মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Raju mia, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
পুরা এক মাসের এমপিও ছাড়া নাকী অডিট পার হয় না, প্রতিষ্ঠান প্রধান বলেন, এ ক্ষেত্রে করনীয় কী?
Md.Alauddin, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
এটা অনেক পুরনো নিয়ম। মিনিস্ট্রি অডিট মানে ঐ প্রতিষ্ঠান এর সকল শিক্ষকের ১/২ মাসের বেতন অডিটরকে দিতে হবে। মনের অন্তস্থল থেকে দৈনিক শিক্ষা প্রত্রিকার সকলকে ধন্যবাদ।
Tabiatkowser, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধানদেরও বিশেষ ভূমিকা আছে। প্রথমে অডিটরদের সাথে প্রধানদের গোপন মিটিং হয়। সেখানেই শিক্ষক কর্মচারীদের নিকট হতে কিভাবে টাকা তোলা হবে এবং দুজনের মধ্যে কী অনুপাতে বাটোয়ারা হবে তার একটা গোপন সমঝোতা হয়। প্রধান শিক্ষক কর্মচারীদের অনেক ত্রুটির খবর অডিটরদের সরবরাহ করেন। এরপর প্রতিষ্ঠানে এসে প্রধানের শত্রুপক্ষের খোঁজ করেন এবং প্রধানের ত্রুটিবিচ্যুতির খবর সংগ্রহ করেন। এরপর কারও চাকরি নাই। একমাসের এমপিও দিতেই হবে। প্রধানের অনুগত শিক্ষকরা টাকা আদায়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তারপর সবাই হাঁফ ছেড়ে বাঁচে। দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের দৌরাত্ম চলতেছে। যতসব অনিয়মের কারখানা হলো প্রতিষ্ঠান প্রধানরা। তাই প্রতিষ্ঠান প্রধানদের দূর্ণীতি বন্ধ করার জন্য দৈনিক শিক্ষার সহযোগিতা কামনা করছি।
মহঃ আবু কায়েশ, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
যে দেশে অডিটের নামে শিক্ষকদের কাছ থেকে চাকরির ভয় দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ নেয়া হয় সেই দেশে শিক্ষা ব্যবস্তার এমন হাল হবে এটাই স্বাভাবিক। যতদুর শুনেছি ১০ বছর পর পর নাকি মিনিষ্ট্রি অডিট হওয়ার কথা। কিন্তু বর্তমানে টাকা খাওয়ার লোভে এই সব প্রতারক অফিসার রা ২/৩ বছর পর পর মিনিষ্ট্রি অডিট করেন। একটা থানায় ১০/১৫ টাকা প্রতিষ্ঠান একসাথে অডিট করতে আসেন। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান থেকে একটা এমপিও এর বেতন নিয়ে চলে যান। একটা এমপিও এর বেতন গড়ে ৫/৬ লক্ষ টাকা। তাহলে ১৫ টা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুমানিক প্রায় এক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে চলে যায়। তারপর সেই অডিটের রিপোর্ট বেশিরভাগই কোনদিন আলোর মুখ দেখে না।। এটাই হলো শিক্ষা ব্যবস্থার বাস্তব চিত্র।। এসব কারণেই আজ শিক্ষা ব্যবস্থার বেহাল দশা। শিক্ষকরা এখন আর তেমন মনোযোগ দেন না। শিক্ষার্থীরা এখন আর সন্ধার পরে বই নিয়ে টেবিলে বসে না। শিক্ষার্থীদের এখন আর শাসন করা যাবে না। শিক্ষার্থীদের এখন আর পরিক্ষা দিতে হবে না। কত সুন্দর লেখাপড়া।ভাবতে অবাক লাগে।
MD, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
এটা নতুন কিছু নয়। আমাত জীবনে প্রথম বেতন তাদের দিতে হয়েছে।
Md.Hannan Hosen, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
প্রতিষ্ঠানে যিনি আসেন তিনিসহ তার উর্ধ্বতন সবাই এর সঙ্গে জড়িত। অতএব খবর প্রকাশ পর্যন্তই শেষ। এরপর আর কিছু হবে না। এটাই বাস্তবতা।
Md.Hannan Hosen, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
এটাতো অনেক পুরনো কথা।
mohd.suza uddin, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
