মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

প্রতিষ্ঠানভিত্তিক অনুপাতপ্রথার কারনেই যোগ্য ও নিরীহ শিক্ষকদের প্রমোশন হচ্ছে না। স্থানীয় প্রভাব ও স্বজনপ্রীতি থেকে মুক্ত করে জাতীয় পর্যায়ের অনুপাতপ্রথা চালু করা হোক। জাতীয় পর্যায়ের এমসিকিউ পরীক্ষার মাধ্যমে মেধা যাচাই করে এবং প্রযুক্তির অভিজ্ঞতাকে বিবেচনা করে যোগ্যদেরকে প্রমোশন দেওয়া হোক।

প্রতিষ্ঠানভিত্তিক অনুপাত প্রথা সম্পূর্ন বৈষম্যমূলক ও অযৌক্তিক। জাতীয় পর্যায়ের অনুপাত প্রথা হলে কোন বৈষম্য থাকবে না। প্রযুক্তির যুগে প্রযুক্তির বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া আরো অযৌক্তিক।জারিকৃত প্রজ্ঞাপনটি সংস্কার করার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।

প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক অনুপাত প্রথার মাধ্যমে প্রমোশন দেওয়ার নীতি সম্পূর্ন একটি বৈষম্যমূলক নীতি। এই নিয়মের ফলে দেখা গেল যে, কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ৮ বছরে কম যোগ্যতা নিয়ে সহঃ অধ্যাপক হল , অন্যদিকে ১৫ বছরেও বেশি যোগ্যতা নিয়ে আরেক প্রতিষ্ঠান থেকে সহঃ অধ্যাপক হতে পারল না। জাতীয় পর্যায়ের পরীক্ষার ব্যবস্থা করে এবং শিক্ষক বাতায়ন থেকে প্রযুক্তিগত জ্ঞান যাচাই করে যোগ্যদেরকে প্রমোশন দেওয়া হোক। প্রচলিত নিয়মের কারনে যোগ্য এবং নিরীহ শিক্ষকদের প্রমশন হচ্ছে না।

স্থানীয় প্রভাব থেকে মুক্ত করে,জাতীয় পর্যায়ে এমসিকিউ পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমোশন দেওয়া হোক। মানদন্ডগুলো এমনভাবে করা হোক যাতে স্বজনপ্রীতি না হয়।ইনক্রিমেন্টের মত প্রমোশন স্বয়ংক্রিয়ভাবে করা হোক।

জাতীয় পর্যায়ে এমসিকিউ পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমোশন দেওয়া হোক।তথ্য-প্রযুক্তির বিষয়টি বিবেচনা করুন।

জাতীয় পর্যায়ে এমসিকিউ পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমোশন দেওয়া হোক।তথ্য-প্রযুক্তির বিষয়টি বিবেচনা করুন।

পদোন্নতির ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৮ বছর পূর্তিতে জাতীয় পর্যায়ে MCQ পরীক্ষা নেওয়া হোক।স্থানীয় প্রভাবমুক্ত করে সম্পূর্ন কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনায় হোক। তথ্য-প্রযুক্তির বিষয়টি বিবেচনায় আনা হোক। দয়া করে নীতিমালাটি সংস্কার করা হোক

আবেদন কি অনলাইনে, না হাতে হাতে?দয়া করে জানাবেন।

আসসালামু আলাইকুম ।সব ক্ষেত্রেই প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। কিন্তু এক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত জ্ঞানকে বিবেচনায় আনা হয়নি। পদোন্নতি মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত জ্ঞান বিষয়ে ২০%/২৫% নম্বর বরাদ্ধ থাকা উচিত। দয়া করে প্রযুক্তিগত জ্ঞানকে বিবেচনায় আনা হোক।

সবক্ষেত্রেই প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। কিন্তু এক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত জ্ঞানকে বিবেচনায় আনা হয়নি। পদোন্নতি মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত জ্ঞান বিষয়ে ২০%/২৫% নম্বর বরাদ্ধ থাকা উচিত। দয়া করে প্রযুক্তিগত জ্ঞানকে বিবেচনায় আনা হোক।

পদোন্নতির ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত জ্ঞানকে বিবেচনা করা হয় না। এ কারনেই মাদ্রাসা শিক্ষকরা প্রযুক্তির ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে এবং মাল্টিমিডিয়া ক্লাস ও কন্টেণ্ট তৈরী করতে পারে না।

স্থানীয় পর্যায়ে দূর্নীতি হয়।পদোন্নতি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনায় হোক।এক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত জ্ঞানকে বিবেচনা করা হোক। প্রযুক্তিগত জ্ঞানের ক্ষেত্রে কমপক্ষে ২০% নম্বর থাকা উচিত। মাল্টিমিডিয়া ক্লাস, অনলাইন ক্লাস এবং শিক্ষক বাতায়নের রেকর্ড থেকে প্রযুক্তিগত জ্ঞান মূল্যায়ন করা যাবে।

এই নীতিমালাতে প্রযুক্তির জ্ঞানকে অবহেলা করা হইয়াছে।কলেজের মত প্রযুক্তির বিষয়টি বিবেচনা করা হোক।

নীতিমালাটি যুগোপযুগী হয়নি। কলেজের মত প্রযুক্তির বিষয়টি বিবেচনা করা হোক।

শিক্ষক বাতায়নে যারা কাজ করে,কষ্ট করে যারা কন্টেন্ট তৈরী করে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস করে এবং করোনার সময় যারা অনলাইন ক্লাস করল তাদেরকে মুল্যায়ন করা হল না। নীতিমালাটি সংস্কার করার জন্য অনুরোধ করছি।

এই পরিপত্রের মাধ্যমে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস, অনলাইন ক্লাস এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতাকে অবজ্ঞা করা হইয়াছে। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা "ডিজিটাল বাংলাদেশ" কে অবহেলা করা হইয়াছে।দক্ষ জনবল গড়ে তুলতে হলে প্রযুক্তিগত দক্ষতাকে মূল্যায়ন করতে হবে। কাজেই প্রযুক্তিগত দক্ষতাকে বিবেচনা করে নীতিমালা করার জন্য অনুরোধ করছি।

বেশ বিলম্ব

দয়া করে মাদ্রাসার ইনক্রিমেন্ট বঞ্চিত শিক্ষকদের নিয়ে কিছু লিখেন।

পদোন্নতির প্রস্তাব অনলাইনে নাকি সরাসরি নাকি পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পাঠাতে হবে তা স্পষ্ট হয়নি।

"এমপিও নীতিমালায় ১১.৩ অনুচ্ছেদে বর্ণিত ৫০ শতাংশ হিসেবে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন।" এটা কবে থেকে বাস্তবায়িত হবে? দয়া করে জানাবেন।