মাদ্রাসা, স্কুল কলেজ ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক পদ গুলো যোগ্যতার ভিত্তিতে শিক্ষার তিন ধারার জন্যই উম্মুক্ত রাখা প্রয়োজন। সব বদলেছে শিক্ষা ও বদলেছে। বিশেষায়িত বলে মাদ্রাসা শিক্ষা কোনঠাসা রাখার কোনো সুযোগ নেই। মাদরাসায় এখন সাধারণ ধারার সব বিষয় পড়ানো হয়, পাশাপাশি আরবী কোরান হাদীস। এইূ দিক থেকে বিবেচনা করলে মাদ্রাসা শিক্ষা বেশি শক্তিশালী। এর প্রমাণ ও আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখতে পাই। মাদ্রাসার যারা প্রধান তাদের অধিকাংশেরই বিএড/এমএড নেই অথচ তাদের অধীনেই নিয়োজিত আছেন বিএড/এমএড ধারী একদল জেনারেল শিক্ষক। শিক্ষায় ডিগ্রি অর্থাৎ বিএড/এমএড নাকায় মাদ্রাসা প্রধানরা যথাযথ শিক্ষাদানে অন্য শিক্ষকদের সঠিকভাবে গাইড করতে পারছেন না। এতে শিক্ষাদান ব্যহত হচ্ছে। তাই শিক্ষার সঠিক মানোন্নয়ন ও বৈষম্য দূর করার জন্য মাদ্রাসার প্রধানদের বিএড /এমএড বাধ্যতাৃূলক করা হউক এবং তিন ধারার প্রতিষ্ঠান প্রধানগণই যাতে এক ধারা থেকে অন্য ধারার প্রতিষ্ঠানে অর্থাৎ মাদ্রাসার সুপার, সহ সুপার স্কুল কলেজের প্রধান শিক্ষক / অধ্যক্ষ হতে পারেন অনুরূপ ভাবে স্কুল কলেজের প্রধান শিক্ষক / অধ্যক্ষগণ যেন প্রয়োজন বোধে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ/সুপার হতে পারেন সে ব্যবস্থা নেওয়া হউক।
মোঃ নাসির উদ্দিন মাহমুদ, ০৬ জুলাই, ২০২৩
কওমি মাদরাসা বিশেষায়িত ঠিক বলেছেন,তবে সব আলিয়া মাদ্রাসা কে জেনারেলের সাথে তুলনা করলে চলবেনা।তা হলে কলেজ গুলোতে ও কামিল মাস্টার্স শিক্ষাগত যোগ্যতায় প্রিন্সিপাল হওয়ার সুযোগ দিতে হবে।আর একজন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ/ সুপার / সহ সুপার কে অবশ্যই জেনারেল বিষয়ে জ্ঞান থাকার পাশাপাশি আরবি বিষয়ে ভালো দক্ষ হতেই হবে।