মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Md. Razaul karim, ২৩ অক্টোবর, ২০২২
কারিগরী শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন বিএমটি শিক্ষাক্রমে হিসাবরক্ষন বিষয় এ এমপিও কোডপ্রাপ্ত প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে একজনের এমপিও প্রদানে জিও ( সরকারী আদেশ) আব্শ্যক। কারন প্রতি ট্রেডে বাধ্যতামূলক হিসাববিজ্ঞান বিষয়টি পাঠদান করতে হয়। ২০১৮ এমপিও নীতিমালায় হিসাববিজ্ঞান ট্রেডে জিও থাকলে তবে একজনের এমপিও প্রাপ্তির সুযোগ দেয়া হয়। অথচ ২০১০( সংশোধিত ২০১৩ ) এমপিও নীতিমালায় উক্ত বিষয়ে ২ জনের এমপিও জিও দেয়া হত। বিষয়টি জনবল কাঠামোতে স্পষ্টিকরণ হওয়া আব্শ্যক ও অতিবজরুরী।
MD.Shofiqul Islam, ২২ অক্টোবর, ২০২২
আমরা জানি যে, ২০১৬ সালের পর থেকে এনটিআরসিএ ছাড়া কলেজ বা স্কুল কমিটি কোন নিয়োগ দিতে পারবে না। ঠিক আছে, এখন কোন উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের কলেজ যদি ঐ প্রতিষ্ঠানে স্নাতক (পাস) কোর্স চালু করতে চায় সেক্ষেত্রে কি ভাবে নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করবে ? জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বলছে অন্যান্য শর্তসহ প্রতিবিষয়ে তিনজন শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে আবেদন করতে, তারপর পরিদর্শণ করে উপযুক্ত হলে আবেদিত কোর্সের অনুমোদন দিবে। ও দিকে এনটিআরসিএ বলছে, কোন বিষয়ে শিক্ষক পেতে হলে ঐ বিষয়ের অনুমোদন লাগবে তার আগে চাহিদা দেয়া যাবে না। প্রশ্ন হলো , তাহলে কিভাবে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া যাবে ? এক দেশে ভিন্ন ধরনের নির্দেশনা থাকলে কেমনে প্রতিষ্ঠান গুলো সামনে এগোবে? বিষয়টি স্পষ্ট করতে দৈনিক শিক্ষার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত অনুরোধ করছি ।
sreechail madrasha, ২২ অক্টোবর, ২০২২
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক অনুপাত প্রথার পরিবর্তে জাতীয়ভিত্তিক অনুপাত প্রথা চালু করাহোক। পদোন্নতি ব্যবস্থাটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনায় হোক।প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগ কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনায় হোক। স্থানীয় পর্যায়ে দূর্নিতি হয়। প্রমোশনের ক্ষেত্রে মূল্যায়নের জন্য প্রযুক্তিগত জ্ঞানের ক্ষেত্রে ২৫% নম্বর বরাদ্ধ রাখা হোক।
sreechail madrasha, ২২ অক্টোবর, ২০২২
প্রমোশন ব্যবস্থাটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনায় হোক।প্রতিষ্ঠান প্রধান নিয়োগ কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনায় হোক। স্থানীয় পর্যায়ে দূর্নিতি হয়। প্রমোশনের ক্ষেত্রে মূল্যায়নের জন্য প্রযুক্তিগত জ্ঞানের ক্ষেত্রে ২৫% নম্বর বরাদ্ধ রাখা হোক।
sreechail madrasha, ২২ অক্টোবর, ২০২২
দক্ষ প্রশাসক পাওয়ার জন্য প্রমোশনের ক্ষেত্র প্রযুক্তির জ্ঞানকে অগ্রাধিকার দেওয়া হোক। শিক্ষক বাতায়ন থেকে প্রযুক্তিগত জ্ঞান মূল্যায়ন করা যেতে পারে।
Khalil Master, ২০ অক্টোবর, ২০২২
