মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Asstt. Professor Obydul Haque, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
সংবাদ এসেছে "কেন্দ্র সচিব ও প্রধান শিক্ষক লুৎফর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে আদম মালিক চৌধুরী ভূরুঙ্গামারী থানা থেকে সীলমোহর অক্ষত অবস্থায় ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র প্রশ্নের দুটি প্যাকেট সংগ্রহ করেন। পরে তারা প্রশ্নপত্র নিয়ে নেহাল উদ্দিন বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে আসেন। " এ সময় রুটিনের বাইরে অতিরিক্ত পাঁচটি বিষয়ের প্রশ্ন উত্তোলন করা হলে কেন্দ্র সচিব, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও ট্রেজারির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জবাবদিহিতার আওতায় থাকবেন। সেইসঙ্গে পরবর্তীতে সুনির্দিষ্টভাবে প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকগণও জবাবদিহিতার আওতায় আসবেন।
Tabiatkowser, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
এরা ঘটনা চক্রে শিক্ষক হয়েছেন। আরো গভীরে গেলে বেরিয়ে আসবে তারা শিক্ষকতা পেশায় কিভাবে এসেছে? এরা জাতির কাছে কিভাবে দাবি করে তারা আবার জাতির বিবেক? এরা জাতির আদর্শ কারিগর ও শ্রেষ্ঠ বিবেক সম্পন্ন শিক্ষক যারা তাদের গায়ে পর্যন্ত কালিমা লেপন করে দিল। তাই এদের উপর ধিক্কার জানাই।
Md Nasir Master, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
চরিত্রহীন শিক্ষককে উওম শাস্তি দেওয়া উচিত।
MD, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
এদের কাছে এত আগেই এই একাধিক বিষয়ের প্রশ্নগুলো আসলো কিভাবে? এটা আগে তদন্ত হওয়া জরুরী।
Md Nasir Master, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
কিছু চরিত্রনীন শিক্ষকদের উত্তম শাস্তি দেওয়া উচিত।
হাবিবুর রহমান ,দিনাজপুর, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
ট্যাগ অফিসার কোথায় ছিলেন? প্রশ্নপত্র জেলা হেফাজত থেকে সরাসরি থানা হেফাজতে আসে। সেখানে প্রশ্নপত্র সর্টিং করে তারিখভিত্তিতে বড় একটি সিকিউরিটি খামে মোড়ানো হয় এবং ট্যাগ অফিসার সহ তিনজন অফিসারের স্বাক্ষর থাকে। পরীক্ষার দিনে পুলিশি হেফাজতে কেন্দ্রে সেই প্যাকেট আনা হয় ।প্যাকেট খোলার সময় ট্যাগ অফিসার সহ তিনজনের স্বাক্ষর থাকে। পুড়ো কর্মকান্ডে যে অনিয়ম ঘটে গেল ট্যাগ অফিসার দায় এড়াবেন কিভাবে? মামলায় বাদি হলেই নির্দোষ। হয়ত একসময় শুনবো কেন্দ্র থেকে নয় বরং অন্য কোন উৎস থেকে কেন্দ্র সচিব প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন।
Syed Mohammad Alek Ullah, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
সিদ্ধান্ত জরুরী ৯৯%পাশ প্রয়োজন নাকি কোয়ালিটি এডুকেশন।
MD. ABU TAYEF SARKER, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
হায়রে টাকা হায়রে চরিত্র।