মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Md. Tohidur Rahaman, ৩১ মার্চ, ২০২৩
আসসালামু আলাইকুম। স্যার প্রেস ক্লাবের সামনে আজ ৩৬ দিন জাতীয়করনের জন্য কতিপয় নামধারী শিক্ষক তথাকথিত অনশন করছেন। এদের অধিকাংশই ঘুষ দিয়ে শিক্ষক হয়েছে। তারা জানে না কিভাবে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে হয়।
Suraiya Akter Akter, ৩০ মার্চ, ২০২৩
জাতীয়করণ করা হউক ।
Md.Hamidul Islam, ৩০ মার্চ, ২০২৩
অবশ্যই ডিজিটাল বাংলাদেশে বৈষম্যহীন শিক্ষা ব্যবস্থা কাম্য নয়।
Tabiatkowser, ৩০ মার্চ, ২০২৩
বেসরকারি শিক্ষকদের জাতীয়করণ আন্দোলন 2023 এর মত বিগত কোন সময়ে আন্দোলন দেখা যায়নি। শিক্ষকদের জাতীয়করণ অনেকদিন আগেই হয়ে যেত। একমাত্র কতগুলো চাটুকার শিক্ষক, শিক্ষক সংগঠন, আমলাদের ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের অনৈক্যের কারণে বেসরকারি শিক্ষকদের যাবতীয় অধিকার ঝুলে আছে। তাই এখন থেকে আন্দোলনে আর ঢিল দেয়া যাবে না। যত চাপ আসুক না কেন প্রেসক্লাব শিক্ষকদের দখলে রাখতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছ থেকেই চূড়ান্ত কোনো ঘোষণা না আসে, ততদিন পর্যন্ত আন্দোলন বন্ধ করতে নেই। যদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষকদের জাতীয়করণের নিশ্চয়তা না দেয়, তাহলে শিক্ষকদের অধিকার আদায়ে জন্য প্রয়োজনে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একযোগে তালা লাগাতে হবে। নতুবা এছাড়া শিক্ষকদের আর কোন পথ নেই।
Tabiatkowser, ৩০ মার্চ, ২০২৩
এসব প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রশিক্ষণ নিয়ে কি হবে? দেশের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান প্রধানরা স্বেচ্ছাচারী মনোভাবের। তাদের অধিকাংশ সরকারের প্রতি বিপরীত মনোভাব পোষণ করে থাকেন। যদিও তারা মুখে সরকারের অনুকরণ ও গুংগান গেয়ে চলে। কারণ তারা মুখে একটা আর অন্তরে ধারণ করে আরেকটা। সিংহভাগ প্রতিষ্ঠান প্রধানরা কমিটিকে তেল মেরে চলে আর প্রতিষ্ঠান এর অর্থ আত্মসাৎ করার মধ্যে ব্যস্ত থাকে। তাই এসব প্রতিষ্ঠান প্রধানদের যত প্রশিক্ষণ দেয়া হোক না কেন কোন কাজে আসবেনা। বরং এসব প্রতিষ্ঠান প্রধানরা প্রতিষ্ঠান এ গিয়ে মোডলগিরি দেখাবে। কারণ কথায় আছে-খালি কলস বাজে বেশি।