মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

MD. MASUD RANA, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২
এখন আমার বয়স চলে 35 বছর 6 মাস। তাই বলে কি মেধা নষ্ট হয়ে গেছে ? এখন কি নিবন্ধন সনদ ধুয়ে ধুয়ে পানি খাব ? এই সনদের এখন কী মূল্য ? আমর যারা নিবন্ধনে পাস করে সনদ পেয়েছি সেই সনদে উল্লেখ করা আছে -উক্ত নিবন্ধনধারী স্কুল/কলেজ/মাদরাসা এর প্রভাষক পদে নিয়োগের জন্য উযুক্ত। তাহলে এখন কি সামান্য বয়সের ব্যবধানে অযোগ্য ? শিক্ষকের কি বয়স আছে নাকি ? 40 বছর বয়সের মধ্যে হলে সে ব্যক্তি শিক্ষক হওয়ার মানদন্ড অনুযায়ী উপযুক্ত। সরকারি চাকরিতে (বিসিএস ব্যতীত) সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারেনি, সে সকল দপ্তর প্রতিষ্ঠানের ২০২৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকাশিতবা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত পদে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রার্থীদের বয়স ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সর্বোচ্চ বয়সসীমার মধ্যে থাকলে উক্ত প্রার্থীরা আবেদন করার সুযোগ পাবেন। নিয়োগে প্রার্থীদের সর্বোচ্চ বয়সসীমায় ৩৯ মাস ছাড় দিয়েছে সরকার। তাহলে আবেদনের সুযোগ প্রদান করা হোক।
MD. MASUD RANA, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
নিবন্ধনধারী নতুন শিক্ষক শান্ত আলী দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, নবীন শিক্ষকরা ভালো কাজ করছেন। আমরা নিবন্ধিত প্রার্থীরাও চাই নবীন ও মেধাবীরা শিক্ষকতা পেশায় আসুক। ‘মামলা করে অনেক বয়স্করাও শিক্ষক হয়েছেন, কিন্তু আমরা চাই মামলা নয় মেধাই হোক শিক্ষক নিয়োগের মানদণ্ড। কিন্তু তার এ ধারনা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ, 2018 সালের আগে যারা নিবন্ধনধারী তাদের অনেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। আপনারা সকলেই জানেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা বের হয় তারা নিশ্চয় মেধাবী। তারা এখন অন্য পেশা থেকে শিক্ষকতা পেশায় আসতে চাচ্ছেন। বয়স ৩৫ এর একটু বেশি হলেই কি মেধা কমে যায় ? মিঃ শান্ত আলী তো এখন গাং পার হয়ে গেছে। সে তো একজন বেকারের জীবন সম্পর্কে কিছুই জানবে না। সে তো আর মানব জাতির কেউ না। সে আর কী বুঝবে একজন বেকারের মানুষিক অবস্থা। নিজেরটা হয়েছেতো আর অন্যজনের না হলে কী আসে যায় ?
MD. MASUD RANA, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
নিবন্ধনধারী নতুন শিক্ষক শান্ত আলী দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, নবীন শিক্ষকরা ভালো কাজ করছেন। আমরা নিবন্ধিত প্রার্থীরাও চাই নবীন ও মেধাবীরা শিক্ষকতা পেশায় আসুক। ‘মামলা করে অনেক বয়স্করাও শিক্ষক হয়েছেন, কিন্তু আমরা চাই মামলা নয় মেধাই হোক শিক্ষক নিয়োগের মানদণ্ড। কিন্তু তার এ ধারনা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ, 2018 সালের আগে যারা নিবন্ধনধারী তাদের অনেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। আপনারা সকলেই জানেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা বের হয় তারা নিশ্চয় মেধাবী। তারা এখন অন্য পেশা থেকে শিক্ষকতা পেশায় আসতে চাচ্ছেন। বয়স ৩৫ এর একটু বেশি হলেই কি মেধা কমে যায় ? মিঃ শান্ত আলী তো এখন গাং পার হয়ে গেছে। সে তো একজন বেকারের জীবন সম্পর্কে কিছুই জানবে না। সে তো আর মানব জাতির কেউ না। সে আর কী বুঝবে একজন বেকারের মানুষিক অবস্থা। নিজেরটা হয়েছেতো আর অন্যজনের না হলে কী আসে যায় ?
