মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

MD. Ali Akbar Bhuiyan, ০১ জুলাই, ২০২২
হ্যামিলনের বাশিওয়ালা দুষ্ট চক্রের অভিযোগে শহরের সকল বিড়াল মেরে ফেলেছিল! শেষে ইদুরের অত্যাচারে কেউ পালিয়ে ও বাচতে পারে নাই! যে বনে বাঘ থাকে সেখানে হরিন ও থাকে। যখন যেখানে যেনোসাইট হয়েছে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় ব্যর্থ কয়ে পরে মহা বিপদে লড়েছে!!!
Tabiatkowser, ৩০ জুন, ২০২২
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা মাস্তানি করার পিছনে আরেকজন মুল নায়ক হলেন প্রতিষ্ঠান প্রধান। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান প্রধান আর সহকারী প্রধান এর পদগুলো ম্যানেজিং কমিটি ও প্রশাসনকে ম্যানেজ করে টাকার বিনিময়ে তারা পদগুলো কিনে নিয়ে থাকেন। তারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগ্য কোন শিক্ষা দীক্ষা উপহার দেওয়া তো দূরের কথা। সেখানে তারা শিক্ষকদের মধ্যে পার্ট সৃষ্টি করে প্রতিষ্ঠান এর মধ্যে অন্তরায় সৃষ্টি করে থাকেন। যে সব শিক্ষকরা লেখা পড়ায় দূর্বল তারা এই প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকদের সাথে লিয়াজো ম্যানেজ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তারা দিন কাটায়। প্রয়োজনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাহান্নামে যাক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আইন এসব শিক্ষকরা শৃংখলার কোন ধার ধারেন না। অন্যদিকে প্রতিষ্ঠান প্রধান এর মনোভাব হল কোনমতে নিজের গদি ঠিক থাকলে তো হয়। এই হলো আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নতির পরিবর্তে অবনতি। তাই এখন থেকে শিক্ষকদের ও প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নজরে রাখতে হবে।
Tabiatkowser, ৩০ জুন, ২০২২
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে মাস্তানি করতে অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি অনেকাংশে দায়ী। কারণ তাদের শক্তির দাপটে অনেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা যে কোন অন্যানয়কে অন্যায় বলতে চায় না। বরং শিক্ষার্থীরা কোন অন্যায় করলেও অভিভাবকরা উল্টো আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়ে থাকেন।
Tabiatkowser, ৩০ জুন, ২০২২
স্টুডেন্ট ক্যাবিনেট এটি ছাত্রদের মাস্তানি করার আরেকটি হাতিয়ার। এতে পক্ষ বিপক্ষে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঐক্যের পরিবর্তে অনৈক্য তৈরি হচ্ছে।
Tabiatkowser, ৩০ জুন, ২০২২
ক্বাজী ফিরোজ রশিদ ঠিকই বলেছেন যে যেদিন থেকে শিক্ষকরা রাজনীতির উপর ঢুকে গেছেন,আর নিজের প্রভাব বিস্তারে চেষ্টায় রত আছেন সে সময় থেকে শিক্ষার মান তলানিতে পড়ে। তাই এর থেকে মুক্ত করতে একমাত্র দোষী শিক্ষক ও ছাত্রদের প্রতিষ্ঠান থেকে বের করে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।