মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

সরকারেরএই সিদ্ধান্তের প্রতি সন্মান রেখে বলতে চাই এর চেয়ে আর ও বেশী গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত ছিল, সেটা হল ১১গ্রেড হতে ২০ গ্রেডের শিক্ষকদের চরম বৈষম্য নিরসন করা। কারন যাঁদের হাতে প্রজন্মের ভবিষ্যত নির্ভর করে তাঁদেরকে পিছনে ফেলে অন্য কিছু চিন্তা করা মানে ফলাফল অন্তঃসারশূন্য।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর সভাপতি ও প্রতিষ্ঠান প্রধানদের দূর্ণীতি শ্বেতপত্রটি মিনিস্টার ওডিট আর দুদকের মাধ্যমে খতিয়ে দেখা দরকার।

"জুনিয়র শিক্ষক" ১৬ তম গ্রেডের মুল বেতন ৯৩০০ টাকায় কিভাবে সংসার চালাবো?

অতি প্রয়োজনীয় একটি বিষয় নিয়ে উদ্যোগ নিয়েছেন বলে, মাননীয় নতুন সচিব সাহেবকে অনেক অনেক ধণ্যবাদ। নীতিমালা শেষে দ্রুত বাস্তবায়ন কামনা করি।

প্রশ্ন হলো মনিটরিং করবেন কে? এদেশে তো আবার বেড়ায় ক্ষেত খায়।

যে সকল প্রতিষ্ঠান প্রধানরা প্রতিষ্ঠানের ফান্ডকে ব্যক্তিগত ফান্ড হিসাবে ব্যবহার করে কোটিপতি বনে গেছে তাঁদের বিচারের আওতায় আনা দরকার এবং তাঁদের সম্পত্তিগুলো বাজিয়াপ্ত করা উচিৎ।

এ টি ১০০% সঠিক দ্রুত নেয়া উচিত

এসব করা হবে কিন্তু মানা হবে না। কারণ ইতি পুর্বে কত আইন- কানুন, বিধি- নিষেধ জারি হতে দেখেছি, কিন্তু মানা হচ্ছে কিনা মনিটরিং করতে কাউকে দেখিনি।