শিক্ষক তথা আমাদের প্রিয় পত্রিকা দৈনিক শিক্ষার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর আবেদন করছি যে, শিক্ষক দের মাসিক বেতন থেকে দশ শতাংশ কর্তন বন্ধ করুন। সম্মানি দিয়ে আবার কেটে নেওয়া কেমন দেখায়। পৃথিবীর কোনো দেশে নাই।
Khalil Master, ২০ অক্টোবর, ২০২২
শিক্ষক তথা আমাদের প্রিয় পত্রিকা দৈনিক শিক্ষার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর আবেদন করছি যে, শিক্ষক দের মাসিক বেতন থেকে দশ শতাংশ কর্তন বন্ধ করুন। সম্মানি দিয়ে আবার কেটে নেওয়া কেমন দেখায়।
আশরাফুল আলম ভূইয়া, ২০ অক্টোবর, ২০২২
অতীব জরুরি উদ্যোগ।বিনয়ের সাথে অনুরোধ করছি,মাদ্রাসা এমপিও নীতিমালায় প্রভাষকদের পদোন্নতির বিধানে ৫০% হারে ভগ্নাংশের হিসাবে ০.৫ বা তার অধিক হলে পরবর্তী সংখ্যা ধরে পদোন্নতি দেয়া যাবে এ বাক্যটি অনুপস্থিত।স্কুল কলেজের নীতিমালায় তা স্পষ্ট রয়েছে। তাই বিধানটির সংযোজন একান্ত প্রয়োজন।এ কারনে অনেক শিক্ষক বৈষম্যের শিকার হওয়ার সম্ভাবনা জেগেছে। এমপিওভুক্ত সকল শিক্ষকদের জন্য যথাসম্ভব এক ও অভিন্ন নীতিমালা থাকা উচিত।তাহলেই সার্বজনীন শিক্ষা নিশ্চিত হবে।প্রভাষকরদের টাইম স্কেলে ৮ কোড প্রাপ্তিটা কি অন্যান্য স্তরের টাইম স্কলের সাথে আর্থিক সমতা বহন করে?তাই এই উদ্যোগটির ফলাফলের দিকে তাকিয়ে আছি।আশা করি সামঞ্জস্যতা আসবে।ধন্যবাদ।
সিতাংশু সমাজপতি, ২০ অক্টোবর, ২০২২
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের এইচ,এস,সি বিএম শাখার ট্রেড বিষয়ের সহকারী অধ্যাপকগন সাধারণ শাখার কলেজে অধ্যক্ষ বা উপাধ্যক্ষ পদে আবেদন করতে পারবেনা। এমন অসামঞ্জস্য ধারাটি বাতিলের আবেদন করছি।
Tabiatkowser, ২০ অক্টোবর, ২০২২
সিনিয়র সহকারী শিক্ষক যারা তাদেরকে সহকারী প্রদান শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষক পদে প্রমোশনের ব্যবস্থা গ্রহণ দরকার।
Bappi Das, ২০ অক্টোবর, ২০২২
কর্মচারীদের প্রমোশনের কোন সুযোগ নেই। অথচ সরকারী অফিসে দেখা যায় যে, কর্মচারীদের প্রমোশনের ব্যবস্থা আছে। কারণ একজন কর্মচারী যদি কমপক্ষে ৫ হতে ৬ বছর কাজ করে তাহলে সে কিন্তু অনেক অভিজ্ঞ হয়ে ওঠে এবং প্রতিষ্ঠানের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজে কলেজকে অনেক সাহায্য ও সহযোগীতা করে থাকে। কিন্তু তার কোন কাজের তেমন কোন স্বীকৃতি সে পায় না। ফলে তারা কাজ করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। অপরদিকে, কলেজের অফিসের কাজেও তারা দক্ষতার সাথে কার্য সম্পাদন করে থাকে। তাহলে তাদের মূল্যায়ন কোথায়? যদিও এই সকল কাজের সমাধান জাতীয়করণ।
শামছ উদ্দিন আহম্মাদ, ২০ অক্টোবর, ২০২২
বিশেষ আবেদন,এই মিটিংয়ে যেন এন টি আর সি এ কর্তৃক এম সি কিউ পরিক্ষায় মাদ্রাসার প্রভাষক ও সহকারী মৌলভী পোস্টের জন্য আরবি ও কোরআন হাদীস থেকে প্রশ্ন করার শিদ্বান্ত গৃহীত হয়। অনুরোধ জানাচ্ছি।
zakir hossain, ২০ অক্টোবর, ২০২২
সহকারী শিক্ষক যাদের কম পক্ষে ১৫ বছর অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং অনার্স মাস্টার্স এর সহিত বি এড,এম এড রয়েছে তাদেরকে নীতি মালা সংশোধন করে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে আবেদন করার সুযোগ দিন।যেখানে একাধিক ৩য় বিভাগের সুযোগ রাখা হয়নি তাই অপেক্ষাকৃত ভালো ফলাফল ধারীদের উৎসাহিত করা উচিত। বর্তমান নীতি মালায় প্রধান শিক্ষক নিয়োগে প্রতিযোগিতা নাই।