মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

ছয় মাসের ডিপ্লোমা কোর্স কৃষি ওআইসিটিতে অনেক শিক্ষক আছে তারা অনায়াসে মনের আনন্দে চাকরি করতেছেন

অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ ও অন্যান্য কমর্চারী নিয়োগ এনটিআরসি মাধ্যমে হলে সমস্যা কি?

এটা একটা নীতি কথা যা তাদের বলতে হবে আর এ নীতির আড়ালেই রয়েছে মেঘা দূর্ণীতি। এবারো সিলেকশন হয়েছে এমন প্রার্থী যে কখনো নিবন্ধন পরিক্ষাই দেয়নি।আপনি যদি সকল সিলেক্টেড প্রার্থীকে নিবন্ধন পরিক্ষার এডমিট কার্ড দিতে বলেন তারা তা দিতে পারবেনা।

এনটি আরসিএ'র ভাষ্যমতে অনেক জাল সনদধারীরা এনটিআরসিএ'র কর্মকর্তাদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে জাল সনদ তৈরি করেন বলে অভিযোগ আছে। এটি একটি ডাহা ভুয়া কথা। এনঅটিআরসিএ এটা নতুন করে সাফাই গেয়ে যাচ্ছে, যা সকলেরই জানা। কেননা লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে এনঅটিআরসিএ এর কর্মকর্তাদের দিয়ে জাল সার্টিফিকেট সরবরাহের রমরমা ব্যাবসা করা হয়। আর এই জাল সার্টিফিকেট সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সয়লাব হয়ে যায়। যদিও এসব জালিয়াতির কোন ডকুমেন্ট নেই। প্রতি বছর এর প্র বছর এসব জাল শিক্ষকরা সরকারের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে যাচ্ছে এর খেসারত দিবে কে? তাই নিয়োগকৃত এ ধরনের জাল শিক্ষকদের ধরার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এনটিআরসিএ এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জমাকৃত ডকুমেন্টস যাচাই-বাছাই করলে তখন হাতে-নাতে এ ধরনের জাল শিক্ষকরা অতি দ্রুত ধরা পড়ে যাবে। তখন এনটিআরসিএ এর তথ্যে দেয়া তালিকার চেয়ে আরো কয়েকগুন জাল শিক্ষকের তথ্য বেরিয়ে আসবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।

এনটি আরসিএ'র ভাষ্যমতে অনেক জাল সনদধারীরা এনটিআরসিএ'র কর্মকর্তাদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে জাল সনদ তৈরি করেন বলে অভিযোগ আছে। এটি একটি ডাহা ভুয়া কথা। এনঅটিআরসিএ এটা নতুন করে সাফাই গেয়ে যাচ্ছে, যা সকলেরই জানা। কেননা লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে এনঅটিআরসিএ এর কর্মকর্তাদের দিয়ে জাল সার্টিফিকেট সরবরাহের রমরমা ব্যাবসা করা হয়। আর এই জাল সার্টিফিকেট সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সয়লাব হয়ে যায়। যদিও এসব জালিয়াতির কোন ডকুমেন্ট নেই। প্রতি বছর এর প্র বছর এসব জাল শিক্ষকরা সরকারের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে যাচ্ছে এর খেসারত দিবে কে? তাই নিয়োগকৃত এ ধরনের জাল শিক্ষকদের ধরার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এনটিআরসিএ এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জমাকৃত ডকুমেন্টস যাচাই-বাছাই করলে তখন হাতে-নাতে এ ধরনের জাল শিক্ষকরা অতি দ্রুত ধরা পড়ে যাবে। তখন এনটিআরসিএ এর তথ্যে দেয়া তালিকার চেয়ে আরো কয়েকগুন জাল শিক্ষকের তথ্য বেরিয়ে আসবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।

তার মানে আগে সনদ জালিয়াতির মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ হয়েছে। তাহলে আগে সেসকল শিক্ষকদের অপসারণ করে নিবন্ধনধারীদের নিয়োগ দেওয়া হোক।