মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Md.Rashed, ০৮ অক্টোবর, ২০২৩
এমপিওভুক্ত উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রদর্শকদের বেলায়ও এই একই অনিয়ম চলে আসছে। একজন প্রদর্শক যখন উচ্চতর গ্রেড পেয়ে ৯ম গ্রেডে পদার্পণ করেন তখন তাঁদের পদোন্নতি দিয়ে প্রভাষক পদমর্যাদা দিলে সরকারের কোনো অতিরিক্ত খরচ হবে না। সেই সাথে একজন প্রদর্শক মানসম্মান নিয়ে ব্লক পোস্ট থেকে বেরিয়ে একটা সুন্দর জীবনযাপন করতে পারতো। সরকার বাহাদুর সেদিকে খেয়াল করেছেন না। যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
Md.Rashed, ০৮ অক্টোবর, ২০২৩
উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রদর্শকদের বেলায়ও এই একই অনিয়ম চলে আসছে। একজন প্রদর্শক যখন উচ্চতর গ্রেড পেয়ে ৯ম গ্রেডে পদার্পণ করেন তখন তাঁদের পদোন্নতি দিয়ে প্রভাষক পদমর্যাদা দিলে সরকারের কোনো অতিরিক্ত খরচ হবে না। সেই সাথে একজন প্রদর্শক মানসম্মান নিয়ে ব্লক পোস্ট থেকে বেরিয়ে একটা সুন্দর জীবনযাপন করতে পারতো। সরকার বাহাদুর সেদিকে খেয়াল করেছেন না। যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
Yeakub Ali, ০৭ অক্টোবর, ২০২৩
এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩য় শ্রেণি ও ৪ র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের দেখুন। সারা জীবনে তাদের কোন পদোন্নতি নেই। বেতনও অনেক কম, ৩য় শ্রেণির বেতন=৯৩০০/= ও ৪র্থ শ্রেণির বেতন=৮২৫০/= ও বাড়ী ভাড়া+ চিকিৎসা ভাতা=১৫০০/= প্রনোদনা=১০০০/=। ২০২৩ সালে এই বেতনে কি সংসার চলে? অথচ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারীদের প্রায়ই পদোন্নতি দিতে দেখা যায়। এমপিও নীতিমালায় সমস্ত সুযোগ সুবিধা সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষকদের দেওয়া হয়েছে। এ কেমন নীতিমালা? এই সব বৈষম্য দেখে মনে হয় ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীরা এদেশের নাগরিক নয়!!!