মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার কেননা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের স্যাররা একজন এইচএসসি পাশ লোকের কমান্ডে চলবে। কমপক্ষে ডিগ্রি পাশকরা দরকার।

একবার এক বাচ্চাকে জিজ্ঞাস করা হল বলতো খোকা ১০ আর ১০ যোগ করলে কত হয়? ছেলেটা বলল ৪০। এর পরের বার জিজ্ঞাস করলে বলে ৩০। তখন প্রশ্ন কর্তা ছেলেটার অনেক প্রশংসা করে এই ভেবে যে এর পরের বার ঠিক বলবে। আমিও তাই কর্তৃপক্ষকে অনেক ধন্যবাদ জানাই সভাপতির শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারণের জন্য।

সভাপতি পদটি এইচএসসি পাস করায় ধন্যবাদ জানাই।

সভাপতি পদটি এইচএসসি পাস করায় ধন্যবাদ জানাই। তবে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠানে ডিগ্রী হলে খুবই ভালো হতো

মাধ্যমিকের সভাপতির যোগ্যতা যদি এইচএসসি পাসি হয় তবে কলেজের সভাপতির যোগ্যতা হবে কি এসএসসি পাস? এই হলো আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা.....

খুবই দুঃখজনক সিদ্ধান্ত। যেখানে প্রাইমারী স্কুলের সভাপতির যোগ্যতা স্নাতক পাস না হলে সভাপতি হতে পারে না, সেখানে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি এইচএসসি পাস! কি করে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন হবে? মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা করছেন যারা প্রায় সকলেই অনার্স মাস্টার্স পাস। আর সেই প্রতিষ্ঠানের সভাপতি যদি হয় এইচএসসি পাস? বাহ্‌ চমৎকার!!

দাখিল / আলিম মাদ্রাসার ক্ষেত্রেই শিক্ষাগত যোগ্যতা কি পাশ হবে জানতে চাই ?

সভাপতি পদটি এইচএসসি পাস করায় ধন্যবাদ জানাই।

প্রাথমিকে স্নাতক মাস আর মাধ্যমিক/ঊচ্চ মাধ্যমিকে এইচ এসসি পাশ। বুদ্ধিজীবিদের প্রসংসা না করে পারছি না। কারন প্রাথমিকে নিয়োগ বানিজ্য নেই তাই প্রাথমিকে স্নাতক পাশ। আর মাধ্যমিক/ঊচ্চ মাধ্যমিকে নিয়োগ বানিজ্য আছে তাই এখানে এইচ এস সি পাশ। যেহেতু সমান্তর ধারা অনুযায়ী প্রতি স্তরে শিক্ষাগত যৌগ্যতা এক ক্লাস করে কমছে সেই অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে এস এস সি পাশ। ২৫% বোনাস, এক হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া আর ৫০০// টাকা মেডিকেল।অথচ এদিকে কতৃপক্ষের এতটুকু নজর নেই।

প্রাথমিকে স্নাতক মাস আর মাধ্যমিক/ঊচ্চ মাধ্যমিকে এইচ এসসি পাশ। বুদ্ধিজীবিদের প্রসংসা না করে পারছি না। কারন প্রাথমিকে নিয়োগ বানিজ্য নেই তাই প্রাথমিকে স্নাতক পাশ। আর মাধ্যমিক/ঊচ্চ মাধ্যমিকে নিয়োগ বানিজ্য আছে তাই এখানে এইচ এস সি পাশ। যেহেতু সমান্তর ধারা অনুযায়ী প্রতি স্তরে শিক্ষাগত যৌগ্যতা এক ক্লাস করে কমছে সেই অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে এস এস সি পাশ। ২৫% বোনাস, এক হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া আর ৫০০// টাকা মেডিকেল।অথচ এদিকে কতৃপক্ষের এতটুকু নজর নেই।

যদি এটি বাস্তবায়ন করা হয় তাহলে বেসরকারি শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে এক ধরনের তামাশা করার নীতিমালা করা হচ্ছে যেখানে প্রাথমিককে স্নাতক সেখানে কলেজ ও মাধ্যমিককে এইচ এস সি! চমৎকার প্রস্তাব। বদলি পদ্বতি চালুকরে সকল পদ এন টি আর সি মাধ্যমে পুরন করা হোক, দেখাযাবে সভাপতি খুজে খুজে করতে হবে, অধিকাংশই ব্যাক্তিই সভাপতি হতে আসে নিয়োগ বাণিজ্য করার জন্য,সরকার নিয়োগদান ক্ষমতা রহিত করলে, সঠিক শিক্ষানুরাগীরা তখন এগিয়ে আসবে তানভীর আহমেদ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, পিরোজপুর,,

এ যোগ্যতা কেমনে হয়? প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ডিগ্রী পাস আর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে এইচ এস সি। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে ও ডিগ্রী পাস করা হোক।

অবশেষে মুক্তির পথ কিছুটা হলেও উন্মুক্ত হতে চলেছে! আল্লাহ তায়ালা সংশ্লিষ্ট সকলের মঙ্গল করুন।

প্রাথমিকের জন্য স্নাতক পাস, আর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক পাস তাহলে উচ্চ শিক্ষা ও বিশ্ব বিদ্যালয়ের জন্য মাধ্যমিক পাস হলে খুব দারুণ হবে। পুরো বিষয়টি দেখছি আর ভাবছি।

প্রাথমিকের জন্য স্নাতক পাস, আর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক পাস তাহলে উচ্চ শিক্ষা ও বিশ্ব বিদ্যালয়ের জন্য মাধ্যমিক পাস হলে খুব দারুণ হবে। পুরো বিষয়টি দেখছি আর ভাবছি।

ধন্যবাদ কর্তৃপক্ষকে। অনেক দেরিতে হলেও বোধদয় হয়েছে। অনেকে সাংসদদের যোগ্যতার দোহাই দিয়ে বলতেন" আইন প্রণেতাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারিত নেই সুতরাং এখানে কেন লাগবে? আমি বহুবার তাদেরকে বলেছি " স্যালুনে কাজ করতে শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগেনা লাগে চুল কাটার অভিজ্ঞতা তেমনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য প্রয়োজন শিক্ষাগত যোগ্যতা।

হাই স্কুলে শিক্ষা গত যোগ্যতা কম লাগে, অথচ প্রাইমারীতে বেশী আজব দুনিয়া।

বর্তমানে স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা ডিগ্রী-মাস্টার ডিগ্রী পাস। তাঁদের সভাপতি কমপক্ষে ডিগ্রী পাস যোগ্যতাসম্পন্ন হওয়া উচিৎ বলে মনে করি।

ধন্যবাদ কর্তৃপক্ষকে।তবে মনে হয় মেয়াদ উর্ত্তীণ গাজা খাইছেন।