MD. MASUD RANA, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২২
কত আশা নিয়ে নবম তম নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করেছিলাম এবং বিশ্বাস ছিল যে, আমি হয়তো একদিন না একদিন নিয়োগ পেয়ে যাব। কারণ হাইকোর্ট এর রায়ে বলা হয় ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুন এমপিও নীতিমালা অনুসারে পঁয়ত্রিশোর্ধ্বদের আবেদনের সুযোগ দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্তু হঠাৎ হতাশার জাল বুনছেন এনটিআরছসএ । এখন আমাদের কি হবে। আমরা কি আশায় বেঁচে থাকব। ন্যূনতম পক্ষে, এবারের জন্য ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুন এর আদেশটি বহাল রেখে শেষ বারের জন্য আবেদন করার সুযোগ প্রদান করা হোক। নিবেদক ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুন এর পঁয়ত্রিশোর্ধ্ব নিবন্ধিত প্রার্থীদের পক্ষে, মোঃ মাসুদ রানা
SM Amzad Hossain, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২
উকিলের দালাল আমজাদ ও কতিপয় উকিলের খাওয়া শেষ। রিট ব্যবসা বন্ধ করেছে সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান খান
Khalil Master, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২
সকল প্রকার চাকরির জন্য শিক্ষানবিশদের বয়স সীমা চল্লিশ হ‌ওয়া উচিত। একজন শিক্ষিত লোকের বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে তার সার্বিক যোগ্যতা বৃদ্ধি পায়। এই দেশে নিয়োগ প্রক্রিয়া সচ্ছ হ‌উক সব ঠিক হবে। যথাসময়ে ডিগ্রীও দিবেন না আবার সচ্ছ নিয়োগ‌ও দিবেন না। পরে বলবেন বয়স শেষ, এটা জাতীয় নিয়ম হতে পারে না। একটি পদে কোটি প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সঠিক ভাবে যার হবে তার হবে।
Abdur Rahman, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২
অতিরিক্ত সংখ্যক নিবন্ধনধারীদের পাস করিয়ে সার্টিফিকেট দিয়ে জগাখিচুড়ী পাকিয়ে এনটিআরসিএ হতাশ হয়ে মাঝপথে এসে এনটিআরসিএ নীতিমাল তৈরী করে ৩৫ প্লাসদের বাদ দেওয়ার জন্য।এর বিরুদ্ধে রিট করে হাটকোর্টে মামলায় জিতলো নিবন্ধনধারীরা।এনটিআরসিএ আপিল করলো রায়ের বিরুদ্ধে কিন্তু আপিলেও জিতলো নিবন্ধনধারীরা।আপিল রিভিউ করে রায় ৩৫ প্লাসদের বিরুদ্ধে গেল?
Mohammad Ramzan Ali, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২
NTRCA এর সার্ভারে বয়স লিমিট করে দিলে তো হয়ে যায়। নিবন্ধধারীরা আবেদনের সুযোগ পায় আর ইনডেক্সধারীরা আবেদনের সুযোগ পায় না কেন? আর নবন্ধধারী ইন্ডেক্সধারীরা আবেদন করে প্রতিষ্ঠান পরিবর্তনের সাথে সাথে এমপিওতে পে কোড ১ম থেকে শুরু হলো কেন? মানে আগেরটা বহাল রইল না কেন? প্রধান থেকে শুরু করে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী পর্যন্ত সকল নিয়োগ অনলাইনে নিয়ে যাওয়া উচিত ছিল, ফলে নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধ হয়ে অযোগ্য প্রধান বা সহ-প্রধান আসার সুযোগ বন্ধ হয়ে যেত।
Mozaffor hossain, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২
তাদের মেধা তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। তারপর ও তারা আবেদন করবেন এবং সুপারিশ পাবেন। এরজন্য এনটিআরসিএ কে আগে সপটাওয়ারে নির্দেশ দিয়ে রাখতে হবে যাতে তারা আবেদন করতে না পারেন।আর একটা অনুরোধ ইনডেক্সধারীদের আলাদা নিয়োগ দিতে হবে। তবে শিক্ষক সংকট কাটবে। তাছাড়া এভাবে চলতে থাকলে ২০২৫সালে শিক্ষক সংকট দাঁড়াবে ১৫০হাজার
মোঃ মাসুদ রানা, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২
সঠিক সিদ্ধান্ত।