মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Tabiatkowser, ০৭ জুন, ২০২৩
যেখানে শিক্ষকদের উপস্থিতিতে শিক্ষকরা দেখেও না দেখার ভান করে শিক্ষার্থীদেরকে অসদুপায় অবলম্বন করার সুযোগ দেয়। তার সাথে দেখা যায় অনেক পরিক্ষার কেন্দ্রে এমন শিক্ষকরাও রয়েছে যারা কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের উত্তরপত্রে পর্যন্ত লিখে দেন। যার পিছনে রয়েছে শিক্ষকদেরকে টাকা প্রদান করা। তাই সেখানে টাকার মাধ্যমে ব্যবহারিক পরীক্ষায় নাম্বার প্রদান এটা নতুন কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো আমাদের দেশ থেকে এসব ঝাড়ুদার/কেরানি মার্কা লেখাপড়ার সংস্কৃতি থেকে জাতি কখন মুক্তি পাবে? আমি মনে করি এই ধরনের লেখাপড়া না করে সরাসরি তাদেরকে একটি সার্টিফিকেট ধরিয়ে দিলে ভালো হতো। কারণ এ ধরনের লেখাপড়া করে দেশে বছরের পর বছর বেকার তৈরির কারখানা ছাড়া আর কিছুই হচ্ছে না।
মোঃ আঃ সালাম খান।, ০৩ জুন, ২০২৩
এরকম কিছু অসাধু কেন্দ্র সচিব একাজটি করে থাকেন।প্রশাসন এব্যাপারটি দেখা দরকার।কোন কোন জায়গায় অফিস কর্মচারী বানিজ্য কীেন।
মোঃ হাবিবুর রহমান, ০৩ জুন, ২০২৩
আমি একজন আইসিটি শিক্ষক হিসেবে জানতে চাই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে কোন ধরনের ব্যবহারিক পরীক্ষা ছাড়া, অর্থাৎ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয় শিক্ষকের কোন স্বাক্ষর ছাড়া শুধু টাকা নিয়ে কিভাবে নম্বর প্রদান করে।
মো: রিদুয়ানুল হক, ০২ জুন, ২০২৩
চট্টগ্রাম জেলা সাতকানিয়া উপজেলায় দাখিল পরীক্ষার কেন্দ্রে পরীক্ষা ডিউটি দেওয়া শিক্ষকদের সাম্মানি ১৭০টাকা দিলেন সাতকানিয়া এম ইউ ফাজিল মাদ্রাসায় আর অন্য ভেনু কেন্দ্র কাঞ্চানা নরমালি মাদ্রাসায় পরীক্ষার কেন্দ্রে ডিউটি দেওয়া শিক্ষকদের সম্মানী ১৫০ টাকা দিলেন ICT বিষয়ের সম্মানী ফি দিলেন ৫০ টাকা। এই যে, শিক্ষকদের বৈষম্য দেখার কেউ নেই।শিক্ষার্থীদের থেকে ৪৯০টাকা করে নিয়েছিল। মোট ৬ লক্ষ টাকা উঠেছে শিক্ষার্থীদের থেকে। সাতকানিয়া কেন্দ্রে বিশেষ সূত্রে জানতে পারলাম।
Md. Zikrul Hoque, ০২ জুন, ২০২৩
ব্যবহারিক পরীক্ষায় শুধু টাকা নয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক ২০০টাকা করে নিয়ে বাকী তিন টি বিষয়ের নন্বার বোর্ডে পাঠাচ্ছে।তাহলে এসব কি হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ।
মোঃ মঞ্জুর মোর্শেদ, ০২ জুন, ২০২৩
১০০% সত্যি। শুধু কেন্দ্রে নয় প্রতিষ্ঠানে এবং শিক্ষকদের টাকা না দিলে ব্যবহারিক খাতায় সই করা হয় না।
Md Kamroul Islam, ০২ জুন, ২০২৩
