মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, ২১ মার্চ, ২০২৩
এতই যদি আপনাদের (এন.টি.আর.সি.এ.) ইগুতে লেগে থাকে তাহলে ছয় মাসের সার্টিফিকেট দিয়ে নিবন্ধন পরীক্ষা নিয়েছিলেন কার কথায়? আর সার্টিফিকেট দিলেন কার কথায়? তখন আপনারা এক বছর আর দশ বছরের মেয়াদী কোর্স করার কথা বললেও তো কারো কিছূ বলার ছিল না। তাহলে এখন সার্টিফিকেট দিয়ে নিয়োগ নিতে দিচ্ছেন না কেন??? তা পরিষ্কার ভাবে জানতে চাই। ফাজলামির তো একটা সীমা থাকা উচিত। আপনারা বড় অফিসার বলে যা ইচ্ছে তা-ই করবেন, আর আমরা জীবন দিয়ে তা পালন করবো, আমাদের পরিণতির কথা একটুও ভাববেন না; এ কেমন কথা, এ কেমন মানবিকতা আপনাদের???? আমাদের দোষটা কি তা-ই তো জানতে পারলাম না। কারণ , আমরা তো আপনাদের সকল কাইটেরিয়া মেনেই পরিপত্র অনুযায়ী নিবন্ধন সদন অর্জন করেছি, তাহলে আমাদেরকে কেন নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে না???? নিয়োগের বাধাঁটা কোথায় তা-ই বুঝতে পারছি না। দৈনিক শিক্ষার মাধ্যমে আমাদেরকে নিয়োগের বাধাঁটা কোথায় তা জানতে চাই????
মোঃ কুতুব উদ্দিন, ১৬ মার্চ, ২০২৩
অনেক আশা আকাংখা নিয়ে য়ারা চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছেন, তাদেরকে চূড়ান্তভাবে নিয়োগের ব্যবস্থা করা হোক। কেননা তারা যখন নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন, তখন তো তাদের শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা অর্জিত হয়েছিল। তবে এখন তারা বাদ পড়বেন কেন? যেহেতু তাদের সার্টিফিকেট তো আর বাতিল করা হয়নি। এমনও অনেক প্রার্থী আছেন, একটা চাকরির জন্য তাদের বিয়ে পর্যন্ত ঠেকে আছে। প্রয়োজনে তাদের নিয়োগ দিয়ে আলাদা ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা হোক। সফলভাবে ট্রেনিং সম্পন্ন করার পরেই বেতন দেওয়া হোক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিনীত অনুরোধ, তিনি যেন এ বিষয়ে একটি সুব্যবস্থা করে হাজারো ফ্যামিলির মুখে হাসি ফোটাবার ব্যবস্থা করেন।