মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

MOHIDUL ISLAM, ৩০ মার্চ, ২০২৩
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রশিক্ষন বার বার দিয়ে কি হবে কারণ তারা তো প্রতিষ্ঠানের কাজ করে না । শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যারা কর্মকর্তা আছে তাদের কে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা দরকার । কারণ একটি প্রতিষ্ঠানে সকল কাগজপত্র সংরক্ষণ করে কর্ম কর্তরা অথচ প্রশিক্ষণের অভাবে তারা সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না । অথচ একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গোছানোর দ্বায়িত্ব হলো ক্লার্কদের তারাই প্রশিক্ষন বিহীন কাজ করে । শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্ভর করতে হয় ক্লার্কদের উপর। তাই প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তদের প্রশিক্ষনের আওতায় আনা দরকার।এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করছি।
Tabiatkowser, ২৯ মার্চ, ২০২৩
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে দেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা একমাত্র বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ তারা বিভিন্ন নোট-গাইড প্রকাশকদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকার লেনদেন চলে। আর এইসব টাকাগুলোর সিংহভাগ ঢুকে প্রতিষ্ঠান প্রধানের পকেট এ। তাই সরকার কলকাতা যতদিন এসব টাউট-বাটপার প্রতিষ্ঠান প্রধান দের বিরুদ্ধে কোন অ্যাকশন নিতে পারবেনা। ততদিন পর্যন্ত নতুন শিক্ষাক্রম ষোলআনা বাস্তবায়ন হতে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। তাই প্রতিষ্ঠান প্রধান দের ক্ষমতা ডিসি কিংবা থানা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা দরকার।
Tabiatkowser, ২৯ মার্চ, ২০২৩
সরকার কেন এসব টাউট বাটপার প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বিরুদ্ধে কোন এ্যাকশন নিতে যাচ্ছে না? নাকি সরকার দেখেও না দেখার ভান করছে তাও একবার ভেবে দেখার বিষয়।
Tabiatkowser, ২৯ মার্চ, ২০২৩
এসব প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রশিক্ষণ নিয়ে কি হবে? দেশের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান প্রধানরা স্বেচ্ছাচারী মনোভাবের। তাদের অধিকাংশ সরকারের প্রতি বিপরীত মনোভাব পোষণ করে থাকেন। যদিও তারা মুখে সরকারের অনুকরণ ও গুংগান গেয়ে চলে। কারণ তারা মুখে একটা আর অন্তরে ধারণ করে আরেকটা। সিংহভাগ প্রতিষ্ঠান প্রধানরা কমিটিকে তেল মেরে চলে আর প্রতিষ্ঠান এর অর্থ আত্মসাৎ করার মধ্যে ব্যস্ত থাকে। তাই এসব প্রতিষ্ঠান প্রধানদের যত প্রশিক্ষণ দেয়া হোক না কেন কোন কাজে আসবেনা। বরং এসব প্রতিষ্ঠান প্রধানরা প্রতিষ্ঠান এ গিয়ে মোডলগিরি দেখাবে। কারণ কথায় আছে-খালি কলস বাজে বেশি।