এক মাস অথবা দুই মাসের বিল দিতে হয়। তা নাহলে বিভিন্ন ভাবে ঝামেলায় পড়তে হয়। এটার একটা ভিন্ন উপায় বের করা উচিত।
MD, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
আমরা সবাই এর বিপক্ষে। জানলেও কিছু করার নেই। সকল শিক্ষকের এক মাসের বেতন হাদিয়া স্বরূপ দিতে হয়। এটা আদি কালের প্রথা।
মোঃ মঞ্জুর মোর্শেদ, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
‘মিনিস্ট্রি অডিট' আসলেই একটি প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষকের পুরো ১ মাসের বেতন দেওয়া লাগে। না দিলে হয়রানির শেষ থাকে না।
হাবিবুর রহমান ,দিনাজপুর, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধানদেরও বিশেষ ভূমিকা আছে। প্রথমে অডিটরদের সাথে প্রধানদের গোপন মিটিং হয়। সেখানেই শিক্ষক কর্মচারীদের নিকট হতে কিভাবে টাকা তোলা হবে এবং দুজনের মধ্যে কী অনুপাতে বাটোয়ারা হবে তার একটা গোপন সমঝোতা হয়। প্রধান শিক্ষক কর্মচারীদের অনেক ত্রুটির খবর অডিটরদের সরবরাহ করেন। এরপর প্রতিষ্ঠানে এসে প্রধানের শত্রুপক্ষের খোঁজ করেন এবং প্রধানের ত্রুটিবিচ্যুতির খবর সংগ্রহ করেন। এরপর কারও চাকরি নাই। একমাসের এমপিও দিতেই হবে। প্রধানের অনুগত শিক্ষকরা টাকা আদায়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তারপর সবাই হাঁফ ছেড়ে বাঁচে।
Rahmat Ali, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
ঘুষ চায় না কে, সবাই চায়।এ সব বন্ধ করতে হবে।
আব্দুস সবুর মিয়া, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
এসব অডিটররা একটা কাজ খুবই ভালোভাবে করে তা হল প্রতিষ্ঠান থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়া। তা ছাড়া তেমন কোন কাজ করেন না।আমরা দৈনিক শিক্ষা পত্রিকার কল্যাণে অবৈধ শিক্ষকদের তালিকা দেখতে পাই।তাঁরা নানা জালিয়াতির কারনে অবৈধ শিক্ষক। গত দুই মাস ধরে মাউশি সেসব শিক্ষকদের বেতন বন্ধ করেছে। তাদের অধিকাংশ শিক্ষকের প্রায় ৫-৬-৭ লক্ষ টাকা মাউশি ফেরত চেয়ে নোটিশ প্রদান করেছে।যে বিষয়টি পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পাই।আমার জানার বিষয় সেসব প্রতিষ্ঠানে মিনিস্ট্রি অডিট হয়নি আর হলেও কেন সে সব বিষয় ধরা পরেনি?তাহলে কি বলা যায় ঘুসের মোটা অংকের নিকট এই অডিটা তথাকথিত অডিটে পরিনত হয়।ধন্যবাদ দৈনিক শিক্ষা পত্রিকা কে।মুখ ও মুখোশ উন্মোচন করার জন্য।
A. H. M. Faruque Rahman, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
প্রতিষ্ঠানে যিনি আসেন তিনিসহ তার উর্ধ্বতন সবাই এর সঙ্গে জড়িত। অতএব খবর প্রকাশ পর্যন্তই শেষ। এরপর আর কিছু হবে না। এটাই বাস্তবতা।
Md Azizar rahman azad, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
এ রূপ ভাল নয়
Shaiful Islam, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
এটি তো এদেশে গোপন সিক্রেট ৷আমি যদিও এনটিআরসির নিয়োগ প্রাপ্ত শিক্ষক আমার কাছ থেকেও তারা টাকা নিয়েছে অডিটের নাম করে ৷দৈনিক শিক্ষা এ ব্যাপারে যদি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে তাহলে আমি সকল প্রমাণাদি উপস্থাপন করতে পারবআমার মোবাইল নম্বর ০১৭১৭৪৭৯১২৬
Ahosanul kaber, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
মন্ত্রনালয়ের সকল উর্ধ্বতম কর্মকর্তা এর সাথে জড়িত।উপজেলা শিক্ষা অফিস, জেলা শিক্ষা অফিস দিয়ে অডিট হয়না। তবে তারা টাকা পাবে কিভাবে?