একটা না একটা রিট থাকবেই। গত বছর তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তীর সময় ১৩ তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আড়াই হাজার প্রার্থীকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়ে আরেকটি রায় দেন হাইকোর্ট। যখনি এ বছর চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তীর সময় চলে এসেছে, তখনি আবারো একটা রিট হাজির হয়ে গেছে। এবার ১৪তম নিবন্ধনধারী ৪৮৩ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তীর রেজাল্ট দেওয়ার সময় এটা নিয়ে আরেকটি ক্যাচাল তৈরী হবে। দীর্ঘ কাল পরে আবারো খারিজ হয়ে যাবে যত সব রিটের মামলা। এই নিয়েই চলতে থাকবে সাপ-বেজির যুদ্ধ।
MD. MASUD RANA, ২৯ জুন, ২০২২
প্রতিটি গণবিজ্ঞপ্তীর সময় হাইকোর্ট এর একটা না একটা রিট থাকবেই। গত বছর তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তীর সময় ১৩ তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আড়াই হাজার প্রার্থীকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়ে আরেকটি রায় দেন হাইকোর্ট। যখনি এ বছর চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তীর সময় চলে এসেছে, তখনি আবারো একটা রিট হাজির হয়ে গেছে। এবার ১৪তম নিবন্ধনধারী ৪৮৩ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তীর রেজাল্ট দেওয়ার সময় এটা নিয়ে আরেকটি ক্যাচাল তৈরী হবে। দীর্ঘ কাল পরে আবারো খারিজ হয়ে যাবে যত সব রিটের মামলা। এই নিয়েই চলতে থাকবে কুকুর-বিড়াল তামশা নামক ড্রামা।