মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Toabur prodhan, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২
শুধু কাগজে এদের কোন কিছু হবেনা।
মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২২
এদেশে জাল সনদ নিয়ে চাকুরী করা যায়, বেতন ভাতাও পাওয়া যায়। আর আমরা বৈধ সনদ অর্জন করেও চাকুরীতে আবেদনের সুযোগ পাই না । এটা কোন ধরনের বিচার-বিবেচনা আমাদের দেশের কর্তাদের। ২০১১ সালের অর্জিত সনদ নিয়ে বসে আছি। প্রথমবার নিয়োগের সময় নিয়ম করল উপজেলা ভিত্তিক নিয়োগ হবে। কিন্তু আমার উপজেলায় পদ খালি থাকা স্বত্ত্বেও প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ শূন্যপদ দেখাননি, তাদের ধারণা ছিল নিয়োগ ক্ষমতা আবার হাতের আসবে। ফলে আমার আইসিটিতে ৬৫ নম্বর থাকা স্বত্ত্বও চাকুরীতে আবেদন করতে পারিনি। অন্য উপজেলায় আবেদন করেও কোন লাভ হয়নি। (অথচ আমার চেয়েও কম নম্বর নিয়ে ৫৪/৫৭ নিয়েও কেউ কেউ চাকুরী করছে।) পরের বার থেকে আমাদের সনদ বাতিল করার এবং আবেদন বঞ্চিত করার রাজনীতিতে এন.টি.আর.সি.এ. মত্ত্ব হয়ে উঠে। আর আমরা নিয়োগ বঞ্চিত হতে থাকি। কে দেখবে, কে শুনবে আমাদের এ অধিকার বঞ্চিতের কথা, আমাদের মনের কষ্টের কথা, ব্যথার কথা? (চাকুরীর আশায় থেকে বিয়েটাও করা হয়নি, সময় চলে যাচ্ছে।)
মোঃ হারুন অর রশিদ, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২২
এভাবে তালিকা প্রকাশ করে কি লাভ? কারন শিক্ষা মন্ত্রণালয় যদি বিচার শুরু না করে। যদি প্রকাশ্যে এক জায়গা থেকে শুরু হয় তাহলেই জাল সনদধারীদের দৌড়াদৌড়ি শুরু হবে।
Suraiya Akter Akter, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২২
মাদ্রাসার তালিকা প্রকাশ করা হোক ।
রনজীৎ মন্ডল, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২২
পিরোজপুর জেলা খোঁজ করা হোক
kanchan, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২২
এবার মাদরাসা সমূহে তদন্ত শুরু করুন।