মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মুনাফিকের চিহ্ন তিনটি।যথা- (ক) কথায় কথায় মিথ্যা বলে।(খ) ওয়াদা দিয়ে ওয়াদা খেলাপ করে।(গ) অন্যের আমানত খেয়ানত করে।এনটিআরসিএ ২০০৫ সালে ১ম নিবন্ধন পরীক্ষা নেওয়ার পর থেকে গনবিগপ্তি দিলে পারত কিন্তু তখন তাদের মগজে কাজ করেনি।দীর্ঘ এগার বছর পরে এসে ১-১৩টি ব্যাচ একসঙ্গে জগাখিচুড়ি করে প্রথম গনবিগপ্তি দিল ২০১৬ সালে এসে।দীর্ঘ এই এগার বছরে যদি পাচটি গণবিগপ্তি দিত তাহলে কেউ বেকার থাকত না।তাহলে, এত বছর এনটিআরসিএ ঘোড়ার ঘাস কেটেছে?।এরপর ২য় ও তয় গণবিগপ্তি, প্রতিটি গণবিগপ্তি ছিল শুভঙ্করের ফাকি।প্রকৃত নিবন্ধনধারীরা বেকারই থেকে গেল আর নিয়োগ পেল ইনডেক্সধারীরা।চতুর্থ গণবিগপ্তিতে ৩৫ প্লাসদের বঞ্চিত করে, এনটিআরসিএ ৩৫ প্লাস নিবন্ধনধারীদের আমানত খেয়ানত করল।আল্লাহ সকলেরই প্রত্যেকটি পদক্ষেপের যথাযথ হিসেব নেবেন।

আমি তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে চাকরি পেয়ে ছেড়ে দিয়েছিলাম কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ আমার ইনডেক্স ডিলেট করে নাই। তারা সেই পদের চাহিদাও পাঠিয়েছে। এখন কি আমি চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে পারবো। দয়া করে আমাকে একটু জানাবেন। না পারলে করণীয় কি?

আমি তৃতীয় গণ বিজ্ঞপ্তিতে চাকরি পেয়ে ছেড়ে দিয়েছিলাম কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ আমার ইনডেক্স ডিলেট করে নাই। তারা সেই পদের চাহিদাও পাঠিয়েছে। এখন কি আমি চতুর্থ গণ বিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে পারবো। দয়া করে আমাকে একটু জানাবেন। না পারলে করণীয় কি?

বদলি হতে পারলে কত ই না ভাল হতো, সবোর করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকলো না, হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে তৌফিক দান করুন।