মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Tabiatkowser, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩
পাঠ্যপুস্তকে কিছু ত্রুটি নয় বরং অনেক রকমের ত্রুটি হয়েছে। এখন মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন ভুল পাঠ্যবইগুলো সংশোধন করা হচ্ছে, ত্রুটির বিষয়ে যে কেউ পরামর্শ ও তথ্য দিলে তা গ্রহণ করা হবে। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেছেন, ‘নতুন বইয়ের যে কোনো ত্রুটি পেলে আমাদের যে কেউ তথ্য দিতে পারেন, পরামর্শ দিতে পারেন। এখন প্রশ্ন হলো এ ধরণের ভুল সংশোধনের কাজ এখন করে কি লাভ হবে? ভুল বইগুলো প্রতিটি শিক্ষার্থীদের ও অভিভাবকদের নিকট পৌঁছে গেছে। ভুল সংশোধনের কাজটা যদি ছাপাখানা থেকে চুড়ান্তভাবে ছাপার অন্ততপক্ষে (০৬) ছয় মাস আগে প্রুফ কপি বের করে সংশোধনের জন্য পাঠানো যেত,তাহলে পাঠ্যবই নিয়ে এত মাতামাতি করার সুযোগ হত না। এখন কথায় আছে-"সরকারি মাল-দরিয়া মে ঢাল"। এখন আমও গেল, ছালাও গেল। কেননা একদিকে যেমন রাষ্ট্রের ব্যাপক টাকা ক্ষতি হলো, অপরদিকে সরকারের ভাবমূর্তিও ক্ষুন্ন হয়ে গেলো। এখন এর দায়ভার নিবে কে? কেন বারংবার সরকার এমন সমস্যার সম্মুখীন হবেন? এর কি কোন জবাব নেই? পরিশেষে সূক্ষ্ম তদন্ত করে এসব রাষ্ট্রদ্রোহীদের বের করে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে সরকার ব্যার্থ হলে যার গ্লানি আজীবন ভোগ করতে হবে। তাই তাড়াতাড়ি এসব শয়তানদের জাতির সামনে তাদের মুখোশ বের করে তাদের কঠোর শাস্তির জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।