মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতির যোগ্যতা বি এ পাশ। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতির কোন শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকবেনা এটা আরেক দ্বিচারিতা। শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড আর শিক্ষা কাঠামোর মেরুদণ্ড মাধ্যমিক শিক্ষা। এ স্তর দুর্বল করা গেলে গোটা জাতিকে দুর্বল করা যাবে। আর দুর্বলদের শাসন শোষন ইজি মেটার।

মাননীয় মন্ত্রী বিষয়টি কেন বুঝতে চাচ্ছেন না তা বোধগম্য নয়। সাংসদ হওয়া আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সভাপতি হওয়া এক কথা নয়। আমি আমার পার্শ্ববর্তী প্রতিষ্ঠানের বিষয় জানি সভাপতি মুর্খ হওয়ায় প্রধান শিক্ষকের বর্ণ লেখায় ভুল ধরাসহ নানা বিষয়ে তার মত করে করতে চাপ দেন। সর্বোপরি কথা হল " বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে" বিষয়টি আমাদের নীতি নির্ধারকগন যত দ্রুত বুঝবেন তত দ্রুতই সমস্যার সমাধান পাওয়া যাব।

সিদ্ধান্ত ভুল। কারণ মুর্খ ব্যাক্তিরা যতই ভালো হোকনা কেন, তার মুর্খতার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধংসের কারণ হয়ে দাড়ায়। শিক্ষা মন্ত্রীর এ সিদ্ধান্ত দলীয় নেতা-কর্মীদের সভাপতি হয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে ইনকামের জন্য এবং শিক্ষার মান নিম্নমুখী করার পথ সুগম হলো।

সহমত

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতির যোগ্যতা বি এ পাশ। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতির যোগ্যতা কম থাকবে কেন?

শিক্ষিত জাতিকে পরিচালনা করতে প্রয়োজন শিক্ষিত কমিটি।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতির যোগ্যতা বি এ পাশ। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সমস্যা কেন?

৬ মাস মেয়াদী কম্পিউটার নিবন্ধনধারী অনেকেই আছেন যারা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পরেও কিছু জানেন মাত্র। সূতরাং বৈশম্য না করে ২০১৮ নীতিমালা পরিবর্তন করে তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করুন। দেখবেন সব কিছুর সমাধান হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ।

৬ মাস মেয়াদী কম্পিউটার নিবন্ধনধারী অনেকেই আছেন যারা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পরেও কিছু জানেন মাত্র। সূতরাং বৈশম্য না করে ২০১৮ নীতিমালা পরিবর্তন করে তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করুন। দেখবেন সব কিছুর সমাধান হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ।