মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

মোঃজহিরুল ইসলাম, ২২ অক্টোবর, ২০২২
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনেক ভূয়া সনদধারী/ইনডেক্স /নিবন্ধনধারী শিক্ষক রয়েছে। টাকা পয়সার মাধ্যমে বেতন হয়েছে অনেকে পদ পরিবর্তন করে অন্য পদে চাকরি করছেন। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেচ্ছে না কেন?অথবা সনদ যাচাই করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া জরুরী। সকল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের সনদ যাচাই করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।
Toabur prodhan, ১৩ অক্টোবর, ২০২২
যাচাই করতে করতে রিটায়েড
md.abdul quddus, ১১ অক্টোবর, ২০২২
আমার মতে দেশের সখল মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকদের সনদও যাচাই করলে ভালো হয়।
Tabiatkowser, ১১ অক্টোবর, ২০২২
স্কুল, মাদ্রাসা ও কলেজ শিক্ষকদের পাশাপাশি প্রাইমারি শিক্ষকদের সার্টিফিকেট যাচাই-বাছাই করার জন্য শুদ্ধি অভিযান চালানোর জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।
Tabiatkowser, ১১ অক্টোবর, ২০২২
এখন পর্যন্ত ছয় পর্বে মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাল সনদ নিয়ে কর্মরত পাঁচ শতাধিক শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ করলেও এখন শত নয় বরং কত লক্ষ শিক্ষকদের জাল সার্টিফিকেট এখনো ধরাছোয়ার বাইরে রয়েছে তার নির্দিষ্ট তথ্য এখনো অজানা। তাই যারা এভাবে জাল সার্টিফিকেট নিয়ে শিক্ষকতা পেশায় জড়িত তাদের কারণে কেন প্রকৃত শিক্ষকরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে? তাই চিরুনি অভিযান চালিয়ে এসব শিক্ষকদের বের করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
Mir Muhammad amimul ehsan, ১১ অক্টোবর, ২০২২
অনেকদিন পরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শুভ বুদ্ধির উদয় হয়েছে।