এসএসসি পরীক্ষা -২০২৩ এ ব্যবহারিক পরীক্ষা নিয়ে আপনাদের কলামটা পড়ে এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্রে ঘুরে যা দেখলাম তাতে মনে হল এ ব্যবহারিক পরীক্ষাটা কেন্দ্রে না হয়ে স্ব-স্ব স্কুলে হওয়ায় বান্ঞনীয় বা না নেওয়ায় ভলো, বিশেষ করে কৃষি শিক্ষা ও উচ্চতর গণিতের মত বিষয় এতে ছাত্রছাত্রীরা যেমন আঁকা জোঁকা নিয়ে অর্থ ব্যয় করতে হয় তেমনি সংশ্লিষ্ট বিষয়ের শিক্ষককে স্বাক্ষর করার জন্য টাকা আবার কেন্দ্রেও টাকা দিতে হয়। অথচ বিষয়গুলো চতুর্থ বিষয়। কিন্তু সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি একটি আবশ্যিক বিষয় হওয়া সত্ত্বেও এর ব্যবহারিক স্কুলে হয়ে থাকে। আমার মতামত হলো চতুর্থ বিষয় কৃষি শিক্ষা ও উচ্চতর গণিত কেন্দ্রে না পাঠিয়ে স্ব-স্ব স্কুলে মুল্যায়ণ করলে ছাত্রছাত্রী আর্থিক ক্ষতি থেকে অনেকটা মুক্তি পাবে। শুধুমাত্র আবশ্যিক বিষয়গুলোর ব্যবহারিক কেন্দ্রে হলেও ছাত্রছাত্রীদের আর্থিক বিষয়ের কথা মাথা রেখে করতে হবে।
মাওলানা মো. আজহারুল করিম,সহকারী শিক্ষক, খালেদ হায়দার মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়,রামপুরা,ঢাকা।, ০২ জুন, ২০২৩
এমন কাজ সব কেন্দ্রেই হচ্ছে... তাতে কি...! খবর প্রকাশ হয়, কয়দিন পর তা চুপসে যায়, এই পর্যন্ত কারো কিছু হতে দেখিনি... টাকায় সবার মাথা নুয়ে দেয়.... ঢাকার অনেক স্কুলে এই সব হচ্ছে.... দেখার কি কেউ আছে...????
Tabiatkowser, ০২ জুন, ২০২৩
ব্যবহারিক পরীক্ষায় টাকা কি এমনে দেয়? নাকি টাকা দেওয়ার পপরিস্থিতি সৃষ্টি করে? দেশের প্রত্যেক কেন্দ্র থেকে নকল সংস্কৃতি ও ব্যবহারিক পরীক্ষা থেকে টাকা নেওয়ার প্রথা দূর করতে গোপনে সেল গঠন করা দরকার।
Tabiatkowser, ০২ জুন, ২০২৩
যেখানে শিক্ষকদের উপস্থিতিতে শিক্ষকরা দেখেও না দেখার ভান করে শিক্ষার্থীদেরকে অসদুপায় অবলম্বন করার সুযোগ দেয়। তার সাথে দেখা যায় অনেক পরিক্ষার কেন্দ্রে এমন শিক্ষকরাও রয়েছে যারা কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের উত্তরপত্রে পর্যন্ত লিখে দেন। যার পিছনে রয়েছে শিক্ষকদেরকে টাকা প্রদান করা। তাই সেখানে টাকার মাধ্যমে ব্যবহারিক পরীক্ষায় নাম্বার প্রদান এটা নতুন কিছু নয়। এখন প্রশ্ন হলো আমাদের দেশ থেকে এসব ঝাড়ুদার/কেরানি মার্কা লেখাপড়ার সংস্কৃতি থেকে জাতি কখন মুক্তি পাবে? আমি মনে করি এই ধরনের লেখাপড়া না করে সরাসরি তাদেরকে একটি সার্টিফিকেট ধরিয়ে দিলে ভালো হতো। কারণ এ ধরনের লেখাপড়া করে দেশে বছরের পর বছর বেকার তৈরির কারখানা ছাড়া আর কিছুই হচ্ছে না।