মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

আমরা একদেশে বাস করি নীতিমালা অনুযায়ী আমারা মাদ্রাসার জেনারেল শিক্ষক কর্মচারী ভাইদের ফাইল পাঠানো পর বলে প্রাপ্ততা নাই। বগুড়া কি ছু মাদ্রাসার উচচতর স্কেল দিয়ে ২৭৯৭০টাকা হিসেবে ৮ম স্কেল দিয়েছে। আবার স্কুলে শিক্ষক দের দিয়েছে ২৯৩৭০টাকা হিসেবে জুলাই মাসে ২২ । এত পার্থক্য কেন? মাদ্রাসা মহাপরিচালক মহোদয়ের নিকট অনুরোধ করছি। দৈনিক শিক্ষা মাধ্যমে।

আমরা একদেশে বাস করি নীতিমালা অনুযায়ী আমারা মাদ্রাসার জেনারেল শিক্ষক কর্মচারী ভাইদের ফাইল পাঠানো পর বলে প্রাপ্ততা নাই। বগুড়া কি ছু মাদ্রাসার উচচতর স্কেল দিয়ে ২৭৯৭০টাকা হিসেবে ৮ম স্কেল দিয়েছে। আবার স্কুলে শিক্ষক দের দিয়েছে ২৯৩৭০টাকা হিসেবে জুলাই মাসে ২২ । এত পার্থক্য কেন? মাদ্রাসা মহাপরিচালক মহোদয়ের নিকট অনুরোধ করছি। দৈনিক শিক্ষা মাধ্যমে।

এই অবস্থা বলতে গেলে দেশের সর্বত্র‌ই। আমাদের নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার অবস্থা ও এক‌ই।

নতুন এমপিওভূক্তি ও উচ্চতর স্কেল একরেট!!!

শুধু যশোরের মনিরামপুর নয়।শিক্ষকদের বি.এড, উচ্চতর স্কেল,প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন করার পর যথাক্রমে উপজেলা,জেলা এবং ডিডি অফিসে সম্মানী না দিলে ফাইল রিজেক্ট হয়ে যায়। এই ধরনের কার্যকলাপ বন্ধের এবং ৫% ইনক্রিমেন্ট যে পদ্ধতিতে দেয়া হয় সেই ভাবে শিক্ষকদের উচ্চতর স্কেল দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

‌শিক্ষা অ‌ফি‌সের ঘুষ লেন দেন কর্মকান্ড এখন ও‌পেন সি‌ক্রেট ব্যাপার ।

স্বপ্নের উচ্চতর গ্রেডের জন্য যখন অপেক্ষায় ছিলাম তার কিছুদিনের মধ্যেই প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ হয়ে গেল। ব্যস! এক দেশে দুই নীতির কারনে দীর্ঘ প্রায় ০৪ টি বছর হয়ে গেল আত্তীকরণ এবং উচ্চতর গ্রেড দুটো থেকেই বঞ্চিত হয়ে আছি..। অতছ ইনক্রিমেন্ট সিস্টেমে গ্রেড হয়ে গেলে আমাদের মত হাজারো শিক্ষকের এতটা কষ্ট নিয়ে শিক্ষকতা করা লাগতো না। এই ব্যাপারে শিক্ষাবান্ধব সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে জোড় আবেদন জানাচ্ছি।

এই ব্যবস্হাটাই দূর্নীতি করার হাতিয়ার। এত ঘাটে ঘাটে ফাইল যেতে হবে কেন? ফাইল দেখবে প্রথমে উপজেলা শিক্ষা অফিসার, তিনি যাচাই বাচাই শেষে বাতিল করবেন আর গৃহীত হলে সেন্ড করবেন একবারে উপরে সর্বশেষ স্তরে। সর্বশেষ পর্যায়ে সেটা যাচাই বাচাই হয়ে বর্জিত বা গৃহীত হবে। মধ্যবর্তী অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের কাছে তাদের জ্ঞাতার্থে ডকুমেন্টস গুলো অটো কার্বনকপি হিসেবে সেন্ড হবে। ব্যাস শেষ। এটা না করে প্রত্যেক টেবিলে টেবিলে ফাইল পাঠানো মানে হলো প্রার্থীর মানসিক যন্ত্রণা এবং হয়রানির স্তর বৃদ্ধি করা, যা কাম্য নয়। প্রতি টেবিলে টেবিলে ফাইল চেক করতে হবে কেন? আমি মনে করি এতে অধঃস্তন কর্মকর্তাদের এক প্রকার হেয় প্রতিপন্ন করার শামিল ও বটে। তাই সকলের কাজের চাপ এবং স্বল্প সময়ে অধিক কাজের সুযোগ তৈরিতে পদ্ধতি পাল্টানো যেতে পারে।

স্যার আমি খুব খুশি হব আমার মন্তব পড়লে।আমার সহকর্মী সে যখন বি এড করে তখন অনুমোদন ছিল সে এমন কি বি এড স্কেল পেয়েছেন কিন্তু এখন অনুমোদন তালিকায় নাম নেই সে কি সহকারী হেড মাস্টার হতে চাই পারবে কিনা।

এই ব্যবস্হাটাই দূর্নীতি করার হাতিয়ার। এত ঘাটে ঘাটে ফাইল যেতে হবে কেন? ফাইল দেখবে প্রথমে উপজেলা শিক্ষা অফিসার, তিনি যাচাই বাচাই শেষে বাতিল করবেন আর গৃহীত হলে সেন্ড করবেন একবারে উপরে সর্বশেষ স্তরে। সর্বশেষ পর্যায়ে সেটা যাচাই বাচাই হয়ে বর্জিত বা গৃহীত হবে। মধ্যবর্তী অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের কাছে তাদের জ্ঞাতার্থে ডকুমেন্টস গুলো অটো কার্বনকপি হিসেবে সেন্ড হবে। ব্যাস শেষ। এটা না করে প্রত্যেক টেবিলে টেবিলে ফাইল পাঠানো মানে হলো প্রার্থীর মানসিক যন্ত্রণা এবং হয়রানির স্তর বৃদ্ধি করা, যা কাম্য নয়। প্রতি টেবিলে টেবিলে ফাইল চেক করতে হবে কেন? আমি মনে করি এতে অধঃস্তন কর্মকর্তাদের এক প্রকার হেয় প্রতিপন্ন করার শামিল ও বটে। তাই সকলের কাজের চাপ এবং স্বল্প সময়ে অধিক কাজের সুযোগ তৈরিতে পদ্ধতি পাল্টানো যেতে পারে।

সারা দেশে সব উপজেলায় ২য় উচ্চতর স্কেল এর দাবিদার শিক্ষকদের অনেকেই পাইল ছাড়া থেকে (প্রধান শিক্ষক), উপজেলা ও জেলায় বিভিন্ন কৌশলে ২০০০/৩০০০ টাকা করে প্রতি টি অফিসে এই ধরনের ঘোস নিচ্ছে। সব চেয়ে লজ্জা লাগে ২০/২৫ বছর এক সাথে চাকরি করার পরও প্রধান শিক্ষক থেকে শুরু করে সব অফিসে এই কারবার। শিক্ষক রা বড়ই অসহায়। এই সমস্যা গুলো দৈনিক শিক্ষা পত্রিকায় তুলে ধরে প্রতিকারের ব্যাবস্তা গ্রহণের আহব্বান জানাই।